স্ত্রীরোগ-চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, এখন মহিলাদের মধ্যে যে রোগটি বেশি নজরে পড়ছে, তা হল হরমোনের তারতম্যে তৈরি হওয়া পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা পিসিওএস। রোগটি দুরারোগ্য না হলেও একে নিয়ে বিস্তর ভুল ধারণা রয়েছে মানুষের মধ্যে। সে সব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন চিকিৎসকরাই।
স্বাস্থ্য@এই মুহূর্তে
ডগা ফেটে যাওয়ায় চুল বাড়ছে না? লেবু ও কারিপাতা তেলই হবে বাজিমাত
চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াতেই ভয় পান? আবার ডগা ফেটে যাওয়ার কারণে চুল কেবল নষ্টই হয়ে যাচ্ছে, কিছুতেই বাড়ছে আর না! দোকান থেকে কিনে আনা হেয়ার মাস্ক লাগিয়েও তেমন সুফল মেলেনি। তাই কোনও উপায় না পেয়ে হাল ছেড়ে দিচ্ছেন? আপ্পনার সমস্যার মুশকিল আসানের উপায় কিন্তু ঘরেই রয়েছে।
আখের রস না ডাবের জল, কোন পানীয়তে পাওয়া যাবে বেশি পুষ্টি
চিকিৎসকেদের একাংশের পরামর্শ, গলা ভেজাতে হলে প্রাকৃতিক পানীয়ের শরণাপন্ন হন। কারণ কৃত্রিম স্বাদযুক্ত বা প্রক্রিয়াজাত পানীয়ের থেকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর প্রাকৃতিক পানীয়। কী কী প্রাকৃতিক পানীয় খাওয়া যেতে পারে?
ইউরিক অ্যাসিডে আম খাওয়ায় বাধা নেই, সুস্থ থাকতে আর কী কী ফল খেতে পারেন?
ইউরিক অ্যাসিডে ভুগলে কি আম খাওয়া যায়? আমের সঙ্গে ডায়াবিটিসের একটা সম্পর্ক আছে। ডায়াবিটিসে ভুগলে বুঝেশুনে আম খেতে হয়, এ কথা কমবেশি অনেকেই জানেন। তবে ইউরিক অ্যাসিড যাঁদের বেশি, তাঁরা আম খেলে সমস্যা আরও বাড়বে কি না, ইতিমধ্যেই এ নিয়ে নানা গবেষণা হয়েছে।
আদা দিয়ে কফি বানিয়েছেন কখনও? এই পানীয় খেলে কী হয়?
আদা চা প্রায় প্রতিটি ঘরেই হয়ে থাকে। এই চা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। জ্বর-সর্দি হলে তো কথাই নেই। আদা চায়ের মতো আরাম খুব কম পানীয় হতে পারে।
ওষুধ খেয়েও কিছুতেই কোলেস্টেরল কমছে না? এই পানীয়েই জব্দ হবে অসুখ
এখন যেকোনও বয়সেই কোলেস্টেরসের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ফলে এই ক্রনিক অসুখ যেকোনও বয়সে জাঁকিয়ে বসতে পারে। মূলত অত্যধিক পরিমাণে বাইরের খাবার খাওয়া, তেল-মশলাদার খাবার খাওয়া, মদ্যপান করা, শরীরচর্চা না করা— এসব কারণেই আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তবে সে কারণ যাই হোক, রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলকে বাড়তে দেওয়া মানে আসলে শরীরেরই ক্ষতি। এটা প্রায় সবারই জানা যে, কোলেস্টেরল হৃদ্রোগেরও ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। সে কারণে আগাম সতর্ক থাকতে কোলেস্টেরলকে বশে রাখতেই হবে। তবে অনেক সময় ওষুধ খেয়েও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে...
