বুধবার ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

এই দেশ এই মাটি

অসমের আলো অন্ধকার, পর্ব ১১: স্বাধীনতা আন্দোলনে অসম

অসমের আলো অন্ধকার, পর্ব ১১: স্বাধীনতা আন্দোলনে অসম

দেশ মাতাকে পরাধীনতার নাগপাশ থেকে মুক্ত করতে সমগ্র ভারতের সঙ্গে অসমও স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল। যাঁদের আত্মবলিদানে আমরা স্বাধীন ভারতে জন্মগ্রহণ করতে পেরেছি তাঁদের আমাদের মনে রাখতে হবে। শুধু ইংরেজরাই তো নয়, আরও অনেক বিদেশি শত্রুরা ভারতকে আক্রমণ করেছে। ইতিহাসের বইয়ে সেই সব পর্যায়ক্রমে লিপিবদ্ধ রয়েছে। তাছাড়া এক সময় দেশের সব প্রদেশেই ভিন্ন ভিন্ন রাজাদের রাজত্ব ছিল। অন্তর্দ্বন্দ্ব ছিল প্রবল। শত্রুদের হাত থেকে নিজেদের রাজ্যকে রক্ষা করার জন্য রাজাদের সতর্ক থাকতে হত। দেশ, রাজ্য, নিজের জাতির জন্য...

read more
ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-১: রাজমালা ও ইতিহাসের আলোকে ত্রিপুরা

ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-১: রাজমালা ও ইতিহাসের আলোকে ত্রিপুরা

ত্রিপুরার রাজাগণ চন্দ্র বংশ উদ্ভূত বলে বর্ণিত আছে ‘রাজমালা’য়। চন্দ্র বংশের নৃপতি যযাতি পুত্র দ্রুহ্যকে নির্বাসনে পাঠিয়েছিলেন। মহাবল দ্রুহ্য কিরাত ভূমিতে এসে পরাজিত করেন কিরাত নৃপতিদের। তারপর কোপল নদীর তীরে গড়ে তোলেন ত্রিবেগ নগরী।

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৮: সুন্দরবনের ব্যাঘ্র-পরিচয়

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৮: সুন্দরবনের ব্যাঘ্র-পরিচয়

রবি ঠাকুরের ছড়ার মাধ্যমে সুন্দরবনের বাঘের সঙ্গে বাঙালির পরিচয় সেই ছোটবেলা থাকে। সুন্দরবন আর রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার বা বাংলার বাঘ সারা বিশ্বের কাছে হয়ে গিয়েছে সমার্থক, অবিচ্ছেদ্য।

read more
অসমের আলো অন্ধকার, পর্ব ১০: অসমে রবীন্দ্রনাথ

অসমের আলো অন্ধকার, পর্ব ১০: অসমে রবীন্দ্রনাথ

এক সময় অসমের রাজধানী ছিল শৈল শহর শিলং। এই শহর ও চেরাপুঞ্জী যে কবির রচনায় বিশেষ স্থান করে নিয়েছিল তা আমরা জানি। তাঁর লেখায় বরাক উপত্যকার শিলচর শহরের কথাও তিনি উল্লেখ করেছেন। অসমের সঙ্গে তাঁর এক আত্মিক সম্পর্ক ছিল বটে, তাই তো তিনি তিনবার অসম ভ্রমণে গিয়েছিলেন। প্রথম বার ১৯১৯ সালে, তার পর ১৯২৩ এবং ১৯২৭ সালে। আজ রবিঠাকুরের অসম ভ্রমণের টুকরো টুকরো গল্পই আমরা করব এ পর্বে। গল্পই বটে। সেই সময়ের যোগাযোগ ব্যবস্থা তো আর আজকের মত এত উন্নত ছিল না। কলকাতা থেকে হাওড়া যেতে হত নৌকা সেতু দিয়ে, যাকে বলা হয় পন্টুন ব্রিজ। বড়...

