ইউরিক অ্যাসিডে ভুগলে কি আম খাওয়া যায়? আমের সঙ্গে ডায়াবিটিসের একটা সম্পর্ক আছে। ডায়াবিটিসে ভুগলে বুঝেশুনে আম খেতে হয়, এ কথা কমবেশি অনেকেই জানেন। তবে ইউরিক অ্যাসিড যাঁদের বেশি, তাঁরা আম খেলে সমস্যা আরও বাড়বে কি না, ইতিমধ্যেই এ নিয়ে নানা গবেষণা হয়েছে।

ইউরিক অ্যাসিডে ভুগলে কি আম খাওয়া যায়? আমের সঙ্গে ডায়াবিটিসের একটা সম্পর্ক আছে। ডায়াবিটিসে ভুগলে বুঝেশুনে আম খেতে হয়, এ কথা কমবেশি অনেকেই জানেন। তবে ইউরিক অ্যাসিড যাঁদের বেশি, তাঁরা আম খেলে সমস্যা আরও বাড়বে কি না, ইতিমধ্যেই এ নিয়ে নানা গবেষণা হয়েছে।
আদা চা প্রায় প্রতিটি ঘরেই হয়ে থাকে। এই চা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। জ্বর-সর্দি হলে তো কথাই নেই। আদা চায়ের মতো আরাম খুব কম পানীয় হতে পারে।
এখন যেকোনও বয়সেই কোলেস্টেরসের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ফলে এই ক্রনিক অসুখ যেকোনও বয়সে জাঁকিয়ে বসতে পারে। মূলত অত্যধিক পরিমাণে বাইরের খাবার খাওয়া, তেল-মশলাদার খাবার খাওয়া, মদ্যপান করা, শরীরচর্চা না করা— এসব কারণেই আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তবে সে কারণ যাই হোক, রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলকে বাড়তে দেওয়া মানে আসলে শরীরেরই ক্ষতি। এটা প্রায় সবারই জানা যে, কোলেস্টেরল হৃদ্রোগেরও ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। সে কারণে আগাম সতর্ক থাকতে কোলেস্টেরলকে বশে রাখতেই হবে। তবে অনেক সময় ওষুধ খেয়েও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে...
দেখে আন্দাজ করা সম্ভব না হলেও, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে টুথব্রাশ নষ্ট হয়ে যায়। কারণ, এতে নানান জীবাণু বাসা বাঁধে, যা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
রোজ একটি করে আপেল খেলে রোগবালাই আপনাকে ছেড়ে চিরতরে চলে যাবে। এই অত্যন্ত পরিচিত কথাটি আমরা সকলেই জানি। আপেলের নানা গুণ সত্যিই আমাদের শরীরে রোগপ্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু রোজ যদি তিন-চারটি করে আপেল খান, তা হলে কী হতে পারে?
এক গ্লাস দুধে থাকে নানা ধরনের পুষ্টির উপাদান। নানা রকম ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, ক্যালশিয়াম— কত কী না থাকে এতে! সে কারণেই অনেক চিকিৎসক দিন শুরু করতে বলেন এক গ্লাস দুধ খেয়ে।
এক একজন মানুষ এক এক ভাবে ঘুমোন। কেউ পাশ ফিরে ঘুমন তো, কেউ আবার মুখ গুঁজে। যদিও সবচেয়ে ভাল নাকি চিৎ হয়ে শোওয়া। এ ভাবে ঘুমোলে অনেক সমস্যা কমে। এমনই বলছে হালের গবেষণা।
আপনার ডায়েটে যদি এমন কিছু পুষ্টিগুণ রাখতে পারেন, যাতে মস্তিষ্ক থাকবে সচল, তা হলে কিছুটা হলেও আপনার স্মৃতিশক্তি ভালো হতে পারে। কিন্তু সেটা বাস্তবায়িত করতে হলে নিয়মিত খেতে হবে এই পাঁচটি খাবার।
কালো চা তো অনেকেই খান। কেউ কেউ স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য গ্রিন টি’ও খান। কিন্তু হোয়াইট টি খেয়েছেন কি? সেটি খেলে কী হয়? সেই সম্পর্কে কি কিছু জানেন?
সাইনাসের সমস্যা বাড়াবাড়ি জায়গায় পৌঁছে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ওষুধ খেতে হবে। কিন্তু তার আগে কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যার সাহায্যে এই সমস্যা কমানো যেতে পারে। সেই ঘরোয়া উপায়গুলি কী কী? দেখে নেওয়া যাক।
গবেষণা বলছে, লিচুর বীজে প্রদাহনাশক গুণ আছে। যা আমাদের শরীরে ইনফ্লেমেশন জনিত সমস্যায় ভালো কাজ দেবে।
রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার ভয়ে আমরা আম খেতে চাই না। যদিও আমের আঁটিটির কাজ একেবারে উল্টো বলে বিশেষজ্ঞরা বলছেন। কারণ, আমের বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এমনকি, এই গুঁড়ো খেলে আমাদের শরীরের আরও অনেক ধরনের উপকার হয়। সেগুলি কী কী?
বর্ষার শুরুতেই জ্বর-জারি, সর্দি-কাশির সমস্যায় চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে ঘরোয়া উপায়ে এই সমস্যা কমানোর একটা চেষ্টা করা যেতে পারে। এমন কিছু ঘরোয়া উপায় আছে, যেগুলি করলে বা মেনে চললে সর্দি-কাশি, নাক থেকে জল পড়ার মতো সমস্যা এড়ানো যাবে।
আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ভিটামিন সি । সে কারণে আমাদের দেহে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি থাকা দরকার। দেহে ভিটামিন সি-এর অভাব দেখা দিচ্ছে কি না, কয়েকটি উপসর্গ দেখলেই বোঝা সম্ভব।
আমেরিকার বোথওয়েল রিজিওনাল হেলথ সেন্টারের ডিরেক্টর চিকিৎসক ডেভিড খুলম্যান ও তাঁর টিম স্লিপ অ্যাপনিয়ার ওষুধ তৈরি করছেন। ওষুধটির নাম এডি-১০৯।