হিট থেরাপির কাজ হল, দেহের উষ্ণতা বৃদ্ধি করা। কোনও ব্যক্তি যখন ঠান্ডার স্থানে অথবা পার্বত্য অঞ্চলে ঠাণ্ডাজনিত কারণে অচেতন হয়ে পড়ে, তখন তার উষ্ণতা বৃদ্ধি অত্যন্ত কার্যকর হয়।

হিট থেরাপির কাজ হল, দেহের উষ্ণতা বৃদ্ধি করা। কোনও ব্যক্তি যখন ঠান্ডার স্থানে অথবা পার্বত্য অঞ্চলে ঠাণ্ডাজনিত কারণে অচেতন হয়ে পড়ে, তখন তার উষ্ণতা বৃদ্ধি অত্যন্ত কার্যকর হয়।
সকালে উঠে দাঁত না মেজে দিন শুরু করার কথা আমরা ভাবতেও পারি না। আধুনিক যুগে লাল, নীল, সবুজ, হলুদ বিভিন্ন ধরনের টুথপেস্ট আমাদের আকৃষ্ট করে। এগুলি আমাদের দাঁতের শুভ্রতা এনে দেয়, মুখে বিরক্তিকর গন্ধ দূর করে।
বিশ্ববিখ্যাত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, রক্তচাপ ও হাইপারটেনশন কমাতে মিউজিক থেরাপির জুড়ি নেই। এছাড়াও গ্রেট ব্রিটেন কার্ডিওভাসকুলার সোসাইটি রিপোর্ট বলছে, টানা ১০ সেকেন্ড মিউজিক শুনলে রক্তচাপ হ্রাস পায়।
রাধাগোবিন্দ চন্দ্র ছিলেন একজন স্বশিক্ষিত, জাতবিজ্ঞানী ও শখের জ্যোতির্বিদ। জ্যোতির্বিজ্ঞান ছিল তাঁর রক্তে, আর ছিল ক্ষুরধার দৃষ্টি ও লেখনী শক্তি।
প্রত্যেক বছর এই পৃথিবীর বুকে বেড়ে চলেছে মানুষের কার্বন ফুটপ্রিন্ট। ভাল নেই পৃথিবী। রোগ-ব্যধি গ্রাস করছে পৃথিবী, তথা মানুষকে। এখনও পদক্ষেপ না করলে বিপদ আরও বাড়বে।
বাংলায় একটি প্রচলিত কথা যে ‘কুপুত্র যদি বা হয়, কুমাতা কদাপি নয়’। তাই বৃক্ষ আমাদের কখনও ক্ষতি করে না। সে নীলকণ্ঠের ন্যায় নির্বিকল্প ভাবে পৃথিবীর সব বিষ শোষণ করে চলেছে।
দেখা যাচ্ছে, প্রাণীদের দেহে অবস্থিত নানা ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, প্রোটোজোয়া ও হেলমেন্থিস মানুষের শরীরে অবাধে প্রবেশ করছে এবং সৃষ্টি করছে বিভিন্ন বিচিত্র রোগ যা জ্যু নোসিস নামে পরিচিত।
এমনিতে স্বভাব ভিড়ু, শান্তশিষ্ট ও লাজুক প্রকৃতির প্রাণী পঙ্গপাল। এদের বেশিরভাগ প্রজাতিই একা ও এক স্থানে থাকতেই পছন্দ করে। আরও প্রজাতি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্রমণ করলেও তারাও একাকীত্বই পছন্দ করে।
পরিবেশের দিক থেকে ভাবলে দেখা গিয়েছে, ২০১০ সালের হিসাবে কৃষিজ উৎপাদন থেকে যে পরিমাণ গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন হয়, কেবলমাত্র গবাদি পশুর জাবর কাটা থেকেই তার অর্ধেক পরিমাণ গ্রিন হাউস গ্যাস উৎপন্ন হয়।
‘বাংলার বাঘ’ আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের নাতি প্রকৃত অর্থেই ছিলেন প্রাণিবিদ্যার বাঘ। বিজ্ঞানের এই নব শাখাটিকে তিনি করেছিলেন পর্ণ-পুষ্পে সুসজ্জিত। পিতা ছিলেন রমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও মাতা তারা দেবী।
একটি সদ্যজাত শিশুর ওজন হয় মাত্র চার গ্রাম। জন্মের ৩১ দিনের মাথায় এদের শৈশব-কৈশোর শেষ হয়ে এরা যৌবনপ্রাপ্ত হয়। তখন চলে এদের মনের মানুষ খোঁজার পালা।
ভারত সরকার এই গ্রিন মাফলার প্রকল্পটিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে গ্রিন মাফলার পাথরের দেওয়ালের মতো বাঁধার পাহাড় সৃষ্টি করে এবং কোন অঞ্চলে শব্দদূষণ রোধ করে।
ভারত সরকারের অন্যতম লক্ষ্য হল ২০৩০ সালের মধ্যে কমপক্ষে ২৬ মিলিয়ন হেক্টর ক্ষয়প্রাপ্ত ভূমিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা ও সবুজায়ন করা।
মানুষকে নান্দনিক আনন্দ দেওয়ার জন্য তৃণভূমির জুড়ি মেলা ভার। কুমেরু অঞ্চল বাদে পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশেই তৃণভূমি প্রাকৃতিক ভাবেই দেখা যায়।
গৃহের বাতাস-সহ শব্দ ও আলো প্রতি মুহূর্তে দূষিত হচ্ছে। স্থানভেদে বাতাসে দূষণের মাত্রার হেরফের হয়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে দূষণ এতটাই ভয়াবহ যে, তা দূষিত শহরের দূষণকেও হার মানায়।