একটানা মশলাদার খাবার খেয়ে মুখে অরুচি? স্বাদ বদলাতে রান্না করে ফেলুন তেল পটল। সহজ কিছু উপকরণে অসামান্য লাগবে খেতে। ছোট বড় সকলের ভাল লাগবে এই রেসিপি।

একটানা মশলাদার খাবার খেয়ে মুখে অরুচি? স্বাদ বদলাতে রান্না করে ফেলুন তেল পটল। সহজ কিছু উপকরণে অসামান্য লাগবে খেতে। ছোট বড় সকলের ভাল লাগবে এই রেসিপি।
লাউয়ের কোফতা কারি যদি পাতে থাকে, নিরামিষ মেনুর কাছে মটন কষাও হার মেনে যাবে। লাউয়ের কথা শুনলেই যদি নাক সিঁটকালে কিন্তু ভুল করছেন। কম সময়ে কী করে তা বানাতে হয় দেখে নিতে পারেন।
বাড়িতে ভাইফোঁটা বা অন্য কোনও অনুষ্ঠান? কী রাঁধবেন ভাবছেন? সহজেই মাইক্রোওয়েভে রান্না করে ফেলুন মজাদার সরষে ইলিশ। সময় ও পরিশ্রম দুটোই বাঁচবে। খেতেও হবে অসাধারণ।
পুজোর মরশুমে সকলেরই ইচ্ছে করে ভালোমন্দ খেতে। তাই চলুন বানিয়ে ফেলি বাড়িতেই রেস্টুরেন্টের মতো স্বাদে ও গন্ধে চাইনিজ স্টাইলে গার্লিক চিকেন।
ডিম খেতে ভালবাসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ দুষ্কর। সকালের জলখাবারের পাত থেকে শুরু করে নানা ভাবেই নানা পদ হিসেবে ডিম উপস্থিত থাকে আমাদের পাতে।
নুনের মাত্রা কমানোর একটি সেরা উপায় টক দই। রান্নায় নুন বেশি হয়ে গেলে এক চামচ টক দই দিয়ে নাড়িয়ে নিন। সহজেই নোনা ভাব কেটে যাবে।
ফল খেতে মোটমুটি সবাই ভালোবাসেন। আর বিশেষ করে গরমকালে আম, জাম, কাঠাল, লিচু, আনারস, পাতে পড়লে মন একেবারে খুশ।
বাসমতি চাল এক ঘণ্টা আগে ধুয়ে জলে ভিজিয়ে তারপর জল ঝরিয়ে নিতে হবে। চিংড়ি পরিষ্কার করে ধুয়ে জল ঝরিয়ে রাখতে হবে। ১০ মিনিট নুন-হলুদ মাখিয়ে রাখুন। কড়াই বসিয়ে তেল দিয়ে গরম করে নিন।
আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি, তার পরেই ধুমধাম করে শুরু দুর্গাপুজো। দুর্গাপুজো মানেই চারিদিকে সাজো সাজো রব। রূপচর্চা, সাজানোর পাশাপাশি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হল পুজোর খাওয়াদাওয়া।
অতিথি আসার কথা। তাঁদের আবার পাঁঠার মাংস খাওয়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে এখন উপায়? প্রেশার কুকারেই বানিয়ে ফেলতে পারেন পাঁঠার মাংসের হরেক রকম সুস্বাদু পদ।
রান্নার সময় বাঁচাতে অনেকেই প্রেসার কুকার ব্যবহার করে থাকেন। তবে প্রেসার কুকারে রান্না করার সময় কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখা অত্যন্ত জরুরি, না হলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ।
আপনি কি রন্ধন পটিয়সি? রান্না নিয়ে টুকিটাকি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে মন্দ লাগে না! তবে রান্নাঘরের কাজ করার সময় মাঝে মধ্যেই বেশ অস্বস্তিতে পড়তে হয়।
ভোলামাছ বেশিরভাগ সময়েই আমরা সরষে বাটা বা পেঁয়াজ আদা রসুন দিয়ে করি। কিন্তু মাত্র কয়েকটি উপকরণে স্বাদ হবে অনন্য। একবার খেলে এ ভাবেই করতে ইচ্ছা করবে বারবার।
বর্ষকালে কাঁচালঙ্কার দাম এমনিতেই একটু বেশি থাকে। তারপর যদি কাঁচালঙ্কা দ্রুত পচে যায় তাহলে তো সমস্যা হবেই। কারণ রান্নার সময়ে হেঁশেলে লঙ্কা না থাকলে ভারী মুশকিল।
রেঁস্তরাতে মেন কোর্সের শেষে লোভনীয় ডেজার্ট ফিরনি। কোথাও সাধারণ কোথাও আবার মুঘলীয় তার স্বাদ। ঘরেই কিন্তু সহজে তৈরি করে নিতে পারবেন স্বল্প উপকরণের এই জিভে জল আনা স্বাদের রেসিপি।