এখনকার দিনে বেশি করে খিদে পাওয়া, অতিরিক্ত জলতেষ্টা পাওয়া এবং বার বার প্রস্রাব করা —এই তিনটি ‘ক্লাসিক’ উপসর্গ ডায়াবেটিক রোগীদের মধ্যে আর খুব বেশি দেখা যায় না।

এখনকার দিনে বেশি করে খিদে পাওয়া, অতিরিক্ত জলতেষ্টা পাওয়া এবং বার বার প্রস্রাব করা —এই তিনটি ‘ক্লাসিক’ উপসর্গ ডায়াবেটিক রোগীদের মধ্যে আর খুব বেশি দেখা যায় না।
ডায়াবিটিস আক্রান্ত রোগীরা প্রশ্ন করেন, একবেলা ভাত খাওয়া যাবে কি না, দুপুরে ভাত খাওয়া যাবে কি না, রাতে রুটি খেতে হবে কি না, ভাতের বদলে অন্য কি খাওয়া যেতে পারে ইত্যাদি।
যাঁদের অ্যাজমার সমস্যা আছে, তাঁদের শীতকালে ধুলোবালি থেকে সাবধানে থাকতে হবে। শীতের সময় লেপ-কম্বল বার করার সময় বা সেগুলি ঝাড়ার সময় অপেক্ষাকৃত দূরে থাকুন।
ডায়াবেটিস রোগীদের ব্লাড সুগার যতই বেশি হোক না কেন তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগেই শরীর খারাপ বা মৃত্যু হয় প্রধানত দুটি কারণে—এক, হার্টের সমস্যা এবং দুই, কিডনির সমস্যায়।
ডেঙ্গিতে জ্বরের জন্য প্যারাসিটামলই খেতে হবে। প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোনও ব্যথার ওষুধ খেলে রক্তপাত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।
কলার ক্ষেত্রে মাঝারি পরিমাণের কলা, পাকা পেঁপে ৫০ গ্রাম, বেদানা পঞ্চাশ গ্রাম, আত খেতে পারেন। আতা খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মিটে যায়।
এই সময় ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, হেপাটাইটিস, ডায়রিয়া — এই ধরনের রোগ বেশি হয়। তাই চেষ্টা করবেন বাইরে গিয়ে কাটা ফল, ফুচকা, কুলপি ইত্যাদি যেগুলিতে জল থাকে সেগুলি না খাওয়ার।
যাঁরা হার্টের অসুখ, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা বা ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যায় ভোগেন তাঁদের প্রয়োজনীয় ওষুধ অবশ্যই সঙ্গে রাখবেন। হার্টের সমস্যায় অনেকে ইনহেলার ব্যবহার করেন। তাই ইনহেলারও সঙ্গে রাখতে হবে।
আগে সাধারণত মধ্যবয়স্ক পুরুষ বা মহিলাদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বেশি দেখা যেত। কিন্তু এখন অনেক কম বয়সেও কেউ কেউ হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছেন।
এক্সারসাইজের মাধ্যমে মাংসপেশির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। বাড়ে রক্ত চলাচলও। তাই এ ধরনের ব্যথাকে অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ, এগুলোই ধীরে ধীরে স্পন্ডিলাইটিসের মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে।
উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে। ব্যথার কোনও ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিক কখনওই খাওয়ানো যাবে না। প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোনও ওষুধ এ সময় খাওয়া উচিত নয়।
বহুদিন ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন বা যাঁদের ইনসুলিন নিতে হয় সাধারণত তাঁদেরই এই ধরণের সমস্যা বেশি দেখা যায়। তাই ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর নিয়মিত শরীরচর্চা করলে এর মোকাবিলা করা যায়।
আজ আপনাদের একটি জরুরি বিষয় নিয়ে আলোচনা করছি, সেটি হল, এরগনোমিক্স। অফিসের কাজ হোক বা পড়াশোনা, এক টানা দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কাজ করতে হয় অনেককেই।
আগের পর্বে আলোচনার বিষয় ছিল অ্যান্টিবায়োটিক। দ্বিতীয় পর্বেও অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার নিয়ে আরও কিছু জরুরি বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করব। অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে আলোচনার প্রথম পর্বে বলেছিলাম, অ্যান্টিবায়োটিক ঠিক কখন লাগবে? পাশাপাশি এও জানিয়েছিলাম, অ্যান্টিবায়োটিক যথেচ্ছ ভাবে ব্যবহার করা উচিত নয়। আজ আমরা জানব কীভাবে অ্যান্টিবায়োটিক বিজ্ঞানসম্মত ভাবে আমরা ব্যবহার করতে পারি। প্রথমত জ্বর হলে আমরা কয়েকদিন বাদেই পরীক্ষা করে জ্বরের আসল কারণ জানার চেষ্টা করি। এখন আর জ্বর হলেই অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় না। প্রথমেই আমাদের দেখতে...
ভাইরাস জ্বর সাধারণত তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে নিজে থেকেই কমে যায়। এক্ষেত্রে শুধু জ্বরের ওষুধ প্যারাসিটামল খেতে হবে। একই সঙ্গে মাথা ধুয়ে দিতে পারেন, গা স্পঞ্জ করে দিতে পারেন।