বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫

দুই বাংলার উপন্যাস: বসুন্ধরা এবং…

৩য় খণ্ড, পর্ব-৭: আমি দাদুর কাছে মাইনে চাইলে এক টাকাই চাইতাম

৩য় খণ্ড, পর্ব-৭: আমি দাদুর কাছে মাইনে চাইলে এক টাকাই চাইতাম

এতদিনের বসুন্ধরা গ্রুপের কর্মজীবনে গৌরবমোট কত দিন ছুটি নিয়েছে সেটা আঙুল গুনে বলা যায়। ক্লাইভ রো থেকে অফিস লোয়ার রডন স্ট্রিটের ঝকঝকে অফিসে চলে আসার পর থেকেই সপ্তাহে পাঁচদিনের নিয়ম চালু হল।

read more
৩য় খণ্ড, পর্ব-৭: আমি দাদুর কাছে মাইনে চাইলে এক টাকাই চাইতাম

৩য় খণ্ড, পর্ব-৬: শ্রীতমার কাছ থেকে বাবলিকে অন্যভাবে দেখলাম চিনলাম জানলাম

ক্লাবে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে আসেন সে কথা ভেবেই কর্তৃপক্ষের এই অনুরোধ উপস্থিত অতিথিরা মেনে নিয়েছিলেন। বসুন্ধরায় ভিলায় যিনি জানতেন তিনি আমার খুব ঘনিষ্ঠ। না আমার মা সুরঙ্গমা নন। ন’ কাকা তরুণকান্তিও নন। সানন্দাও নয়।

read more
৩য় খণ্ড, পর্ব-৭: আমি দাদুর কাছে মাইনে চাইলে এক টাকাই চাইতাম

৩য় খণ্ড, পর্ব-৫: প্রণয় যে ভীতু, কাপুরুষ বাবলির আর সেটা বুঝতে বাকি নেই

ক্লাবের মাঝখানে জাগলিং শো চলছিল বাবলি সেখানেই বসেছিল। মাঝে মাঝে ঘুরে তাকাচ্ছিল প্রণয়ের দিকে। প্রণয়ের সঙ্গের মদ্যপ বন্ধুদের আদিম উল্লাস শুনে আন্দাজ করছিল প্রণয় হারছে। কিন্তু পরিণতিটা যে কত ভয়ংকর হতে পারে সেটা বাবলি, ভাবতেও পারেনি। অনেকক্ষণ পর খেয়াল হলো চেঁচামেচি বন্ধ হয়েছে।

read more
৩য় খণ্ড, পর্ব-৭: আমি দাদুর কাছে মাইনে চাইলে এক টাকাই চাইতাম

৩য় খণ্ড, পর্ব-৪: গৌরবকে বসুন্ধরা ভিলার কারও কাছ থেকে শুনতে হল তারা বহিরাগত

এ বাড়ির যার যার নামের ইন্সিওরেন্সের রেকর্ড গ্রুপ কোম্পানির ক্লেম ডিপার্টমেন্টে থাকে। প্রিমিয়াম গ্রুপ থেকেই ভরা হয়। যেমন সুরঙ্গমার ক্ষেত্রে এখন ইনকাম ট্যাক্স নেই, কিন্তু শান্তিলতার আছে। ১৯২২ থেকে ১৯৬১ একই নিয়মে ইনকাম ট্যাক্স নেওয়া হতো। ১৯৬২ পয়লা এপ্রিল থেকে নতুন নিয়ম এসে গেল। তাই ব্যবসাতে যুক্ত সকলের ইনকাম ট্যাক্সের দায়দায়িত্ব ইন্সুরেন্স করানো এসব কোম্পানির নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্ট দেখাশোনা করে। যখন যা সইসাবুদের দরকার অফিসের লোকজন এসে করিয়ে নিয়ে যায়। তন্ময়কান্তি বিয়ের পরে হয়তো ইন্সুরেন্সের নমিনি করেছিল...

read more
৩য় খণ্ড, পর্ব-৭: আমি দাদুর কাছে মাইনে চাইলে এক টাকাই চাইতাম

৩য় খণ্ড, পর্ব-৩: ঋতু চিঠি নিয়ে ছুটে এল সুরঙ্গমার কাছে

বিনয়কান্তি চেয়েছিলেন স্বর্ণময়ীর মায়ের যেন কোনওদিন কখনও কুণ্ঠাবোধ না হয়। শ্বশুরমশাই আনন্দমোহন তার শাশুড়িমাকে যে রাজকীয়তার মধ্যে রেখেছিলেন তা যেন বজায় থাকে।

read more
৩য় খণ্ড, পর্ব-৭: আমি দাদুর কাছে মাইনে চাইলে এক টাকাই চাইতাম

৩য় খণ্ড, পর্ব-১: কথাগুলো বিনয়কান্তিকে বলার সময় সুরঙ্গমার মনের মধ্যে একটা ঝড় চলছিল