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৭: সুন্দরবনের নদীবাঁধের ভবিতব্য

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৭: সুন্দরবনের নদীবাঁধের ভবিতব্য

সমস্ত পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করে পরিকল্পনার সাফল্য। এজন্য সরকারের অর্থ সংস্থানের পাশাপাশি সৎ ও দক্ষ প্রশাসনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলা এবং দলনিরপেক্ষ রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকা প্রয়োজন। পরিকল্পনা রূপায়ণের প্রতিটি স্তরে সুন্দরবনের সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণকে নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৬: সুন্দরবনের নদীবাঁধের হাল হকিকত

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৬: সুন্দরবনের নদীবাঁধের হাল হকিকত

সুন্দরবনের নদীতে দিনে দু’বার জোয়ার হয় এবং জোয়ারের স্থায়িত্ব হয় প্রায় ছ’ঘণ্টা। অমাবস্যা ও পূর্ণিমার দু’দিন পর জোয়ার জল সবচেয়ে বাড়ে। আবার জোয়ারের স্রোতও ভাটার চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়। ফলে দ্বীপে যে জোয়ার বা ঢেউয়ের ধাক্কা আসে তা অনেকটাই প্রশমিত হয়ে যায় ম্যানগ্রোভ প্রাচীরে।

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৫: সুন্দরবনের নদীবাঁধের অতীত

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৫: সুন্দরবনের নদীবাঁধের অতীত

পশ্চিমে গঙ্গা আর পুবে মেঘনা—এই দুই নদীর মধ্যবর্তী স্থানে আজ থেকে প্রায় ছ’কোটি বছর আগে গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনাবাহিত পলি সঞ্চিত হয়ে গড়ে উঠেছিল বিশ্বের বিস্ময়, আমাদের গর্বের ধন সুন্দরবন। তারপর লক্ষ লক্ষ বছর ধরে তার আকার, আয়তন ও রূপের পরিবর্তন হয়েছে।

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৪: সুন্দরবনের মৃত ও মৃতপ্রায় নদী

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৪: সুন্দরবনের মৃত ও মৃতপ্রায় নদী

সুদূর অতীতে হিমালয় এবং ছোটোনাগপুর মালভূমি থেকে উৎপন্ন অনেক নদীর মিষ্টি জলের স্রোত সুন্দরবনের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে সমুদ্রে মিশত। কিন্তু বর্তমানে এমন নদীর সংখ্যা মাত্র চারটি—হুগলি, বলেশ্বর, তেতুলিয়া ও মেঘনা।

read more
অসমের আলো অন্ধকার পর্ব ৯: খনিজ সম্পদে ভরপুর অসম

অসমের আলো অন্ধকার পর্ব ৯: খনিজ সম্পদে ভরপুর অসম

ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় রেল লাইনের কাজ চলাকালীন সময় কাঠের প্রচুর প্রয়োজন পড়ে, তখন হাতির সহায়তায় দূর দূর থেকে কাঠ আনা হয়েছিল, সেই কাঠ বহনকারী হাতিদের পায়ের কাঁদা তৈলাক্ত ছিল এবং তাতে তেলের গন্ধও ছিল, সেই থেকে তেলের সন্ধান শুরু হয়।

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৩: সুন্দরবনের এক অনন্য প্রাণীসম্পদ গাড়োল

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৩: সুন্দরবনের এক অনন্য প্রাণীসম্পদ গাড়োল

