ইউরিক অ্যাসিড বশে রাখতে ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি বদল আনতে হবে খাওয়াদাওয়াতে। মূলত সকালের জলখাবারে যদি কয়েকটি খাবার রাখা যায়, তা হলে সুস্থ থাকা অনেক সহজ হয়ে যায়।

ইউরিক অ্যাসিড বশে রাখতে ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি বদল আনতে হবে খাওয়াদাওয়াতে। মূলত সকালের জলখাবারে যদি কয়েকটি খাবার রাখা যায়, তা হলে সুস্থ থাকা অনেক সহজ হয়ে যায়।
এমন অনেকেই আছেন, যাঁদের অভ্যাস সকালে ঘুম থেকে উঠে আগে চায়ের কাপে চুমুক দেওয়ার। চায়ের সঙ্গে থাকে বিস্কুটও। অনেকে ঘুম ভাঙানোর দাওয়াই হিসেবে চা খেয়ে তবেই বিছানা থেকে নামেন। অফিসে বেরোনোর তাড়া থাকলে একেবারে স্নান করতে গিয়ে দাঁত মেজে নেন। কিন্তু দাঁত না মেজে খাবার খাওয়া কি স্বাস্থ্যকর?নিয়ম করে দাঁত সুস্বাস্থ্যের মাজাটা জরুরি। অনেকের হয় তো জানা নেই, আমাদের শরীরে অন্ত্রের পর মুখগহ্বর হল জীবাণুর আতুঁড়ঘর। আমাদের দাঁতের ফাঁকে খাবারের অবশিষ্ট অংশ জমে থেকে যায়। এই খাওয়ার অনেক দিন ধরে জমতে জমতেই ব্যাক্টেরিয়ার জন্ম হয়। এই...
রোজের কিছু ভুলেই কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। মিলিয়ে দেখুন তো, আপনি এই ভুলগুলি করছেন কি না?
ডিম স্বাদের খেয়াল রাখার পাশাপাশি অনেক উপকারী উপাদান সমৃদ্ধ এই ডিম আমাদের স্বাস্থ্যেরও যত্ন নেয়। তবে অনেকই হয় তো জানেন না, এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলি ডিমের সঙ্গে নিত্যদিন খেলে নিজের অজান্তেই ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে শরীরে। সেগুলি কী কী?
বঙ্গে বর্ষার ইনিংস শুরু গিয়েছে। কিন্তু সেই সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে রোগ-ব্যাধির প্রকোপও। এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে জলবাহিত রোগ থেকে বাঁচবার উপায় কী?
প্যাকেটবন্দি খাবারে আরও পরিষ্কার করে লিখতে হবে তাতে কতটা পরিমাণ চিনি, নুন এবং ফ্যাট ব্যবহার করা হয়েছে। এ বার এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এফএসএসএআই। সম্প্রতি এই সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবে সম্প্রতি সায় দিল ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা এবং মান বিষয়ক কর্তৃপক্ষ বা এফএসএসএআই।
কথায় আছে, মুড়ি আর ভুঁড়ি ঠিক রাখলে শরীর থাকবে চাঙ্গা। এখানে মুড়ি মানে মাথা এবং ভুঁড়ি হল পেটের কথা বলা হচ্ছে। ভারতীয় বিশেষত বাঙালিদের মধ্যে ভুঁড়ি নিয়ে সমস্যা বেশ পুরনো। অন্ত্র এবং হজমের গোলমালে দীর্ঘ দিন ভুগছেন এমন বাঙালির সংখ্যা অনেক।
অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য এত কিছু না করতে চাইলেও অন্য সহজ উপায়ও রয়েছে। এ নিয়ে পুষ্টিবিদদের বক্তব্য, অতিরিক্ত ওজন ঝরাতে আদা খুবই উপকারী। তাই প্রতিদিন সকালে আদা-চা পান করলে দ্রুত মেদ ঝরবে।
নিয়মিত টক দই খেলে উচ্চ রক্তচপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। একটি আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান বিষয়ক পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
স্ত্রীরোগ-চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, এখন মহিলাদের মধ্যে যে রোগটি বেশি নজরে পড়ছে, তা হল হরমোনের তারতম্যে তৈরি হওয়া পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা পিসিওএস। রোগটি দুরারোগ্য না হলেও একে নিয়ে বিস্তর ভুল ধারণা রয়েছে মানুষের মধ্যে। সে সব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন চিকিৎসকরাই।
চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াতেই ভয় পান? আবার ডগা ফেটে যাওয়ার কারণে চুল কেবল নষ্টই হয়ে যাচ্ছে, কিছুতেই বাড়ছে আর না! দোকান থেকে কিনে আনা হেয়ার মাস্ক লাগিয়েও তেমন সুফল মেলেনি। তাই কোনও উপায় না পেয়ে হাল ছেড়ে দিচ্ছেন? আপ্পনার সমস্যার মুশকিল আসানের উপায় কিন্তু ঘরেই রয়েছে।
চিকিৎসকেদের একাংশের পরামর্শ, গলা ভেজাতে হলে প্রাকৃতিক পানীয়ের শরণাপন্ন হন। কারণ কৃত্রিম স্বাদযুক্ত বা প্রক্রিয়াজাত পানীয়ের থেকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর প্রাকৃতিক পানীয়। কী কী প্রাকৃতিক পানীয় খাওয়া যেতে পারে?
ইউরিক অ্যাসিডে ভুগলে কি আম খাওয়া যায়? আমের সঙ্গে ডায়াবিটিসের একটা সম্পর্ক আছে। ডায়াবিটিসে ভুগলে বুঝেশুনে আম খেতে হয়, এ কথা কমবেশি অনেকেই জানেন। তবে ইউরিক অ্যাসিড যাঁদের বেশি, তাঁরা আম খেলে সমস্যা আরও বাড়বে কি না, ইতিমধ্যেই এ নিয়ে নানা গবেষণা হয়েছে।
আদা চা প্রায় প্রতিটি ঘরেই হয়ে থাকে। এই চা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। জ্বর-সর্দি হলে তো কথাই নেই। আদা চায়ের মতো আরাম খুব কম পানীয় হতে পারে।
এখন যেকোনও বয়সেই কোলেস্টেরসের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ফলে এই ক্রনিক অসুখ যেকোনও বয়সে জাঁকিয়ে বসতে পারে। মূলত অত্যধিক পরিমাণে বাইরের খাবার খাওয়া, তেল-মশলাদার খাবার খাওয়া, মদ্যপান করা, শরীরচর্চা না করা— এসব কারণেই আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তবে সে কারণ যাই হোক, রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলকে বাড়তে দেওয়া মানে আসলে শরীরেরই ক্ষতি। এটা প্রায় সবারই জানা যে, কোলেস্টেরল হৃদ্রোগেরও ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। সে কারণে আগাম সতর্ক থাকতে কোলেস্টেরলকে বশে রাখতেই হবে। তবে অনেক সময় ওষুধ খেয়েও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে...