গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ‘লাইকোপেন’, ‘অ্যান্থোকায়নিনস’ এবং ‘ক্যারোটিনয়েড’ এর মতো উপাদান মতো উপাদান ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। তবে শুধু বেদানা, বেল পেপার নয়, সেই তালিকায় রয়েছে এমন পাঁচ ফল এবং সব্জি। সেগুলি কী কী?

গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ‘লাইকোপেন’, ‘অ্যান্থোকায়নিনস’ এবং ‘ক্যারোটিনয়েড’ এর মতো উপাদান মতো উপাদান ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। তবে শুধু বেদানা, বেল পেপার নয়, সেই তালিকায় রয়েছে এমন পাঁচ ফল এবং সব্জি। সেগুলি কী কী?
পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকরা আমাদের শরীরে জলের ঘাটতি দূর করতে শসা খাওয়ার পরামর্শ দেন। জলে পরিপূর্ণ ও অল্প ক্যালোরির শসা ওজন কমাতেও সামান ভাবে কার্যকর। শসা খেলেই পেট ভরে থাকলেও শরীরে সে ভাবে ক্যালোরি প্রবেশ করে না।
মনঃসংযোগ বাড়ানোর সবথেকে সহজ উপায় হল, শরীরচর্চা বা যোগাভ্যাস। এর কোনও বিকল্প নেই। মনঃসংযোগ বাড়াতে, অশান্ত মনকে প্রশান্ত করতে, একাগ্রতা বাড়াতে, মস্তিষ্কের অবসাদ দূর করতে, মানসিক চাপ কমাতে, দুশ্চিন্তামুক্ত হতে, স্মরণশক্তিহীনতায়, শরীর সতেজ রাখতে যোগাভ্যাসের গুরুত্ব অপরিসীম।
চিকিৎসকদের বক্তব্য, আমলকির বীজ গুঁড়ো করে খেলে বহু রোগ এরানো সম্ভব। তাহলে কি আমলকির মতো এর বীজও সমান ভাবে উপকারী? আমলকির বীজ কী ভাবে আমাদের শরীরের যত্ন নেয়?
ডিম হল প্রোটিনের অন্যতম একটি সেরা উৎস। এটা বলা যেতে পারে যে, শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণে ডিম খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই।
পুষ্টিবিদদের একাংশ বলছেন, রোজ দিন দিনের শুরুতে তো অবশ্যই, পাশাপাশি রাতে খাবার খাওয়ার পর অর্থাৎ শোয়ার আগে জিরে ভাজানো এই পানীয় খেলে লাভ অনেক বেশি হয়।
আমিষ খাবার ছাড়া ফলেও পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। তাই সেই সব ফল খেলে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ হয়। প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে কোন কোন ফল মাছ এবং মাংসের বিকল্প হতে পারে?
ডাক্তারবাবুদের কথায়, চায়ের সঙ্গে ময়দার তৈরি বিস্কুট বা অন্য কোনও খাবার না খাওয়াই উচিত। কারণ এই অভ্যাস হজমজনিত নানা ধরনের সমস্যার তৈরি করতে পারে।
ক্লান্তি দূর করতে পায়ের তলায় তেল মালিশের কোনও বিকল্প নেই! এতে যেমন পেশির আরাম হয়, তেমনই শারীরিক এবং মানসিক নানা সমস্যার সমাধানও হতে পারে। কাজ শেষ করে রাতে শুতে যাওয়ার আগে পায়ের তলায় গরম তেল মালিশ করুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে। এতে কী কী সুবিধা পাবেন?
আজকাল অনেকেই মোটা হয়ে যাওয়ার ভয়ে পাতে ভাত প্রায় রাখেনই না। ভাত খেতে ভালো লাগলেও তাঁরা লোভ সম্বরণ করেছেন। কারও কারও আবার ভাত খেলে খুব ঘুম পায়। কাজে মনঃসংযোগ করতে অসুবিধা হয়। কেউ কেউ আবার কাজের দিনগুলিতে ভাত খান না। চেষ্টা করেন কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার খাওয়ার।
শুধু রান্নার স্বাদ বাড়িয়ে তোলাই নয়, শরীর ভাল রাখতেও তেজপাতার জুড়ি নেই। ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে, হার্টের সমস্যা রুখতেও তেজপাতা ভীষণ উপকারী। এ ছাড়া তেজপাতা পুড়িয়ে সেই ঘ্রাণ নিয়ে থাকেন অনেকেই। এই পাতার মধ্যে যে তেল থাকে, তা মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
বৃষ্টির দিনে আমাদের পেটের রোগও খানিক বেড়ে যায়। তাই অনেকে এ সময়ে বেশি মশলাদার খাবার এড়িয়ে যান। যদিও চিকিৎসকদের একাংশের বক্তব্য, শুধু মশলাদার রগরগে খাবারদাবারে নয়, শরীর ভালো রাখতেও নিয়মিত পেঁয়াজ খাওয়া উচিত। পেঁয়াজের কী কী গুণ আছে জানেন?
অম্বলের সমস্যায় কথায় কথায় ওষুধ নির্ভর হয়ে পড়া একদই ঠিক নয়। না হলে আমাদের স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় হজম করার বেশ মুশকিল হয়ে যাবে। তাই ঘন ঘন হজমের ওষুধ না খেয়ে, আমাদের প্রত্যেক দিনের কয়েকটি অভ্যাসে পরিবর্তন আনা জরুরি।
পাতে নুন খান না। এমনকি রান্নাতেও কম নুন ব্যবহার করা হয়। এর পরও ক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকছে না। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে নিয়মিত ওষুধ খেয়েও রক্তচাপ স্বাভাবিক হচ্ছে না। ফলে কারও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে খাওয়াদাওয়া নিয়ে সাবধান হতে হবে। অনেকেই মনে করেন, নুন খাওয়া বন্ধ করে দিলেই রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এই ধারণা কিন্তু সঠিক নয়। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় লবণ খাওয়া যে বিপজ্জনক, তা প্রমাণিত হলেও এমন অনেক খাবার আছে, যেগুলিতে নুনের পরিমাণ বেশি রয়েছে। তাই কেবল লবণ নয়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সেই সব খাবার খাওয়াও বন্ধ...
ঈষদুষ্ণ জল খেলে আমাদের শরীরের সব অঙ্গ-পতঙ্গ স্বাভাবিক নিয়মে চলতে শুরু করে। বিপাকহারও ভালো হয়। তাই পেটের সমস্যা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়। এই অভ্যাসের আরেকটি ভালো গুণ হল, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। তবে উপকারের আশায় ঈষদুষ্ণ জল গ্লাসের পর গ্লাস খেলে হবে না। তা হলে কতটা ঈষদুষ্ণ জলপান করবেন?