ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-র মুকুটে নয়া পালক! নতুন বছরের গোড়াতেই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশকেন্দ্র থেকে ১০০তম উৎক্ষেপণের নজির গড়ল ইসরো।

ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-র মুকুটে নয়া পালক! নতুন বছরের গোড়াতেই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশকেন্দ্র থেকে ১০০তম উৎক্ষেপণের নজির গড়ল ইসরো।
বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ হতে চলেছে দোলপূর্ণিমার দিন। সোমবার ২৫ মার্চ চাঁদ আংশিক ভাবে ঢাকা পড়বে পৃথিবীর ছায়ায়। দোলপূর্ণিমার দিন এই চন্দ্রগ্রহণ পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় থেকে দেখা যাবে। তবে সেই তালিকায় অবশ্য ভারত নেই।বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন সোমবারের চন্দ্রগ্রহণ পৃথিবীর পশ্চিম গোলার্ধ থেকে দেখা যাবে। মূলত উত্তর এবং দক্ষিণ আমেরিকার মানুষই গ্রহণ দেখতে পাবেন। তবে ইউরোপের আয়ারল্যান্ড, স্পেন, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ নরওয়ে, ইটালি, পর্তুগাল, সুইৎজ়ারল্যান্ড, রাশিয়া, জার্মানি, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস থেকেও চন্দ্রগ্রহণ দেখা...
আগামী এপ্রিল মাসেই বছরের প্রথম পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ হতে চলেছে। এই পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দীর্ঘ ক্ষণ স্থায়ী হবে, এমনটাই জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
বড় খবর। আরও একবার নজির গড়তে চলেছে ভারত। মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। রাশিয়া, আমেরিকা এবং চিনের পর বিশ্বে চতুর্থ স্থানের অধিকারী হতে চলেছে ভারত।
ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর খুঁজতে মহাকাশে পাড়ি দিল ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর স্যাটেলাইট এক্সপোস্যাট।
১৮৫৪ সালের ২৩ জুন ২৪ পরগনার এক গন্ডগ্রাম ভ্যাবলাতে জন্মগ্রহণ করেন রাজেন্দ্রনাথ। বাবা ভগবানচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ও মা ব্রহ্মময়ী দেবীর সন্তান ছিলেন তিনি। বাবা পেশায় ছিলেন মোক্তার। পিতার চাকুরীস্থল ছিল বারাসতে। মাত্র ছয় বছর বয়সে তিনি পিতৃহারা হন।
রেইকি থেরাপি বহুকাল পূর্ব থেকেই জাপান, তিব্বত এবং চিনে প্রচলিত ছিল। রেইকি শব্দটি দুটি শব্দ্যাংশ দ্বারা তৈরি। ‘রেই’ এর মানে হল ‘গডস উইজডম’ বা ‘ভগবানের জ্ঞান’ এবং ‘কি’ এর মানে হল-‘ভাইটাল এনার্জি’ বা ‘জীবনী শক্তি’।
ভারতের শিক্ষা পদ্ধতিতে শৈশব থেকে যৌবন পর্যন্ত আমরা সকলে মিলেমিশে হয় বিদ্যালয়, না হয় মহাবিদ্যালয়, অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা করি। এখানে আমাদের মনের অনুভূতি ভাগ করে নেওয়ার অনেক বন্ধু পাওয়া যায়।
রাতবিরেতে বিপদ, প্রয়োজন টাকার। ব্যাঙ্ক খোলা থাকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। বাড়িতে বেশি টাকা রাখাও সম্ভব নয়। মানুষের প্রয়োজন হল বিজ্ঞানের। বিজ্ঞানলক্ষ্মী তার বরপুত্রদের সাহায্যে তৈরি করালেন এমন এক যন্ত্রের, যা মানুষকে সবসময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল।
শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন যা বর্তমানে ‘আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু ইন্ডিয়ান বোটানিক গার্ডেন’ হিসেবে বিখ্যাত, তার প্রাক্তন অধিকর্তা তথা ইংরেজ আমলে প্রথম ভারতীয় অধিকর্তা ছিলেন ড. কালিপদ বিশ্বাস। তিনি আপন কর্মদক্ষতায়, প্রতিভায় ও ব্যক্তিত্বে ভারতীয় বিজ্ঞানীমহলে আজও সমাদৃত।
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।