চোখ গিয়ে পড়েছিল নীল রঙের কাপকেক আর চকোলেট মুসের ওপর। চোখ দিয়ে আরেকটু স্ক্যান করতেই দেখতে পেলাম চিকেন পাটিসাপটা। ব্ল্যাক ফরেস্ট কেকের দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখে স্টলে কর্মরত এক ভদ্রমহিলা বলে ওঠেন, “মাছের কচুরিটা ট্রাই করে দেখতে পারো”।
কলকাতার পথ-হেঁশেল
পর্ব-৩০: নরম পাক আর কড়া পাক!
নেতাজি ভবন মেট্রো স্তেশানের দু’ নম্বর গেট দিয়ে বেরয়ে উল্টোদিকের ফুটপাথে গেলেই দেখতে পাবেন গিরীশচন্দ্র দে অ্যান্ড কোম্পানি। আদ্যিকালের দোকান। দেখলেই মনে হবে মিষ্টি না খেয়ে আগে দুটো ছবি তুলে নিই।
পর্ব-২৯: বাউন্ডুলে ক্যাফে!
কুমোরটুলি ঘাটে বসে মুচ-মুচে চিকেন ফ্রাই, গরম গরম মোমো, বা ফিশ ফ্রাই খাওয়া। গঙ্গার পারে বসে সসে ডোবানো গরম গরম চিকেন উইংস খেতে খেতে ঢেউ গোনা। কী? অলীক কল্পনা লাগছে, তাই তো?
পর্ব-২৮: পেপসি-টেপসি
খিদের জ্বালা দূর করতে সদা উপস্থিত ‘পেপসি স্ন্যাক্স বার’। নিউ এম্পায়ার সিনেমা হলের বাঁ-দিকের কোণে অবস্থিত এই দোকান। ফুটপাথের ওপরেই চেয়ার দেওয়া আছে। এছাড়াও ভিতরে কিছু লোকের বসার জায়গা রয়েছে।
পর্ব-২৭: পেট পুজো @ বিনোদবিহারী নাগ গণেশচন্দ্র দত্ত
ডালহাউসি চত্বরে ঘুরতে-ঘুরতে এসে ঠেকলাম ব্যাঙ্কশাল কোর্টের কাছে। তার কাছেই অবস্থিত বিখ্যাত বিনোদবিহারী নাগ গণেশচন্দ্র দত্তের খাবারের দোকান। জনা-কুড়ি লোক বসার জায়গা রয়েছে। হরেক রকমের মিষ্টি পাওয়া গেলেও, এদের এখানে মাস্ট ট্রাই কচুরি আড় লুচি।
পর্ব-২৬: আদি অনাদি
আজ এসেছি এসপ্লানেড মেট্রো স্টেশনের কাছে অনাদি কেবিন। দোকানের বয়স একশো বছর পার। কলকাতার ঐতিহ্যপূর্ণ প্রসিদ্ধ খাওয়ার দোকানের মধ্যে অন্যতম হল অনাদি কেবিন।
পর্ব-২৫: এভারগ্রিন—চায়না গ্রিন
যাদবপুর এইট বি-র কাছে অবস্থিত আরেক রেস্তরাঁয় চলে এসেছি আমরা আজ। নাম ‘চায়না গ্রিন’। নাম শুনেই বুঝতে পারছেন যে, চাইনিজ খাবারের আড্ডা এই চায়না গ্রিন।
পর্ব-২৪: এইচএফসি!
মেনুতে অনেক রকম আইটেম আছে। ফ্রায়েড চিকেন থেকে শুরু করে বার্গার, পিৎজা, মোমো, র্যা প, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, কাটলেট, চিকেন ফিঙ্গার, ফিশ ফিঙ্গার এবং কিছু সফটি আর আইস ক্রিমের অপশন।
পর্ব-২৩: ডো অ্যাজ ইউ লাইক
আজ আমরা হাজির হয়েছি যাদবপুর ৮বি বাস স্ট্যান্ডের কাছে ‘ডো অ্যাজ ইউ লাইক’ (Dough as you like)-এ। দোকানের সাজসজ্জা এমন যে, ভেতরে ঢুকতেই মনে হল যেন কোনও ফাইভ স্টার ক্যাফেতে এসেছি। খাবারের মানও ফাইভ স্টারের মতো!
পর্ব-২২: মাউথ মেল্টো
সাউথ সিটি মলের ঠিক উল্টোদিকের গলির মুখের দুটো দোকান পরেই অবস্থিত ‘মাউথ মেল্টো’। ছোট একটা ক্যাফে, বসার জায়গা খুবই কম। খাওয়াদাওয়ার ব্যস্ত সময়ে একটু অপেক্ষা করতে হতে পারে। কিন্তু খাবারের গুণমান অতুলনীয়।
পর্ব-২১: দ্য বেঙ্গলি বাইট
নতুন বছরে একটু নতুন কিছু চেখে দেখার জন্যে খুঁজে নিলাম এক নতুন জায়গা। আজ চলে এসেছি হেদুয়াতে মাছের কচুরি খেতে। দোকানের নাম: ‘দ্য বেঙ্গলি বাইট’ (The Bengali Bite)।
পর্ব-২০: উত্তর কলকাতায় গিরিশ চন্দ্র দে অ্যান্ড নকুড় চন্দ্র নন্দীতে মিষ্টিমুখ
এই পর্বে আমরা চলে এসেছি উত্তর কলকাতার হেদুয়ায়। না, এ বার সেরকম আক্ষরিক অর্থে স্নাক্স বা রেস্তরাঁর খাবার খেতে নয়। মিষ্টিমুখ করতে।
পর্ব-১৯: The ভাটুরা Co.
যাওয়া যাক এইট বি বাস স্ট্যান্ডের ফুটপাথে। দোকানের নাম ‘Royal Wok China’. তা চিন লেখা থাকলেও, নর্থ ইন্ডিয়ানও পাওয়া যায়ে।
পর্ব-১৮: ক্যানটিন Chronicles
পরীক্ষা দিয়ে বেশ ক্লান্ত। খিদেও পেয়েছে বেশ। বাইরে কোথাও যাওয়ারও ইচ্ছে নেই। তবে উপায়? আহা, সুরুচি আছে যে! ব্যস; গন্তব্য আমাদের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঝিলপাড়ের’ উদ্দ্যেশে।
পর্ব-১৭: তেজস্ক্রিয় স্যান্ডউইচ
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের চার নম্বর গেট আর তিন নম্বর গেটের ঠিক মাঝে, যাদবপুর বিদ্যাপীঠের পাশে অবস্থিত ‘রেডিয়ো-অ্যাকটিভ স্যান্ডউইচ রেভোলিউশন’। নাম শুনেই বুঝতে পারছেন যে স্যান্ডউইচের মোক্ষম আড়ৎ এই স্ট্রিট ফুড কার্ট।