শনিবার ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫

ছবিঘর

ফোটো ফিচার

এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে কী উৎসবের লগনে…

এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে কী উৎসবের লগনে…

মঙ্গলদীপ জ্বালাও আজি।হিমের রাতে ওই গগনের দীপগুলিরে।জ্বালাও আলো, আপন আলো, শুনাও আলোর জয়বাণীরে।যাক অবসাদ বিষাদ কালো, দীপালিকায় জ্বালাও আলো...অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো, সেই তো তোমার...

জমে উঠেছে ধনতেরসের বাজার!

জমে উঠেছে ধনতেরসের বাজার!

মায়ের পায়ের জবা হয়ে ওঠ না ফুটে মন।ঝেঁটিয়ে হবে অলক্ষ্মী বিদায়। জমে উঠেছে ধনতেরসের বাজার!লক্ষ্মীর পশরা সাজিয়ে বসে...

বিক্রান্ত তৈরিতে লেগেছে ২০ হাজার কোটি টাকা, দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরীর যাত্রা শুরু আজ থেকে

বিক্রান্ত তৈরিতে লেগেছে ২০ হাজার কোটি টাকা, দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরীর যাত্রা শুরু আজ থেকে

শুক্রবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী ‘আইএনএস বিক্রান্ত’-এর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্বোধনের পর আজ থেকে জলে ভাসবে।

আমার সেরা ছবি

ভিডিও গ্যালারি

মেয়ের জন্য হেমন্তবালা কবির পরা জোব্বা নিয়েছিলেন

মেয়ের জন্য হেমন্তবালা কবির পরা জোব্বা নিয়েছিলেন

সংসারজীবন ও ধর্মজীবনের টানাপোড়েনে মনের অস্থিরতা তখন তীব্র, ঠিক তখনই রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে হেমন্তবালার যোগাযোগ। দিশাহীন জীবনে‌ দিশা মেলে, ক্রমেই কবির প্রতি তাঁর নির্ভরতা বাড়ে। হেমন্তবালা লিখেছেন, ‘আমার প্রয়োজন ছিল একটা দৃঢ় অবলম্বন লাভ করবার। আমি তখন হাল-পাল-বিহীন নৌকার অবস্থায় আছি।’ রবীন্দ্রনাথ জীবনের শেষ-বেলায় হেমন্তবালাকে লেখা অজস্র চিঠিতে নিজেকে মেলে ধরেছিলেন। টানা দশ বছর চলছে‌ এই পত্রচর্চা, পত্রের আদানপ্রদান।

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: রাধু— অবনীন্দ্রনাথের ‘পুরাতন ভৃত্য’

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: রাধু— অবনীন্দ্রনাথের ‘পুরাতন ভৃত্য’

কবির পরম স্নেহভাজন অবনীন্দ্রনাথও বাড়ির কাজের লোকদের কতখানি স্নেহ করতেন, তা বললে গল্পকথার মতো শোনাবে! স্নেহ করতেন পরিণত বয়েসে, স্নেহ পেয়েছেন ছেলেবেলায়। সে-স্নেহ আত্মীয়স্বজনের থেকে কোনও অংশে কম নয়। শৈশবে‌-বাল্যে পদ্মদাসী শুনিয়েছে কত না গল্প-ছড়া! সমাজজীবনে ছড়িয়ে থাকা লোকায়ত ছড়া রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তিনিও সংগ্ৰহ করেছেন।

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: ভালোবাসার বাংলা ভাষা—অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: ভালোবাসার বাংলা ভাষা—অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর

অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর তখন নর্মাল স্কুলের ছাত্র। নিতান্তই বালক বয়সে তাঁর হয়েছিল এক নিদারুণ অভিজ্ঞতা। সাহেবসুলভ উচ্চারণে ‘পুডিং’কে ‘পাডিং’ না বলে প্রবলভাবে তিরস্কৃত হয়েছিলেন। বকাঝকা নয়, সাহেব-মাস্টারমশায়ের সেই হৃদয়হীন প্রহার পিতা গুণেন্দ্রনাথেরও মর্মযন্ত্রণার কারণ হয়ে ওঠে৷ ঢের হয়েছে, আর স্কুলে নয়, ব্যবস্থা হয়েছিল গৃহশিক্ষার। অবনীন্দ্রনাথের নিজেই বলেছেন, ‘এক ‘পাডিং’-এই ইংরেজি বিদ্যে শেষ।’

কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি

আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।

 

 

Skip to content