বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন কারণে, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক অনেক সমস্যার মধ্যেও কিশোর অন্তরে কাঁদলেও, বাইরের জগৎকে তা বুঝতে দেননি কখনওই। এমনি রহস্যময়, জাদুকর ছিলেন তিনি।
অমর শিল্পী তুমি
পর্ব-১১: কার মন ভোলাতে এলে তুমি আজ…
একটা সময় ছিল যখন তিনি ও তাঁর সঙ্গী সংগীতবাদকরা খুব কম সময়ের ব্যবধানে, এমনকি কোনও রিহের্সাল ছাড়াও মঞ্চ কাঁপাতেন অনায়াসে। দর্শকদের থেকে আশা অনুরোধ অবলীলায় মঞ্চস্থ করতেন হুবহু রেকর্ডিং স্টুডিয়োর মতোই।
পর্ব-১০: কী উপহার সাজিয়ে দিলে…
কর্মজীবনের প্রথমাংশে অভিনয়ের সঙ্গে তিনি ছিলেন ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে, আর ঠিক সেই কারণেই আদ্যোপান্ত ছবি বানানোর কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তার পরিচয়ও ছিল স্বাভাবিক ভাবেই। নিজে তাই চিত্র পরিচালনার স্বপ্ন দেখেছেন বারবার।
পর্ব-৯: যত সুর সবই তোমার…
কিশোর সুর করলেন, ‘প্রিয়তম কী লিখি তোমায়’, কী অসাধারণ সুর। প্রেমের আড়ালে এক রহস্যময়তা। ওদিকে লতাও কম যান না, তিনি সুর করলেন ‘তারে আমি চোখে দেখিনি’, আরেক অপরূপ সৃষ্টি।
পর্ব-৮: আমি শুনি গো শুনি তোমারে…
সত্যজিতের প্রতি কিশোরের গভীর শ্রদ্ধার প্রকাশ পাওয়া যায় বার বার। ‘পথের পাঁচালী’ নির্মাণের পথে আর্থিক প্রতিকূলতায় রায় যখন বিপর্যস্ত, তখন সুদূর বম্বে (তখন বম্বে) থেকে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন কিশোর।
পর্ব-৭: তোমায় পড়েছে মনে আবারও…
রাজেশ খান্না-কিশোর কুমার জুটির শুরু সেই ‘আরাধনা’ ছবি থেকেই। ছবির গান রেকর্ডিংয়ের আগে সেই সময় নবাগত রাজেশকে রীতিমতো বাড়িতে ডেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলতেন কিশোর।
পর্ব-৬: তোমার গানের এই ময়ুরমহলে
সুদীর্ঘ ৪২ বছরের গায়ক জীবনে প্রায় তিন হাজার গান গেয়েছেন মূলত হিন্দি ও বাংলা ভাষায়। এছাড়াও গুজরাতি, ভোজপুরী, ওড়িয়া, ইংরাজি, কন্নড়, মালয়ালম ইত্যাদি ভাষায় গান গেয়েছেন।
পর্ব-৫: সফল হোগি তেরি আরাধনা
‘পড়োশন’ ছবির শুটিংয়ের সময় কিশোরের চরিত্র ‘বিদ্যাপতি’র প্রভাব বাকি সব চরিত্রের ওপর ব্যাপকভাবে পড়েছিল। এতে বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন মেহমুদ ও সুনীল দত্ত।
পর্ব-8: চলতি কা নাম কিশোর
নাছোড়বান্দা হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায় যেমন চান কিশোর কুমারকে নামভূমিকায়, ওদিকে কিশোরও কিছুতেই রাজি নন মৃত্যুপথযাত্রী কর্কট রোগগ্রস্ত এক চরিত্রে অভিনয় করতে।
পর্ব-৩: অভিনয় নয়, কিশোর মনে-প্রাণে একজন গায়ক হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করতে চেয়েছিলেন
তড়িঘড়ি সবাই গ্রিনরুমের কাছে আসতে দেখলেন, ভয়ার্ত মুখে দাঁড়িয়ে মধুবালা। আর ঠিক কয়েক হাত দূরে, অদ্ভুত ভয়ানক চেহারার একটা ছায়ামূর্তি…
পর্ব-২: কাজের আশায়, তারকা অশোককুমারের গাড়িতে নয়, লোকাল ট্রেনে-বাসে ঘুরে বেড়াতেন কিশোর
সে সময় কিশোরের চেহারা ছিল বেশ ‘রোগা-সোগা’। আর সেই শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে সারাদিন গায়ে এক কালো ওভারকোট পরে ঘুরতেন তিনি। তা সে ক্লাসই হোক বা বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়।
পর্ব-১: একটু শুরুর কথা হলে ক্ষতি কী…
তথ্য আর পরিসংখ্যান নয়, এ লেখনীতে থাক কোনও এক বর্ষামুখর সন্ধ্যার ঘরকুণো জমাটি আড্ডার মতোই নির্মলতা, সহজতা। তাঁকে নিয়ে নয় আজ, মনের দুটো কথা বলে সময় কাটালে ক্ষতি কী?