গবেষণা বলছে, বিপদ লুকিয়ে আছে খবরের কাগজ ছাপতে যে কালি ব্যবহার করা তার মধ্যেই। ওই কালিতে রয়েছে অ্যারোম্যাটিক হাইড্রোজেন, ন্যাফথাইলামাইন এবং কার্বন যৌগের মতো ক্ষতিকারক বায়ো-অ্যাকটিভ উপাদান।

গবেষণা বলছে, বিপদ লুকিয়ে আছে খবরের কাগজ ছাপতে যে কালি ব্যবহার করা তার মধ্যেই। ওই কালিতে রয়েছে অ্যারোম্যাটিক হাইড্রোজেন, ন্যাফথাইলামাইন এবং কার্বন যৌগের মতো ক্ষতিকারক বায়ো-অ্যাকটিভ উপাদান।
এখনও কোভিড আতঙ্ক কাটেনি। এরই মাঝে ফের নতুন ভাইরাসের সন্ধান চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসক মহলকে। কেন? পৃথিবীর বুকে আবার আছড়ে পড়তে পারে অতিমারি।
এখন অল্প বয়সীদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। চিন্তার বিষয় হল, চিকিৎসা শুরুর আগেই মৃত্যুর ঘটনা মনে বেশ ভয় বাড়াচ্ছে।
বেশি কান্নাকাটি করলে চোখের জলএসে পড়ে ঠোঁটে। তাই চোখের জলের স্বাদ কারও অজানা নয়। চোখের জল নিয়ে সবাই একটা কথা বলেন, চোখের জলের স্বাদ কিছুটা নোনতা।
মৃত্যুর পরেও জীবন আছে—দাবি এক চিকিৎসকের। ৫ হাজারেও বেশি মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে গবেষণার পরে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন বলে দাবি চিকিৎসকের।
আমাদের শরীরের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মধ্যে চোখ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইন্দ্রিয়৷ অথচ বেশিরভাগ সময়ই আমরা চোখের উপযুক্ত যত্ন নিই না। তাই চোখের নানা সমস্যায় ভুগতে হয়।
শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে কোন কোন খাওয়ার এড়াতে হবে তা প্রায় সকলেরই জানা। কিন্তু এটা হয়তো সবাই জানেন না যে, ঠিক কী কী খাবার বেশি পরিমাণে নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকবে। জানেন কি?
স্বাস্থ্য সচেতনরা মনে করেন, ইয়ারফোনের থেকে আকারে বড়সড় হেডফোনই না কি কানে দেওয়া ভালো। বড় হওয়ায় ইয়ারফোনের মতো কর্ণকুহরে প্রবেশ করে না, তাই ক্ষতির ঝুঁকিও কম।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক মানুষই আছেন, যারা প্রয়োজনের তুলনায় একটু বেশি টেনশন করেন। অকারণেই তাঁরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। এর ফলে তাদের শরীরে নানান রকম সমস্যা দেখা দেয়।
শরীরচর্চার সময় আমারা সাধারণত কাঁধ, মেরুদণ্ড এবং বাহুর মতো অঙ্গগুলিকে বেশি গুরুত্ব দিই। এ সময় বেলামুম ভুলে যাই গোড়ালির যত্নের কথা।
শীতকালে এমনিতেই ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি, নাক বন্ধের সমস্যা লেগেই থাকে। তবে এই সমস্যা শুধু শীতকালে হয় তা নয়। বর্ষা ঋতুতেও এই সমস্যায় অনেকে ভোগেন।
ডায়াবিটিসের রোগী এখন ঘরে ঘরে। মূলত অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের ফলে আজকাল কমবয়সিদের মধ্যেও নিঃশব্দে হানা দিচ্ছে ডায়াবিটিস।
ফ্যাটি লিভারে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়েই চলেছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের জীবনযাপনেও অনেক বদল এসেছে। আর এই বদলের হাত ধরেই বিশ্বব্যাপী ফ্যাটি লিভারের অসুখ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।
পিসিওডি-র সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ তো নিতেই হবে। সেই সঙ্গে দৈনন্দিন খাওয়াদাওয়ার ক্ষেত্রেও সতর্ক হতে হবে। খাদ্যাভ্যাসে কী ধরনের পরিবর্তন আনলে পিসিওডি-কে এড়িয়ে সুস্থ থাকা সম্ভব?
ডিম বহু পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। দেহে সেই সব উপাদানের অভাব পূরণ করে ডিম। তাই ডিম খাওয়া বন্ধ করা মানে প্রোটিন, মিনারেলসের মতো উপকারী ও প্রয়োজনীয় উপাদানের ঘাটতি দেখা দেবে শরীরে।