পাকিস্তানি বধূর উশনাকে ভারতীয় পোশাককে অনেক ভালো চোখে দেখেননি। তাঁর সাজ নিয়ে সমাজমাধ্যমে শুরু হয় কটাক্ষ। তিনি কেন ভারতীয় বেশে সেজেছেন এ নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলে তাঁর সমালোচনা করেন।
রবিবার রাতে দুর্ঘটনাটি ঘটে ভূমধ্যসাগরে। জানা গিয়েছে এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৮ পাকিস্তানির মৃত্যু হয়েছে। পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফও মৃত্যুর খবর স্বীকার করে নিয়েছেন।
আর্থিক সঙ্কটে জেরবার পাকিস্তান। এই পরিস্থিতিতে প্রতিবেশী দেশকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অনুমান করছেন প্রাক্তন র প্রধান অমরজিৎ সিংহ দুলাত।
৫০ হাজারের মধ্যে শুধু তুরস্কেই মৃত্যু হয়েছে ৪৪ হাজারের বেশি মানুষের। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, ভূমিকম্পে এখনও পর্যন্ত তুরস্কে মৃত্যু হয়েছে ৪৪ হাজার ২১৮ জনের।
এত দিন বিয়ে উপলক্ষ্যে দেশে মাত্র ৩ দিন ছুটি পাওয়া যেত। এ বার থেকে গানসু এবং সানশি প্রদেশের কর্মীরা টানা ৩০ দিনের ছুটি পাবেন।
আফগানিস্তান এবং তাজিকিস্তানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৮। ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল উত্তর-পূর্ব আফগানিস্তানের ফৈজাবাদ শহর থেকে ২৬৫ কিলোমিটার দূরে।
বুধবার পেন্টাগন জানিয়েছে, রুশ মিগ-৩৫ যুদ্ধবিমান এবং টুপোলভ টিইউ-৯৫ বোমারু বিমানে আলাস্কার ‘এয়ার ডিফেন্স আইডেন্টিফিকেশন জোন’-এ ধুকে পড়েছিল। দ্রুত সক্রিয় হয়ে আমেরিকার বায়ুসেনা।
তিন বার আমেরিকা-কানাডা সীমান্তের আকাশে রহস্যময় উড়ন্ত বস্তু লক্ষ্য করা গিয়েছে। এদিকে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নির্দেশ দিয়েছেন, এই ধরনের বস্তুকে দেখা মাত্রই গুলি করে নামাতে হবে।
এখনও পর্যন্ত মৃত্যু ২৮ হাজার মানুষের মধ্যে তুরস্কে ২৪,৬১৭ জন এবং সিরিয়ায় ৩,৫৭৪জন রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টা কাজ করছেন তুরস্কের সরকারের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর প্রায় ৩২ হাজার কর্মী।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা সীমান্তলাগোয়া এলাকাগুলির। কাহরামানমারাস শহরের বাসিন্দা আলি সাগিরোগলুর কথায়, “ধ্বংসস্তূপের নীচে আমার ভাই ও ভাইপো চাপা পড়ে রয়েছে।
সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে আমেরিকা, চিন এবং উপসাগরীয় দেশগুলি। ৭০টি দেশ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ত্রাণ এবং উদ্ধারকারী দল পাঠানোর। ইতিমধ্যেই ভারত তুরস্ককে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।
তুরস্কে এখন প্রবল ঠান্ডা। হাড় হিম করা ঠান্ডায় অসংখ্য মানুষ খোলা আকাশের নীচে। সতর্ক করেছে আবহাওয়া দফতরও। হাওয়া দফতর জানিয়েছে, তাপমাত্রার পারদ আরও নিম্নমুখী হতে পারে। আশঙ্কাও রয়েছে তুষারঝড়েরও।
সোমবার ভোরে প্রথম ভূমিকম্প হয় তুরস্ক এবং সিরিয়ায়। তীব্র ঝাঁকুনিতে ভেঙে পড়ে হাজার হাজার বহুতল। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর এক মহিলা কর্মী শিশুটিকে কোলে তুলে নেন। উদ্ধার হওয়া শিশুটি সুস্থ আছে।
ভারত তুরস্ক এবং সিরিয়ার দু’দেশের পাশে দাঁড়িয়েছে। সোমবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এর্দোগানের একটি টুইটের প্রত্যুত্তরে টুইট করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সমবেদনা জানিয়েছিলেন মৃতদের প্রতি।
