৭ বৈশাখ, ১৪৩২ রবিবার ২০ এপ্রিল, ২০২৫

আলোকের ঝর্ণাধারায়

পর্ব-১৯: ইষ্টদেবী জগদ্ধাত্রী

পর্ব-১৯: ইষ্টদেবী জগদ্ধাত্রী

জগদ্ধাত্রীপুজোর প্রসঙ্গে সারদা মা বলেছেন, একবার গ্রামের কালীপুজোর সময় নব মুখুজ্যে তাঁদের সঙ্গে আড়াআড়ি করে পুজোর চাল না নিয়ে ফেরত দিল। পুজোর যোগাড়ের চাল শ্যামাসুন্দরী তৈরি করে রেখেছিলেন…

read more
পর্ব-১৮: ইষ্টদর্শন

পর্ব-১৮: ইষ্টদর্শন

ঠাকুরের ইষ্টদর্শনে তিন মায়ের স্বরূপ একাকার হয়ে আছে। এক মন্দিরের মা ভবতারিণী, অপরজন নহবতে তাঁর সহধর্মিণী যাঁকে তিনি আদ্যাশক্তি ষোড়শীরূপে পুজো করেছেন। আর তৃতীয়জন তাঁর গর্ভধারিণী মা।

read more
পর্ব-১৭: মা সারদার ভগবতী সাধনা

পর্ব-১৭: মা সারদার ভগবতী সাধনা

পুজোতে সারদামা পশুবলি নিষিদ্ধ করায় তাঁর বাড়ির জগদ্ধাত্রী পুজোতেও বলি হত না। তিনি প্রকাশ্যে ভক্তির নামে নিষ্ঠুরতা মেনে নিতে পারতেন না।

read more
পর্ব-১৬: শ্রীমায়ের সাধনা

পর্ব-১৬: শ্রীমায়ের সাধনা

ঠাকুর বলতেন, ‘কলকাতার লোকগুলো যেন অন্ধকারে পোকার মতো কিলবিল কচ্চে, তুমি তাদের দেখবে। আমি কি করেছি, তোমাকে এর চাইতে অনেক বেশি কত্তে হবে’।

read more
পর্ব-১৫: সারদা মায়ের রোগ নিরাময়

পর্ব-১৫: সারদা মায়ের রোগ নিরাময়

একবার মা শ্যামাসুন্দরী নিজে মেয়ে সারদাকে নিয়ে এসেছিলেন। দক্ষিণেশ্বরে পা রাখতেই ঠাকুরের ভাগ্নে হৃদয় তেড়ে আসে। অথচ ঠাকুরের মা আর হৃদয় একই স্থান শিহড়ের বাসিন্দা।

read more
পর্ব-১৪: সারদা মায়ের বিশ্বাসে জাগ্রতা হল দেবী সিংহবাহিনী

পর্ব-১৪: সারদা মায়ের বিশ্বাসে জাগ্রতা হল দেবী সিংহবাহিনী

অল্প পরিসরে সারদার থাকতে কষ্ট হয় দেখে ঠাকুরের রসদ্দার শম্ভুচরণ মল্লিক মায়ের মন্দিরের কাছে কিছু জমি আড়াইশো টাকায় কিনে নেন। শম্ভুবাবুর স্ত্রী সারদা মাকে দেবীজ্ঞানে ভক্তি করতেন।

read more
পর্ব-১৩: নহবতবাড়ির ‘এতটুকু বাসা’

পর্ব-১৩: নহবতবাড়ির ‘এতটুকু বাসা’

ঠাকুরের মহিলা ভক্তরা শ্রীমাকে দেখতে এসে বলতেন, ‘আহা, কী ঘরেই আমাদের সীতালক্ষ্মী আছেন গো, যেন বনবাস গো’। যেমন অসংখ্য কষ্টের মধ্যেও বনবাসকালে শ্রীরামের সঙ্গ লাভ করে সীতার মন আনন্দে পরিপূর্ণ হয়ে থাকত।

read more
পর্ব-১৭: মা সারদার ভগবতী সাধনা

পর্ব-১২: জয়রামবাটিতে প্রত্যাবর্তন

ডাকাত মা বলল, ‘কাল রাতে মেয়ের মুড়ি ছাড়া তো কিছু খাওয়া হয়নি। তুমি যাও, কাছের বাজার থেকে মাছ, তরকারি কিনে নিয়ে এস। মেয়েকে আজ নিজের হাতে রেঁধে খাওয়াব।

read more
পর্ব-১৪: সারদা মায়ের বিশ্বাসে জাগ্রতা হল দেবী সিংহবাহিনী

পর্ব-১০: দশমহাবিদ্যা ও ঠাকুরের কালীভাবনা…

দশমহাবিদ্যার তৃতীয় রূপ হলেন অপূর্ব সুন্দরী ষোড়শী। ইনি সর্বজ্ঞানদায়িনী সরস্বতীরূপা, যাঁকে শ্রীবিদ্যা ও রাজরাজেশ্বরীও বলা হয়। তিনি ত্রিনয়না, রক্তবর্ণা ও চতুর্ভুজা।

read more
পর্ব-১৯: ইষ্টদেবী জগদ্ধাত্রী

পর্ব-৯: ঠাকুরের ঘরণী সারদার গার্হস্থ্য জীবন

ঠাকুর যেমন বালকস্বভাব, সকলের কথায় আস্থা রাখতেন। সারদাও তেমনই সরল ছিলেন। কোন একজন মহিলা সারদাকে বুঝিয়েছিলেন যে, সন্তান না হলে সংসারধর্ম রক্ষাকরা যায় না।

read more
পর্ব-৮: নহবতে সহধর্মিণী সারদা

পর্ব-৮: নহবতে সহধর্মিণী সারদা

সারদার গলা শুনে ঠাকুরের তন্দ্রা কেটে যায়। তিনি তাড়াতাড়ি বিছানা থেকে উঠে নহবতের ঘরে এসে খুবই কাতরভাবে বলতে লাগলেন, ‘দেখো গো, আমি মনে করেছিলুম লক্ষ্মী, তাই ‘তুই’ বলে ফেলেছি।

read more
পর্ব-১৮: ইষ্টদর্শন

পর্ব-৭: গৃহিণী সারদার প্রথম দক্ষিণেশ্বর আগমন

ঠাকুর বাংলার ঘরোয়া সুস্বাদু খাবার খেতে ভালোবাসতেন। শুধু তাই নয়, সুস্বাদু রন্ধন প্রণালীও জানতেন। এর কারণ কামারপুকুর গ্রামের অন্দরমহলে তাঁর ছেলেবেলা থেকে অবাধ যাতায়াত ছিল।

read more
পর্ব-৬: গার্হস্থ্য জীবনের প্রারম্ভে ভৈরবী ব্রাহ্মণীর আগমন

পর্ব-৬: গার্হস্থ্য জীবনের প্রারম্ভে ভৈরবী ব্রাহ্মণীর আগমন

এরপর, একদিকে শ্রীরামকৃষ্ণদেবের জগজ্জননী দর্শনের আকূতি ও অন্যদিকে কঠোর সাধনা শুরু হয়। তার ফলে অনিয়মের জন্য শরীরের প্রতি তাঁর অবহেলায় স্বাস্থ্য খুব ভেঙে পড়ে।

read more
পর্ব-৫: চন্দ্রমণির বধূবরণ

পর্ব-৫: চন্দ্রমণির বধূবরণ

মায়ের আগ্রহে ঠাকুর বিয়ের পর দু’বছরের বেশি কামারপুকুরে ছিলেন। এরপর ঠাকুর দক্ষিণেশ্বরে গিয়ে একবছর পর ভাগনে হৃদয়কে নিয়ে ফিরে আসেন ও তাকে নিয়ে দ্বিতীয় বার শ্বশুরালয়ে যান।

read more

Skip to content