গৃহপালিত সারমেয়রা সাধারণত যে কোনও খাবারে চট করে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে না। এখন অবশ্য সর্বত্র কুকুরের জন্য শুকনো খাবার পাওয়া যায় ঠিকই, তবে বাড়িতে বানিয়ে কুকুরের খাবার সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়াই শ্রেয়।

গৃহপালিত সারমেয়রা সাধারণত যে কোনও খাবারে চট করে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে না। এখন অবশ্য সর্বত্র কুকুরের জন্য শুকনো খাবার পাওয়া যায় ঠিকই, তবে বাড়িতে বানিয়ে কুকুরের খাবার সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়াই শ্রেয়।
আসলে মানুষ খায়, এমন বহু খাবারই কুকুরকে খাওয়ানোটা ঠিক না। এতে কুকুরছানার ক্ষতি হতে পারে। জেনে নিন, কোন খাবারগুলি আপনার জন্য ভালো হলেও, আদতে কুকুরদের জন্য ক্ষতিকারক।
পরিযায়ী পাখি হওয়ার জন্য এরা যেমন বিভিন্ন রোগের জীবাণু বহন করে, তেমনি বিভিন্ন রোগে মৃত্যুও ঘটে এদের। শীতের শুরু এবং গ্রীষ্মকালে শুষ্কতার জন্য বহু জঙ্গলের দাবানল ঘটে, এর ফলে অন্যান্য পশু-পাখির মতো কোকিলেরও মৃত্যু ঘটে প্রতিবছর।
ফ্লেমিংগো পাখির নাম নিশ্চই আপনারা শুনেছেন। আমি যেহেতু পুণের বাসিন্দা তাই এই অনন্যসুন্দর পাখিটি দেখার সৌভাগ্য হয়েই থাকে।
আজকের লেখাটি রেইন কোয়েল (Rain Quail) বা ব্ল্যাক ব্রেস্টেড কোয়েল (Black Breasted Quail) নিয়ে। রেইন কোয়েল একটি ১৫ থেকে ১৭ সেনটিমিটারের ছোট পাখি।
ওখানে প্রচণ্ড জোর হাওয়া বইছিল, সঙ্গে কনকনে ঠান্ডা। আমরা সবাই অনেক শীতের পোশাক পরেও ঠকঠক করে কাঁপছিলাম। এ বার আমাদের ভয় হল যে এত ঠান্ডা আর হাওয়ার মধ্যে আদৌ কোনও পাখির দেখা পাওয়া যাবে কিনা।
ভারতে শুধু সুন্দরবনে মাঝে মাঝে দেখা দেয়। বাংলাদেশ, মায়ানমার, তাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর থেকে কম্বোডিয়া, লাওস এবং ভিয়েতনাম পাওয়া যায়। এই পেঁচার শরীরের পালক বাফি (হলুদ-বাদামি)।
সোশালবলে ল্যাপউইং এখন একটি লুপ্তপ্রায় প্রজাতির পাখি। সে-কারণে আইইউসিএন ৩.১-এর লাল তালিকায় এর স্থান হয়েছে। গণণা অনুযায়ী, এই পাখি এখন সারা বিশ্বে ৩০ হাজারের মতো আছে।
সবুজ অ্যাভাডাভাটকে সাধারণত ঘাসভূমি, নদীর ধার এবং কৃষিজমি এলাকায় দেখতে পাওয়া যায়। এই সব জায়গায় তারা বীজ, ঘাস এবং পোকামাকড় খেতে আসে।
বিড়াল বাড়ি। পাড়ার লোক এই নামেই খগেন বাবুর বাড়িটিকে চেনে। আসলে খগেন বাবুর যে খুব একটা পশুপ্রীতি আছে তা কিন্তু নয়, কিন্তু বউ প্রীতি ভয়ংকর। ভয়ে কিংবা ভক্তিতে বউ রমা দেবীর তালে তাল মিলিয়ে চলেন তিনি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কুকুরের তো নানা রকম প্রজাতি রয়েছে। পোষ্য কুকুরই হোক বিড়াল, তা দত্তক নেওয়ার আগে কিছু জিনিস যাচাই করে নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
হেমাটোমার চিকিৎসায় সাধারণত চিকিৎসকরা অ্যান্টিবায়াটিক জাতীয় ওষুধ দিয়ে থাকেন। সেই ওষুধ নিয়মিত খেলে সাধারণত ফোলা ভাব আস্তে আস্তে কমে যায়।
যাঁরা একা থাকেন তাঁদের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক বেশি। সঙ্গে একটি পোষ্য কুকুর থাকলে সেই আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়— বলছে গবেষণা।
অনেকেই ভাবেন, গরম কালে তাপমাত্রা বৃদ্ধি কুকুরের লোম ওঠার বড় কারণ। তাঁদের অনেকেই কুকুরকে সারাক্ষণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাপমাত্রা বৃদ্ধিই একমাত্র কারণ নয়।
শিশুদের সঙ্গী হিসেবে কোন কোন প্রজাতির কুকুর বাছতে পারেন? প্রথমেই মনে রাখতে হবে, এ ক্ষেত্রে এমন প্রজাতির কুকুর নির্বাচন করা উচিত, যারা খেলতে ভালোবাসে এবং খুব মিশুকে।