একটা ছোট অফিসঘর টপকে তারপর বিনয়কান্তির শোবার ঘর। সে ঘরের দরজা ভেজানো ছিল। দরজার ফাঁক থেকে হালকা আলো দেখা যাচ্ছে। স্বর্ণময়ীর অসুস্থতা বাড়ার পর থেকে বিনয়কান্তি এ ঘরে একা শুতেন। ঘরের সামনের অফিসঘরে ভূষণ থাকতো।

read more
২য় খণ্ড, পর্ব-৫২: বোর্ড মিটিংয়ে প্রণয়ের ভূমিকা ছিল সৈনিকের মতো

২য় খণ্ড, পর্ব-৫১: এরপর আর সুরঙ্গমার কাছে কোনও কথা ছিল না

সানন্দাও কথা খুঁজে পাচ্ছে না। মা হয়ে মেয়ের কাছে এসব নিয়ে কথা বলতে হচ্ছে। সে যে ডাক্তার, তাঁকে ছাড়া আর কাকে বলবে? সুরঙ্গমা দিশেহারা হয়ে সানন্দার দুটো হাত ধরে বললেন।

read more
২য় খণ্ড, পর্ব-৫২: বোর্ড মিটিংয়ে প্রণয়ের ভূমিকা ছিল সৈনিকের মতো

২য় খণ্ড, পর্ব-৫০: কথাটা বলেই সানন্দা ঘরের দরজা বন্ধ করে দিল

সানন্দা মাঝেমধ্যে খুব সিরিয়াসলি মজা করতো। মেয়ের সে স্বভাব মা জানতেন, ভয় দেখাস না কী হয়েছে খুলে বল। সানন্দা খাটের উপর বসে পড়ল টেবিলের পাশে রাখা কাচের গ্লাসের ঢাকনা খুলে ঢকঢক করে জল খেলো। তারপর কয়েক মুহূর্ত চোখ বুজিয়ে থেকে দুম করে বলে উঠল।

read more
২য় খণ্ড, পর্ব-৫২: বোর্ড মিটিংয়ে প্রণয়ের ভূমিকা ছিল সৈনিকের মতো

২য় খণ্ড, পর্ব-৪৯: বাবা এই লেখাটা শুরু করেছিলেন ২০০৯ নাগাদ

লেখাটার কোনও নাম ঠিক করেননি। মায়ের কাছে শুনেছি, বাবা লেখার শেষ করে তারপর লেখার নাম ঠিক করতেন। ২০১০ এ বাবা যখন মারা যান সেদিনও এই লেখাটা নিয়েই বসেছিলেন। সেদিনের লেখার কাগজ পেন মা যত্ন করে রেখে দিয়েছিলেন। পরে আমাকে দিয়ে বলেছিলেন।

read more
২য় খণ্ড, পর্ব-৫২: বোর্ড মিটিংয়ে প্রণয়ের ভূমিকা ছিল সৈনিকের মতো

২য় খণ্ড, পর্ব-৪৮: বাবুদাদা কেমন যেন উদভ্রান্তের মতো থাকে

চুল দাড়ি কাটে না। ময়লা পোশাক-আশাক পরে। গোটা ঘরের দেওয়ালে পেনসিল দিয়ে কেমিস্ট্রির ফর্মুলা স্ট্রাকচার এসব লিখে রাখে। বিড়বিড় করে একা একা কথা বলে।

read more
২য় খণ্ড, পর্ব-৫২: বোর্ড মিটিংয়ে প্রণয়ের ভূমিকা ছিল সৈনিকের মতো

২য় খণ্ড, পর্ব-৪৭: জেএনইউ, প্রকাশজি, রক্তকরবী, বিশু পাগল ও নন্দিনী

সিআর পার্ক। মনে পড়লে উত্তর দিস। তিনদিন পর উত্তর এসেছিল। তুই কলকাতার কোথায়? আমায় ফোনে মেসেজ করিস। একটা ফোন নম্বর দেওয়া। যোগাযোগ হয়েছিল। তবে অরুণাভ এতদিন পরে প্রথম যোগাযোগটা টেলিফোনে করতে চায়নি। কোথায় দেখা হতে পারে জানতে চেয়েছিল।

read more
২য় খণ্ড, পর্ব-৫২: বোর্ড মিটিংয়ে প্রণয়ের ভূমিকা ছিল সৈনিকের মতো

২য় খণ্ড, পর্ব-৪৬: খানিকটা জোর করেই আমি ছবি আঁকি

আমার মনে আমার ভাবনায় কোনও রং নেই। রং তো শুধু প্যালেটে বা তুলিতে থাকে না বাবলি। রংটা মনের মধ্যে থেকে ক্যানভাসে ফুটে ওঠে ,মনের রঙিন ছবিটাই সাদা ক্যানভাসে জীবন্ত হয়ে ওঠে।

read more
২য় খণ্ড, পর্ব-৫২: বোর্ড মিটিংয়ে প্রণয়ের ভূমিকা ছিল সৈনিকের মতো

২য় খণ্ড, পর্ব-৪৫: বাবলির বাবা যখন মারা যান তখন ও স্কুলছাত্রী

একই গাড়িতে পিছনের সিটে বসা বাবলি আর বাবলির মা থেকে গেল পৃথিবীতে। হাইওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় গাড়িটা দুমড়ে গিয়েছিল। বাবার শরীরটা চেনা যায়নি।

read more

 

 

Skip to content