সুন্দরবনের কথা উঠলেই সবার মন গর্বে ভরে ওঠে। পশুজগতের রাজা রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের একমাত্র স্বাভাবিক আবাস হল এই সুন্দরবন। অতুলনীয় জীববৈচিত্র্যের জন্য ইউনেসকো সুন্দরবনকে সংরক্ষিত প্রাণমন্ডলের শিরোপা দেওয়ায় আমাদের গর্বের সীমা নেই। অনন্য ভৌগোলিক গঠন ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যও সুন্দরবন আমাদের কাছে গর্বের ধন। এ সবই আমাদের জানা। কিন্তু এত কিছুর মধ্যে যে আর একটি অনন্য গর্বের সম্পদ রয়েছে সুন্দরবনে তা বেশিরভাগ মানুষেরই কাছে অজানা। কারণ তা নিয়ে চর্চা হয় খুব কম। অথচ এই সম্পদ সুন্দরবন ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও মেলে না, যেমনটি...

read more
অসমের আলো-অন্ধকার, পর্ব-৮: ইংরেজদের বিরুদ্ধে চোখে চোখ রেখে লড়েছিলেন চা বাগানের শ্রমিকরা

অসমের আলো-অন্ধকার, পর্ব-৮: ইংরেজদের বিরুদ্ধে চোখে চোখ রেখে লড়েছিলেন চা বাগানের শ্রমিকরা

অসমের চা শ্রমিকরা বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন জায়গায় ব্রিটিশের বিরুদ্ধাচরণ করেছে। কিন্তু সব ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়নি। তাই কিছু কিছু ঘটনা স্থানীয় মানুষদের স্মৃতিতেই রয়ে গিয়েছে।

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩২: ইতিহাস ও বিজ্ঞানের আলোয় গঙ্গাসাগর মেলা

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩২: ইতিহাস ও বিজ্ঞানের আলোয় গঙ্গাসাগর মেলা

অনার্যদের মধ্যে ক্রমশ তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন মহর্ষি কপিল। আশ্রম ঘিরে বাড়তে থাকে তাঁর অনুগামী শিক্ষার্থীর সংখ্যা। এই সংবাদে শঙ্কিত সূর্যবংশীয় সগর রাজ মনে হয় ষাট হাজার সেনা দিয়ে কপিলমুনির আশ্রম আক্রমণ করেন।

read more
অসমের আলো-অন্ধকার, পর্ব-৭: চরগোলা এক্সোডাস

অসমের আলো-অন্ধকার, পর্ব-৭: চরগোলা এক্সোডাস

চা বাগানগুলিতে বাইরের কোনও ব্যক্তির প্রবেশ অধিকার ছিল না। তবে পূজারী ব্রাহ্মণ দেওশরন ত্রিপাঠি, কাপড় ব্যবসায়ী গঙ্গাদওয়াল দীক্ষিত, রাম প্রসাদ চৌবে এঁদের জন্য সীমিত অনুমতি ছিল। তাঁরাই চা শ্রমিকদের বাইরের খবর দিতেন।

read more
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩১: সুন্দরবনের ঐতিহ্য গঙ্গাসাগরমেলা ও কপিল মুনির আশ্রম

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩১: সুন্দরবনের ঐতিহ্য গঙ্গাসাগরমেলা ও কপিল মুনির আশ্রম

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে —“সব তীর্থ বারবার, গঙ্গাসাগর একবার।” কারণ সুপ্রাচীনকাল থেকে সাগরদ্বীপের দুর্গমতা। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, সাগরদ্বীপের বয়স প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার বছর। অতীতে এখানে ছিল সমৃদ্ধ জনপদ।

read more
অসমের আলো-অন্ধকার, পর্ব-৬: ইতিহাসে চা

অসমের আলো-অন্ধকার, পর্ব-৬: ইতিহাসে চা

শ্রমিকদের দৈনন্দিন জীবনের ছবি কাঠিও ছিল ইরেজ সাহেবদের হাতে। অসাস্থ্যকর ‘কুলি লাইন’ এ চা শ্রমিকদের থাকার ব্যবস্থা হল। এই কুলিলাইন শব্দটি বাগান কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করত। শ্রমিকদেরকে শুধু ২৫ বর্গফুট জায়গা ব্যবহার করার জন্য প্রদান করা হত।

read more

Skip to content