কত দিন অন্তর পরিবর্তন করবেন আপনার টুথব্রাশ? না হলে বাড়তে পারে বিপদ
দেখে আন্দাজ করা সম্ভব না হলেও, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে টুথব্রাশ নষ্ট হয়ে যায়। কারণ, এতে নানান জীবাণু বাসা বাঁধে, যা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
প্রতিদিন আপেল খাচ্ছেন? এতে নিজের অজান্তে বিপদ ডেকে আনছেন না তো?
রোজ একটি করে আপেল খেলে রোগবালাই আপনাকে ছেড়ে চিরতরে চলে যাবে। এই অত্যন্ত পরিচিত কথাটি আমরা সকলেই জানি। আপেলের নানা গুণ সত্যিই আমাদের শরীরে রোগপ্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু রোজ যদি তিন-চারটি করে আপেল খান, তা হলে কী হতে পারে?
গরুর দুধে হজমের সমস্যা? আর কোন দুধে প্রয়োজনীয় পুষ্টি মিলবে
এক গ্লাস দুধে থাকে নানা ধরনের পুষ্টির উপাদান। নানা রকম ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, ক্যালশিয়াম— কত কী না থাকে এতে! সে কারণেই অনেক চিকিৎসক দিন শুরু করতে বলেন এক গ্লাস দুধ খেয়ে।
এই সাত কারণে চিৎ হয়ে ঘুমোন, রোজ এ ভাবে শুলে শরীরে কী প্রভাব পড়ে?
এক একজন মানুষ এক এক ভাবে ঘুমোন। কেউ পাশ ফিরে ঘুমন তো, কেউ আবার মুখ গুঁজে। যদিও সবচেয়ে ভাল নাকি চিৎ হয়ে শোওয়া। এ ভাবে ঘুমোলে অনেক সমস্যা কমে। এমনই বলছে হালের গবেষণা।
আজকাল কি সব কিছু ভুলে যাচ্ছেন? এই সব খাবার পাতে রাখলে কিন্তু স্মৃতিশক্তি বাড়বে
আপনার ডায়েটে যদি এমন কিছু পুষ্টিগুণ রাখতে পারেন, যাতে মস্তিষ্ক থাকবে সচল, তা হলে কিছুটা হলেও আপনার স্মৃতিশক্তি ভালো হতে পারে। কিন্তু সেটা বাস্তবায়িত করতে হলে নিয়মিত খেতে হবে এই পাঁচটি খাবার।
প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলায় এক কাপ হোয়াইট টি খান, এক মাসেই সুফল টের পেতে পারেন
কালো চা তো অনেকেই খান। কেউ কেউ স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য গ্রিন টি’ও খান। কিন্তু হোয়াইট টি খেয়েছেন কি? সেটি খেলে কী হয়? সেই সম্পর্কে কি কিছু জানেন?
সাইনাসের সমস্যায় জেরবার? এ সব উপায়ে ওষুধ ছাড়াই সুস্থ থাকুন
সাইনাসের সমস্যা বাড়াবাড়ি জায়গায় পৌঁছে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ওষুধ খেতে হবে। কিন্তু তার আগে কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যার সাহায্যে এই সমস্যা কমানো যেতে পারে। সেই ঘরোয়া উপায়গুলি কী কী? দেখে নেওয়া যাক।
লিচুর বীজের কি কোনও পুষ্টিগুণ আছে? খেলে শরীরের কী উপকার হবে?
গবেষণা বলছে, লিচুর বীজে প্রদাহনাশক গুণ আছে। যা আমাদের শরীরে ইনফ্লেমেশন জনিত সমস্যায় ভালো কাজ দেবে।
আম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়, তবে আমের আঁটির কাজ উল্টো! এই বীজ খেলে কী উপকার হয়?
রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার ভয়ে আমরা আম খেতে চাই না। যদিও আমের আঁটিটির কাজ একেবারে উল্টো বলে বিশেষজ্ঞরা বলছেন। কারণ, আমের বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এমনকি, এই গুঁড়ো খেলে আমাদের শরীরের আরও অনেক ধরনের উপকার হয়। সেগুলি কী কী?