৮ ফাল্গুন, ১৪৩১ শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আলোকের ঝর্ণাধারায়

পর্ব-৪১: মা সারদার অন্তরঙ্গ সেবক শরৎ মহারাজ

পর্ব-৪১: মা সারদার অন্তরঙ্গ সেবক শরৎ মহারাজ

যোগানন্দ স্বামী যখন শ্রীমার দেখাশোনা করতেন, কৃষ্ণলাল তখন তাঁর সহকারী ছিলেন। এই স্বামী ধীরানন্দের শুদ্ধা ভক্তির উচ্চ ভাব সম্পর্কে শ্রীমা, স্বামীজি, রাখাল মহারাজ সকলেই বলেছেন। মঠে আগত ভক্তবৃন্দের কল্যাণে তিনি বাবুরাম মহারাজের অনুগামী ছিলেন।

read more
পর্ব-৪০: মা সারদার নিজবাটি

পর্ব-৪০: মা সারদার নিজবাটি

শ্রীমার চিঠি পেয়ে শরৎ মহারাজ যোগীনমা, গোলাপমা ও ভূমানন্দকে সঙ্গে নিয়ে জয়রামবাটি আসেন। প্রায় দু’ মাস এখানে তিনি থাকেন। শরৎ মহারাজ শ্রীমাকে গ্রাম্যজীবনের এই টানাপোড়েনে উৎকণ্ঠিত থাকার বদলে উদাসীন দেখেন।

read more
পর্ব-৩৯: ইন্দুমতী ও সুরবালা

পর্ব-৩৯: ইন্দুমতী ও সুরবালা

ইন্দুমতী দেবী জানান, শ্রীমা ডুমুরের ডালনা, আমরুল শাক, গিমে শাক, এসব খেতে ভালোবাসতেন। শ্রীমার ছোট ভাই অভয় যখন দেহরক্ষা করে, তাঁর স্ত্রী সুরবালা তখন গর্ভবতী। তিনি সেসময় নিজের বাপের বাড়িতে ছিলেন। শৈশবে মাতৃহারা সুরবালা তাঁর দিদিমা ও মাসিমার কোলে বড় হয়েছিলেন।

read more
পর্ব-৩৮: অভিভাবিকা মা সারদা

পর্ব-৩৮: অভিভাবিকা মা সারদা

বড়ভাই প্রসন্নকুমারের দুই মেয়ে নলিনী ও সুশীলা। রামপ্রিয়া প্রসন্নের স্ত্রী। তখন সারদাজননী জীবিত, যখন শিশুকন্যা নলিনীর জন্ম হয়। সারদা মা পিতৃগৃহে এলে রামপ্রিয়া শিশুকোলে নিয়ে তাঁকে প্রণাম করেন। শ্রীমা রামপ্রিয়াকে জিজ্ঞাসা করেন যে, এই কি প্রসন্নের মেয়ে নলিনী।

read more
পর্ব-৩৭: শ্যামাসুন্দরী দেবীর লোকান্তর গমন

পর্ব-৩৭: শ্যামাসুন্দরী দেবীর লোকান্তর গমন

মা সারদার ছোটকাকা নীলমাধব ছিলেন অকৃতদার। বৃদ্ধ বয়সে তিনি তাঁর আদরের সারুর কাছেই থাকতে চাইতেন। শ্রীমাও তাঁকে নিজের কাছে রেখে স্বয়ং পরিচর্যা করতেন। সেই সময়ে আম, ম্যাঙ্গোষ্টিন প্রভৃতি ফলাদি অসময়ে বেশি দাম দিয়ে কেনা হত।

read more
পর্ব-৩৬: সারদা মায়ের ছোটকাকা ও পুত্রপ্রতিম স্বামীজির জীবনাবসান

পর্ব-৩৬: সারদা মায়ের ছোটকাকা ও পুত্রপ্রতিম স্বামীজির জীবনাবসান

এই সময় পায়ের একটি ফোঁড়া নিয়ে মা ভীষণ কষ্ট পাচ্ছিলেন। ফোঁড়া পেকে গেলেও তিনি কাউকে ছুঁতে দিতেন না। একবার মন্দির দর্শনে গিয়ে অতি ভিড় দেখে পায়ে চোট লাগার ভয়ে মা চিৎকার করে ওঠেন।

read more
পর্ব-৩৫: মা সারদার ভ্রাতৃবিয়োগ

পর্ব-৩৫: মা সারদার ভ্রাতৃবিয়োগ

দুর্গাপুজো উপলক্ষে শ্রীমা মঠে এসেছেন। ঠাকুরঘরের সামনের দেয়ালে টাঙানো ছিল যোগীন মহারাজের একটি তৈলচিত্র। মা কাছে গিয়ে সেই চিত্রটি অনেকক্ষণ ধরে দেখতে লাগলেন। তিনি ঠাকুরঘরে গিয়ে ঠাকুরকে প্রণাম করেই চলে এলেন।

read more
পর্ব-৩৪: মা সারদার সন্তানসম শিষ্যের দেহরক্ষা

পর্ব-৩৪: মা সারদার সন্তানসম শিষ্যের দেহরক্ষা

সেকালের এক বিধবা মহিলার পক্ষে একাধারে বিদেশিনী ও খ্রিস্টান মেয়েকে স্বীকার করা এক কথায় কল্পনাতীত ছিল। তাই স্বামিজির মনে প্রচ্ছন্ন কৌতুহল ছিল, শ্রীমা তাঁকে কীভাবে নেন দেখার।

read more
পর্ব-৩৩: সারদা মায়ের দার্শনিক দৃষ্টি

পর্ব-৩৩: সারদা মায়ের দার্শনিক দৃষ্টি

শ্রীমা বলেছেন, ‘আমার চিরকালই গঙ্গাবাই’। তাই গঙ্গাতীরে তাঁর জন্য নতুন বাড়ি ‘উদ্বোধন’ তৈরি হয়। ঠাকুরের তিরোভাবের পর তাঁর সন্ন্যাসী সন্তানেরা যখন অসহায় ও দিশাহারা হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তখন শ্রীমাই ঠাকুরের সন্ন্যাসী ও গৃহী ভক্তদের সঙ্ঘবদ্ধ করে রক্ষা করেছেন।

read more
পর্ব-৩৪: মা সারদার সন্তানসম শিষ্যের দেহরক্ষা

পর্ব-৩২: সরকারবাড়ির ছেলেদের সঙ্গে শ্রীমার বুড়ি-বুড়ি খেলা

কৃষ্ণভামিনী দেবীর সনির্বন্ধ অনুরোধে শ্রীমাও তাঁর সঙ্গে কৈলোয়ারে যান। তাঁদের সঙ্গে গিয়েছিলেন কৃষ্ণভামিনী দেবীর মা, গোলাপমা, স্বামী যোগানন্দ, সারদানন্দ, ত্রিগুণাতীতানন্দ, যোগীন মহারাজের বাবা নবীনচন্দ্র চৌধুরী প্রমুখ।

read more
পর্ব-৩১: শ্রীমার পঞ্চতপা ব্রতানুষ্ঠান

পর্ব-৩১: শ্রীমার পঞ্চতপা ব্রতানুষ্ঠান

যখন মা সারদা নীলাম্বরবাবুর বাড়িতে ছিলেন, তখন তাঁর এক অভিনব দর্শন হয়। তিনি দেখেন যে, ঠাকুর গঙ্গায় নামলেন, নামামাত্র তাঁর দেহ গঙ্গার জলে মিলিয়ে গেল।

read more
পর্ব-৩০: গিরীশচন্দ্রের মা সারদা

পর্ব-৩০: গিরীশচন্দ্রের মা সারদা

ছেলেকে কোলে নিয়ে চোখের জলে কাঁপতে কাঁপতে গিরীশ ওপরে এসে শ্রীমাকে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম করেন ও বলেন, ‘মা, এই ছেলে হতেই তোমার শ্রীচরণ দর্শন হল আমার’।

read more
পর্ব-৩৬: সারদা মায়ের ছোটকাকা ও পুত্রপ্রতিম স্বামীজির জীবনাবসান

পর্ব-২৯: আবার পুরী ভ্রমণ

পুরীর পাণ্ডা গোবিন্দ শিঙ্গারী শ্রীমাকে শিবিকায় করে জগন্নাথমন্দিরে নিয়ে যেতে চাইলে মা সারদা বলেছিলেন, ‘না গোবিন্দ, তুমি আগে আগে পথ দেখিয়ে চলবে, আমি তোমার পেছনে পেছনে দীনহীন কাঙালিনীর মতো যাব’।

read more
পর্ব-৩৫: মা সারদার ভ্রাতৃবিয়োগ

পর্ব-২৮: শুরু হল কঠিন জীবনচর্যা

বৃন্দাবনে থাকার সময় মা সারদা এই খবর শুনে বলেন যে, ঠাকুরই যখন চলে গেলেন, তিনি টাকা নিয়ে কী করবেন। কামারপুকুরে মা সারদাকে রেখে স্বামী যোগানন্দ কলকাতায় গুরুভাইদের কাছে ফিরে আসেন। মা সারদার নিঃসঙ্গ জীবনের যাত্রা শুরু হল।

read more
পর্ব-৩৭: শ্যামাসুন্দরী দেবীর লোকান্তর গমন

পর্ব-২৭: তীর্থদর্শন

১৭ পৌষ, (৩ জানুয়ারি) পরমারাধ্যা সারদা মায়ের পূত জন্মতিথি। আমার আজকের লেখাটি শ্রীমায়ের পাদপদ্মে অর্পণ করলাম। বৃন্দাবনে যাওয়ার আগে মা সারদা ও তাঁর সাথীরা বৈদ্যনাথধাম দর্শন করেন।

read more

Skip to content