নিউরোফাইব্রোমা। এটি একটা স্নায়ুর টিউমার। তা জন্মগত হতেও পারে, পরবর্তী কালেও হতে পারে। এটি ত্বকে বা নীচে নরম বাম্প বা পিন্ড তৈরি করে।

নিউরোফাইব্রোমা। এটি একটা স্নায়ুর টিউমার। তা জন্মগত হতেও পারে, পরবর্তী কালেও হতে পারে। এটি ত্বকে বা নীচে নরম বাম্প বা পিন্ড তৈরি করে।
তার নাম থেকেই রোগটাকে কিছুটা বোঝা যায়। গ্রিক ভাষায় অ্যাঙ্কাইলস শব্দের অর্থ বেঁকে যাওয়া। আবার অ্যাঙ্কাইলোসিস বলতে বোঝায় শক্ত হয়ে যাওয়া। আর স্পন্ডিলস হল মেরুদণ্ড।
ব্যাপক হারে কমছেছে পুরুষের যৌন ক্ষমতা। শুধু শুক্রাণু উৎপাদনে ঘাটতিই নয়, একই সঙ্গে যৌন সম্পর্কের সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত না হতে পারার সমস্যার পরিমাণও বাড়ছে।
শরীরের রক্তবহনকারী নালীর দেওয়ালে ট্রাইগ্লিসারাইড জমতে থাকে। ওই নালিগুলি সরু হতে হতে রক্ত চলাচলও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। হৃদ্রোগের মূলে থাকতে পারে এই অতিরিক্ত ট্রাইগ্লিসারাইড।
কারও কারও পায়ের শিরা ফুলে যায়। সেই সব শিরা গাঢ় নীলচে রঙের রেখা চামড়ার উপরে ফুটে ওঠে। একেই চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় ভেরিকোজ ভেইন রোগ বলা হয়।
বুকে জ্বালাপোড়া ভাবের সঙ্গে হৃদরোগের সম্পর্ক নেই। মূলত হজমের সমস্যায় এরকম হয়। সাধারণ ভাবে গর্ভাবস্থায় দুই থেকে ৯ মাস পর্যন্ত সময়ের মধ্যে অম্বল এবং হজমের সমস্যা পরিচিত।
গর্ভাবস্থায় বমি বমি ভাব খুব স্বাভাবিক একটি ঘটনা। বিশেষত গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এক্ষেত্রে বমি সাধারণত ভোরবেলাই বেশি হয়।
সাধারণ সর্দিকাশি মূলত ভাইরাস বা অ্যালার্জির কারণে হয়। এর প্রভাবে নাক এবং গলায় অস্বস্তি হয়। সাধারণত সর্দিকাশি ৩ থেকে ৫ দিন স্থায়ী হতে পারে।
পলিপ শরীরের অন্য অংশেও হতে পারে। নাক, কোলন ও রেক্টাম, ইউটেরাস এবং সার্ভিক্স এবং গল ব্লাডারেও পলিপ হয়ে পারে।
আঞ্জনি বা স্টাই বা হর্ডিওলাম নিয়ে বছরের বিভিন্ন সময়ে অনেকেই ভুগে থাকেন। সাধারণত চোখে নোংরা জমা বা পরিষ্কার করে চোখ না ধোয়া অঞ্জনির কারণ হিসাবে মনে করা হয়।
নাক ডাকা বিপজ্জনক কিনা তা নির্ভর করে এর ধরন, তীব্রতা এবং কতক্ষণ বা কত বার হচ্ছে তার উপর। হালকা, কদাচিৎ নাক ডাকা স্বাভাবিক ব্যাপার। এর জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন নেই।
দিনের শুরুটা খুশি মনেই হওয়া উচিত। যদিও এ দেশের বহু মানুষের কাছে সকালতা কার্যত বিভীষিকা। কেন? প্রাতঃকৃত্য সারার ভয় যে! এঁদের মধ্যে বেশিরভাগই অর্শের সমস্যায় ভুগছেন।
কনজাংটিভাইটিস সাধারণত শিশুদেই বেশি হয়। এটি অত্যন্ত সংক্রামক। ফলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। তবে তেমন ঝুঁকিপূর্ণ নয়।
ছোট ছোট দেখতে আঁচিল বা ওয়ার্ট শরীরের যে কোনও জায়গায়ই হতে পারে। হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস (এইচপিভি) সংক্রমণের জন্যই সাধারণত আঁচিল হয়।
ডায়াবেটিসও হৃদরোগের ঝুঁকির কারণ। আপনার যদি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকে, যেমন অতিরিক্ত ওজন বা ডায়াবেটিসের পারিবারিক ইতিহাস থাকে, তাহলে নিয়মিত স্ক্রিনিং করাতে হবে