শিতপ্রেমীদের জন্য খারাপ খবর। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাসের মাঝে ক্রমশ উধাও হচ্ছে শীতের আমেজ। বৃহস্পতিবার বুধবারের তুলনায় তাপমাত্রার পারদ এক লাফে প্রায় তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।

শিতপ্রেমীদের জন্য খারাপ খবর। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাসের মাঝে ক্রমশ উধাও হচ্ছে শীতের আমেজ। বৃহস্পতিবার বুধবারের তুলনায় তাপমাত্রার পারদ এক লাফে প্রায় তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।
শুরুটা নড়বড়ে হলেও, মকর সংক্রান্তি থেকে ভালোই ইনিংস খেলছে শীত। যাকে বলে একেবারে হাড়কাঁপানো ঠান্ডা। সঙ্গে ঘন কুয়াশার দাপট। তবে এর মাঝে আবার হাওয়া দফতর বৃষ্টির পূর্বাভাসও শুনিয়েছে।
বাংলায় কনকনে শীত পড়েছে। তবে রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলা শীতের সঙ্গে বৃষ্টিও হতে পারে। এমনটাই জানিয়ে দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রাজ্যে আগামী দু’দিন রাতের তাপমাত্রার খুব একটা পার্থক্য হবে না। তবে তার পরের দিন তিনেক রাতের পারদ চার ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পেতে পারে।
হাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগর থেকে আর্দ্রতা এবং পশ্চিম হিমালয় থেকে ঝঞ্ঝা ঢুকছে। এর জেরে আগামী ১৬ জানুয়ারি মঙ্গলবার থেকে ১৮ জানুয়ারির বৃহস্পতিবারের মধ্যে রাজ্যের কিছু জেলায় বৃষ্টি হতে পারে।
নতুন বছরে এক সপ্তাহ পার হয়ে গেল। এখনও কনকনে ঠান্ডার নামগন্ধ নেই। তাহলে কি এবছর আর কাঁপুনি দিয়ে ঠান্ডা পড়বে না? কি বলছে আবহাওয়া দফতর?
শুধু তাপমাত্রা কমা নয়, বেড়েছে কুয়াশার মাত্রাও। ভোরে চতুর্দিক কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকছে। তবে বেলা বাড়লে কুয়াশার আস্তরণ সরেও যাচ্ছে।
নতুন বছরে সেই কাঁপুনি দেওয়া শীত নেই। অন্যান্য বারের তুলনায় ২০২৪ এর প্রথম দিনে কলকাতার তাপমাত্রার পারদ বেশ কিছুটা বেশি। কবে থেকে জমাটি ঠান্ডা পড়বে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
ঠান্ডা স্বমহিমায় ফিরবে কি না? শীতকাতুরেদের এই প্রশ্নের জবাব মিলেছে আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে।
গ্যাস ডিলার বা বিক্রেতাদের দাবি, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ডিস্ট্রিবিউটরদের আধার তথ্য যাচাইয়ের কাজ সারতে বলেছে তেল সংস্থাগুলি। এই পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের অভিযোগ, যাচাই ঘিরে ক্রমশ হয়রানি বাড়ছে।
কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মঙ্গলবার সকালে ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ডিসেম্বর মাসের এই সময়ের নিরিখে এই তাপমাত্রা স্বাভাবিক।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর আগেই জানিয়ে ছিল, এই অসময়ের দুর্যোগ সহজে কাটবে না।
তিন দিন ধরে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। যদিও ঘূর্ণিঝড়ের দাপট খুব বেশি থাকবে না। বাংলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বর্ষণের পূর্বাভাস রয়েছে।
২৪ অশ্বিনী দত্ত রোডে ‘শরৎচন্দ্রের বাসভবন’-এ গত রবিবার ২৬ নভেম্বর সন্ধ্যায় বসেছিল ‘বিকেল বাসর কলকাতা’র শারদ উৎসব। এদিন ছিল এই সংস্থার জন্মদিনও বটে।
ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়, তা হলে তার নাম হবে ‘মিগজাউম’। ‘মিগজাউম’ নামটি মায়নমারের দেওয়া। যদিও এখনও পর্যন্ত সরকারি ভাবে ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঘোষণা করা হয়নি।