বাসি ভাত ফের ফুটিয়ে খান? এমন অভ্যাস অবশ্য খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। অনেকেই এরকম করেন। বহুল পরিচিত ঘটনা হল, অনেকেই ফ্রিজে রাখা ভাত মাইক্রোঅয়েভে গরম করেও খান। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমাদের এই অভ্যাস কি স্বাস্থ্যকর? এর ফলে শরীরের কোনও ক্ষতি হয় কি?

বাসি ভাত ফের ফুটিয়ে খান? এমন অভ্যাস অবশ্য খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। অনেকেই এরকম করেন। বহুল পরিচিত ঘটনা হল, অনেকেই ফ্রিজে রাখা ভাত মাইক্রোঅয়েভে গরম করেও খান। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমাদের এই অভ্যাস কি স্বাস্থ্যকর? এর ফলে শরীরের কোনও ক্ষতি হয় কি?
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে জলে ভেজানো কাঠাবাদাম খেয়ে থাকেন। এটি একটি ভালো অভ্যাস। কাঠবাদামে ভিটামিন ই, ভালো ফ্যাট, ক্যালশিয়াম এবং রাইবোফ্ল্যাভিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। এই সব উপাদান হার্ট, ত্বক, হাড়ের যত্ন নেয়। সার্বিক ভাবে শরীর ভালো রাখতেও এই সব উপাদান সাহায্য করে।
কোনও জায়গায় হঠাৎ ব্যথা অনুভব হলে এবং ফুলে গিয়ে থাকলে সেখানে বরফের সেঁক দেওয়া উচিত। এতে শিরা-উপশিরাগুলো সংকুচিত হয়। ফলে ব্যথার মাত্রা ও ফোলাভাব ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে একটানা ২০ মিনিটের বেশি সেঁক দেবেন না। এক ঘণ্টা পর পর লেগে যাওয়া জায়গায় মিনিট পনেরোর বেশি গরম সেঁক দেওয়া উচিত নয়।
চড় চড় করে বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ, এখনও দেখা নেই কালবৈশাখীর। তীব্র তাপপ্রবাহে শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা থাকে খুবই বেশি৷ অল্পবয়সি মানুষের ক্ষেত্রে সমস্যার আশঙ্কা তাও কিছুটা কম থাকে। কিন্তু বয়স বেশি হলে, বিভিন্ন অসুখে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। তাই, ষাট পেরিয়ে অবসর জীবন কাটানো মানুষদের এই সময়টাই বেশি সতর্ক থাকতে হবে। সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির লোকজনকেও।
আজ বাদে কাল দোল উৎসব৷ সর্বস্তরের মানুষ মেতে উঠবেন এই রং-উৎসবে৷ কিন্তু এই উৎসব যেন কারও ক্ষতির কারণ না হয়ে ওঠে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এখন অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের একটা অদ্ভুত শখ হচ্ছে, এমন রং মাখাতে হবে যেটা সহজে উঠবে না। বেশিক্ষণ লেগে থাকলে যে ত্বকেরও বেশি ক্ষতি হয় সেটা তারা ভাবেই না।
অত্যন্ত জটিল এই সময়ে মানসিক চাপ এবং উদ্বেগমুক্ত করে মনকে শান্ত রাখতে ও ঘুমের মানকে উন্নত করতে অ্যারোমা থেরাপির জুড়ি মেলা ভার। মুখের বলিরেখা দূর করে মুখ তথা সর্বোপরি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন ধরনের এসেন্সিয়াল অয়েল, যা মূলত অ্যারোমাথেরাপিতে ব্যবহৃত হয়।
দাঁত তুলে ফেলাটাই কি সব সমস্যার সমাধান? একটু খতিয়ে যদি দেখা হয় তাহলে, ব্যথার জন্য দাঁত তুলে ফেললে তা কেবল সাময়িক এবং তাৎক্ষনিক সমস্যার সমাধান হয়।
কিছু আক্কেল দাঁত আবার সম্পূর্ণরূপে বের হয় না। পাশের দাঁত বা হাড়ের সঙ্গে আটকে যায়। এর ফলে প্রায়শই আমাদের দাঁতের মাড়ি এবং হাড়ের মধ্যে সংক্রমণ হয়। সেই সঙ্গে অসহ্য যন্ত্রণা হতে পারে।
মূলত দাঁত ও মাড়ির যত্ন না নেওয়া, ভালো করে মুখ না ধোয়া, অপুষ্টিকর ও অতিরিক্ত ফাস্টফুড খাওয়া, পান, গুটখা খাওয়ার মতো বদভ্যাস থেকে মাড়ি দুর্বল হতে শুরু করে।
সাধারণত ঋতু পরিবর্তনের সময় বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস ঘটিত রোগ তো আছেই এর সঙ্গে পরিবেশ দূষণও অসুখবিসুখে একটি বড় ভূমিকা নেয়।
আমাদের দাঁতের বিভিন্ন স্তর থাকে, এর মধ্যে একদম বাইরের স্তরকে এনামেল বলে। এটি খুবই মজবুত। সাধারণত ক্যাভিটি যখন এনামেল স্তরে থাকে তখন শিরশিরানি বোঝা যায় না।
আমাদের মুখের ভিতরের অংশ যাকে আমরা ওরাল ক্যাভিটি বলে থাকি, তা আপনার বাকি শরীরের অন্যান্য অংশের থেকে কিছুটা আলাদা। মুখকে আমরা যতটা পরিষ্কার ভাবি, বাস্তবে কিন্তু তা নয়।
আয়ুর্বেদশাস্ত্রে দাঁতের যত্নের চাবিকাঠি বহুকাল আগে থেকেই লুকিয়ে আছে। আমাদের হাতের কাছের খুব চেনা গাছপালা দিয়েই খুব সহজে প্রতিদিন আমরা আমাদের দাঁত ও মাড়ির যত্ন করতে পারি।
আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কী হতে পারে এই অঙ্কুর গজানো আলু খেলে? এই আলুতে থাকা সোলানাইন অল্প পরিমাণে শরীরে গেলে বিশেষ সমস্যা হবার কথা নয়।