ফণীন্দ্রনাথ ঘোষের তৈরি স্পেক্ট্রোস্কোপ, ভূগর্ভস্থ গবেষণাগার ছিল বিশ্ববিখ্যাত। তাঁকে বলা হত ‘বেস্ট মেজারিং ম্যান অব দি ইস্ট’।

ফণীন্দ্রনাথ ঘোষের তৈরি স্পেক্ট্রোস্কোপ, ভূগর্ভস্থ গবেষণাগার ছিল বিশ্ববিখ্যাত। তাঁকে বলা হত ‘বেস্ট মেজারিং ম্যান অব দি ইস্ট’।
জুন মাসের পনেরো তারিখে বিশ্ব হাওয়া দিবস অথবা আঠারোতে ইন্টারন্যাশনাল পিকনিক ডে কিংবা একুশে জুন বিশ্ব সঙ্গীত দিবসের তাৎপর্য ঠিক কী? উদযাপন? সচেতনতা? নাকি দুটোই? অথবা অন্যতর কিছু?
দামোদরের প্রধান শাখা মুণ্ডেশ্বরী নদী। মধ্যযুগে রচিত একটি পৌরাণিক গ্রন্থ ‘দ্বিগ্বিজয় প্রকাশ’-এ মুণ্ডেশ্বরী নদীর নামোল্লেখ আছে। তবে পুরাণ বর্ণিত মুণ্ডেশ্বরী নদী বর্তমানের মুণ্ডেশ্বরী নদী কিনা, সেই নিয়ে বিতর্কের অবকাশ আছে।
সাম্প্রতিককালে খননকার্যের ফলে কুনুর নদীর চরে মসৃণ পাথরের কুঠার আবিষ্কৃত হয়েছে, যা থেকে মনে হয় নব্য প্রস্তর যুগের বন্যচমানুষ সেখানে বাস করত। এই নদীর পাড়ে কাঁকসা বনভূমির নিকট স্থানগুলিতে পান্ডুরাজার ঢিবি, সাতকাহানিয়া, শিলীভূত গাছের অংশ নির্মিত আয়ূধ (মাইক্রোলিথ) আবিষ্কৃত হয়েছে।
দুধ না খেলে, হবে না ভালো ছেলে। তাই বোধহয় আন্তর্জাতিক দুগ্ধ দিবস। পয়লা জুন। দুধ সুষম খাদ্য। শিশু থেকে বৃদ্ধ, দুধ খায়। অথবা, পান করে। দুধ খেতে ভালো লাগুক বা না-ই লাগুক, স্তন্যপায়ী প্রাণী-মাত্রেই দুধ খেয়েই জীবন শুরু করে। তবে মানুষের সঙ্গে তাদের একটা পার্থক্য আছে।
১৮৮০ সালে জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন থেকে এফএ পরীক্ষায় সুনামের সঙ্গে পাশ করেন। এখানে বন্ধু হিসাবে পেলেন নরেন্দ্রনাথ দত্তকে, যিনি পরবর্তীকালে স্বামী বিবেকানন্দ নামে বিশ্ব বিখ্যাত হয়েছিলেন।
সম্মিলিত ঋষিগণ বললেন, হে মহাত্মন্, কলিকালে একদিনের ব্যবধানে দুটি বিশ্বদিবস অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ব সাইকেল দিবস আর, বিশ্ব পরিবেশ দিবস। সাইকেল চড়লে প্রকৃতি ভালো থাকবে, এতো বলাই বাহুল্য। তবে কলির জীবগণ যেরূপ ধীমান হবেন বলে জানা যায়, তাতে কৌতূহল জাগে, শঙ্কাও হয়। আপনি আমাদের এই দ্বন্দ্ব দূরীভূত করুন।
বিশ্ব অট্টহাস্য দিবসের বয়স যে খুব বেশি এমন নয়, তরতাজা যৌবন তার অঙ্গে, বলা যেতে পারে। গত শতাব্দীর শেষের দিকে মুম্বইতে এর সূত্রপাত, যোগচর্চার হাত ধরে। লাফিং ক্লাবের হাহাহা হোহোহো শুনেছেন? প্রতি মে মাসের প্রথম রবিবার এই হাসির দিন, ওয়ার্ল্ড লাফটার ডে।
বীরভূমের ছোট্ট নদী হিংলো বর্ধমানের অন্যতম প্রধান নদী অজয় এবং বীরভূমের ময়ূরাক্ষীর মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ময়নাডাল, হজরতপুর, জোফলাই ও পলাশডাঙ্গা ইত্যাদি সুপ্রাচীন জনপদ ছুঁয়ে চাপলায় অজয় নদীতে মিশেছে।
পদ-ই নৃত্যের অবলম্বন। জগতের নৃত্য চলছে বিপদ আর সুন্দরকে দুই পকেটে রেখেই। ভরতের নাট্যশাস্ত্র থেকেই নাকি এসব লৌকিক নৃত্যের শুরুয়াত্। অলৌকিক অমর্ত্য পঞ্চমবেদের লোকরঞ্জনের পথে যাত্রা। জড়ের দুনিয়ায় এই নাচটা নেই, প্রাণের জগতে এই নাচটাই মূল।
এপ্রিল মানেই ফুলের প্রসঙ্গ। একে তো দারুণ এ সময়! ফুলে ভরা বসন্ত, ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত একথা বলার উপযুক্ত সময়। আর এপ্রিল শুরুই হচ্ছে বোকাদের ট্রিবিউট জানিয়ে। এপ্রিল ফুল। তো বসন্তের দোসর হল প্রেম।
বাংলাদেশে গিয়েছিলাম একটা ‘সায়েন্টিফিক মিটিং’-এ। মিটিং শুরু হল কয়েক লাইন রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে। ‘ওয়েলকাম স্পিচ’ নয়। কোরান পড়লেন একজন। আমিও সাহস করে শুরু করলাম রবীন্দ্রনাথের সেই বিখ্যাত কবিতার কয়েকটা লাইন দিয়ে, “নমো নমো নমো, বাংলাদেশ মম, চির মনোরম, চির মধুর”।
মার্চের বিশ তারিখে ইন্টারন্যাশনাল ডে অফ হ্যাপিনেস। বিশ্ব সুখ দিবস। মানুষ সেই সব দিনগুলিকে আলাদা করে দেখতে চায় সেগুলো দু’রকম হতে পারে। এক, দিনগুলো তার কাছে প্রীতিকর আর দুই, অপ্রীতিকর। দুটিই স্মরণীয়।
গ্যাসের কাজ হল উত্তপ্ত হয়ে ঊর্ধ্বগামী হওয়া, আর ইচ্ছুক ব্যক্তিকে সঙ্গে নেওয়া। যেমন, তমুকবাবু কাঠবুড়োকে বোঝালেন যে, অমুকবাবুর জায়গাটা আসলে কাঠবুড়োর হকের সিট। তাঁর এই প্রস্তাবকে সমর্থন করলেন আদ্যানাথের মেসো। কাঠবুড়োর বাড়িতে আদ্যানাথ ভাড়া থাকে। তাই হাতে রাখা জরুরি।
খাঁচার পাখি আর বনের পাখির হঠাৎ দেখা হয়ে গেলে এমনটা হয় হয়তো। শিবের মতো বর চাইতে চাইতে নারীর আত্ম-উদ্ঘোষণার একটি দিন খুঁজে পাওয়া, আর সেদিনই কিনা দেবাদিদেবের সারপ্রাইজ ভিজিট!