সাধারণত দুই থেকে আট বছর বয়সী শিশুদের মধ্যেই এই রোগ বেশি দেখা যায়। মুশকিল হল, একে এড়ানোর উপায় নেই। নেই ভ্যাকসিনও। রোগটি ছোঁয়াচে।

সাধারণত দুই থেকে আট বছর বয়সী শিশুদের মধ্যেই এই রোগ বেশি দেখা যায়। মুশকিল হল, একে এড়ানোর উপায় নেই। নেই ভ্যাকসিনও। রোগটি ছোঁয়াচে।
শ্বেতির সঙ্গে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। মুশকিল হল, এই রোগ কার শরীরে কখন হানা দেবে, তা আগে থেকে তার টের পাওয়া দুষ্কর। সমস্যা হল, এর থেকে মুক্তি পাওয়ার তেমন কোনও উপায়ও হাতের সামনে নেই।
পঞ্চাশ দোরগোড়ায় এসে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি মহিলাদের ভাবায়, তা হল ঋতুবন্ধ। কেউ বেশি খিটখিটে হয়ে যান, কারও বা হঠাৎ ওজন বেড়ে যায়। অনেকের হাড়ের ক্ষয় জনিত সমস্যাও দেখা দেয়।
টনসিলাইটিস বেশ অস্বস্তিকর। অনেক সময় বাড়াবাড়ি হলে পুঁজও জমতে পারে। তবে বেশির ভাগ মানুষই কয়েক দিনের মধ্যে টনসিলাইটিস থেকে সেরে উঠেন।
সোরিয়াসিস ছোঁয়াচে অসুখ নয়। এটি জিনঘটিত একটি রোগ। সে কারণে রোগীর ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে চলার দরকার নেই।
ব্রণ একটি সাধারণ ত্বকের সমস্যা। ত্বকের ছিদ্রগুলিতে চুল, সিবাম, ব্যাকটেরিয়া এবং মৃত ত্বকের কোষ অবরুদ্ধ হয়ে ব্রণ তৈরি হয়।
মাইগ্রেন ঠিক কী? মাইগ্রেন এক ধরনের নিউরোভাসকুলার মাথা ব্যথার রূপ, যেখানে স্নায়ুতন্ত্রের আয়ন চ্যানেলের সমস্যার কারণে রক্তনালীগুলি প্রসারণে ফলে মাথা ব্যথা হয়।
প্রোস্টেট গ্রন্থি পুরুষদের মূত্রাশয়ের ঠিক নীচে অবস্থিত, যা মূত্রনালির উপরের অংশটিকে ঘিরে থাকে৷ প্রোস্টেটের প্রাথমিক কাজ হল সেমিনাল ফ্লুইড তৈরি করা, যা শুক্রাণুকে পুষ্ট করে এবং পরিবহনে সাহায্য করে।
হোমিওপ্যাথি ওষুধ কত তাড়াতাড়ি কাজ করবে তা সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে রোগ প্রকৃতির ওপর। সর্দি, কাশি, জ্বর ইত্যাদির ক্ষেত্রে সঠিক হোমিওপ্যাথি ওষুধ প্রয়োগ করলে অল্প সময়ের মধ্যেই তা সেরে যায়। যদিও এগজিমা, অ্যাজমা, বাত ইত্যাদি পুরানো রোগের ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগে।
ইউরিক অ্যাসিড ঠিক কী? আমাদের শরীরে পিউরিন নামক একটি প্রোটিন জাতীয় পদার্থ থাকে, পিউরিন শরীরে বিপাক ক্রিয়ার পরে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। এই ইউরিক অ্যাসিড হল একটি বর্জ্য পদার্থ। এই বর্জ্য পদার্থটি আমাদের রক্তে মিশে থাকে। কিডনির কাজ হল এই বর্জ্য পদার্থটিকে ইউরিন বা মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেওয়া। কখন রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়? ● কিডনিতে কোনও সমস্যা থাকলে ইউরিক অ্যাসিড নামক পদার্থটিকে শরীর থেকে বের করতে না পারে রক্তে হাই ইউরিক অ্যাসিড হয়ে যায়। ● ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার আর একটি কারণ হল কিডনি সঠিক কাজ করছে কিন্তু...
ঘুরতে গিয়ে অসুস্থতা যাতে আনন্দকে মাটি করে দিতে না পারে তার জন্য প্রত্যেকের সঙ্গে থাকা দরকার কিছু দরকারি হোমিওপ্যাথি ওষুধ।