বীরচন্দ্র থেকে বীরবিক্রম-ত্রিপুরার চার মাণিক্য রাজার সঙ্গেই ছিল কবির সম্পর্ক। এক রাজবংশের চারজন রাজার সঙ্গে কবির এই সম্পর্কের ধারাবাহিকতা নিঃসন্দেহে এক আশ্চর্য ঘটনা। প্রথম যোগাযোগের সময় বীরচন্দ্র প্রৌঢ়, কবি তরুণ বয়স্ক। আর শেষ বেলায় বীরবিক্রম যখন যুবক রাজা কবি তখন প্রৌঢ়। বীরবিক্রমের সঙ্গে কবির বার কয়েক সাক্ষাৎ ঘটেছে। ত্রিপুরার পুরাতাত্ত্বিক সম্পদ সংরক্ষণে কবি রাজাকে পরামর্শ দিয়েছেন।
