১৯৪৫ সালে চিয়ারিনির ছাত্র রসালিনি তৈরি করেন ‘রোম, ওপেন সিটি’ নামে তাঁর প্রথম বিখ্যাত ছবি। এই ছবি নিওরিয়ালিসমে মূল জোয়ার আনে ইতালিয়ান ছবির জগতে।
লাইট সাউন্ড ক্যামেরা অ্যাকশন
পর্ব-৭: গোদারের ব্রেথলেস ও প্যারিসের শঁসেলিজে
ছবির শুরুতে সে চুরি করা গাড়ি চালাতে চালাতে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে দর্শকের সঙ্গে কথা বলে। মানে গোদার প্রথমেই সচেতনভাবে চলচ্চিত্রের চিরায়ত প্রথা যা ক্যামেরার অস্তিত্বকে অস্বীকার করা শেখায় তাকে ভেঙে ফেলেন।
পর্ব-৬: হিচককের সাইকো—ম্যারিয়নের স্নান ও নর্মা-র মৃতদেহ
খুনের দৃশ্য ৪৫ সেকেন্ডের। কিন্তু এই ৪৫ সেকেন্ডের ফুটেজের জন্যে শুটিং চলে টানা এক সপ্তাহ এবং কাজে লাগানো হয় ৭০টি ক্যামেরা। ম্যারিয়ানের হাত, কাঁধ ও মাথার সঙ্গে জোড়া হয় অন্য এক সদৃশ ব্যক্তির দেহ।
পর্ব-৫: হিচককের লন্ডন, হিচককের সিরিয়াল কিলার
হিচকক স্বীকার করেন, একটি জরুরি উপদেশ মারনো ও তাঁর বেবেলসবার্গের সহকর্মীদের থেকে উনি পেয়েছেন, তা হল ছবির মূল মাধ্যম দৃশ্য, কথা নয়। শব্দের আধিক্য ছবিকে দুর্বল করে।
পর্ব-৪: জার্মান অভিব্যক্তিবাদ ও মারনোর নসফেরাতু
মারনোর নসফেরাতু জন্ম দেয় দুটি ভিন্ন সিনেমাটিক ভ্যামপায়ার প্রথার। একটিতে ভ্যামপায়ার কুৎসিত ও ঘৃণ্য। আরেকটিতে সে ভয়াবহ কিন্তু আকর্ষণীয়।
পর্ব-৩: চলচ্চিত্রের চিওরুসকিউরো: গ্রিফিথ ও রবার্ট ওয়াইন
১৯১৫ সালে মুক্তি পেল তাঁর বিখ্যাত ‘দ্য বার্থ অফ এ নেশন’। আবরণহীন বর্ণবাদ এবং বহু ভুল তথ্য থাকা সত্ত্বেও এই ছবিটি চলচ্চিত্রের জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
পর্ব-২: আইজেনস্টাইন, যুদ্ধজাহাজ ও মন্তাজ
‘মস্কো ফিল্ম স্কুল’। পৃথিবীর প্রথম সিনেমা নিয়ে পড়াশোনা করার বিধিবদ্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ‘মস্কো ফিল্ম স্কুল’ হয়ে ওঠে পরিচালক, প্রযুক্তিবিদ ও অভিনেতাদের প্রশিক্ষণের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান।
পর্ব-১: কেবলই দৃশ্যের জন্ম হয়…
মাইব্রিকজ সেদিন না জেনেই রেসট্র্যাকটিকে ছোট একটি চলচ্চিত্রের স্টুডিওতে পরিণত করেছিলেন। নিজের চাহিদার ছবি পাওয়া বা সৃষ্টি করার জন্যে নিজের পারিপার্শ্বিক পরিবেশকে অনুকূল করে তোলাই চলচ্চিত্র সৃষ্টির অন্যতম শর্ত।