হজমের সমস্যায় জলপান গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, খাবার খাওয়ার পর সঠিক পরিমাণে জলপান না করলে হজমে গোলমাল হয়। জল খাবার পরিপাকে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে খাবারকে খাদ্যনালি থেকে পাকস্থলী পর্যন্ত নিয়ে যেতেও জল সাহায্য করে।

হজমের সমস্যায় জলপান গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, খাবার খাওয়ার পর সঠিক পরিমাণে জলপান না করলে হজমে গোলমাল হয়। জল খাবার পরিপাকে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে খাবারকে খাদ্যনালি থেকে পাকস্থলী পর্যন্ত নিয়ে যেতেও জল সাহায্য করে।
প্যাচপেচে গরমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এসি চলছে। কারও কারও তো, গরমকালে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি না চললে রাতে ঘুমতেই পারেন না। কিন্তু আরাম হচ্ছে ঠিকই, এতে শারীর খারাপ হচ্ছে না তো? কারণ নাক দিয়ে জল পড়া, নাক বন্ধ, গলা বসে যাওয়া, গলা ব্যথা, অ্যালার্জির সমস্যাও দিন দিন বাড়ছে। তা হলে কি এর থেকে বাঁচতে কোনও উপায় আছে? গরমে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি চালিয়েও কীভাবে ভালো থাকা যায়? চিন্তা নেই, উপায় আছে।
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে জলে ভেজানো কাঠাবাদাম খেয়ে থাকেন। এটি একটি ভালো অভ্যাস। কাঠবাদামে ভিটামিন ই, ভালো ফ্যাট, ক্যালশিয়াম এবং রাইবোফ্ল্যাভিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। এই সব উপাদান হার্ট, ত্বক, হাড়ের যত্ন নেয়। সার্বিক ভাবে শরীর ভালো রাখতেও এই সব উপাদান সাহায্য করে।
এই ভ্যাপসা গরমেও মুখে টান ধরছে। তৈলাক্ত ত্বক। এরকম সমস্যায় একটুখানি ময়েশ্চারাইজার মাখলেই মুশকিল আসান হয়ে যেত। সমস্যা হল ত্বকে এখন ময়েশ্চারাইজারের সঙ্গে সিরামও মাখতে হচ্ছে। তা বলে আবহাওয়ায় আর্দ্রতা কম কিন্তু নেই। তা হলে সমস্যা ঠিক কোথায়?
বৈশাখ এখনও প্রায় এক মাস দূরে। কিন্তু গরম এখনই তার উপস্থিতি টের পাওয়াচ্ছে। দুপুর রোদে বাইরে বেরোলে গলা ভেজানোর জন্য হাঁফিয়ে উঠছে মন। এই সময়ে নরম পানীয়ের দিকে হাত না বাড়িয়ে স্বাস্থ্যকর বিকল্প হতে পারে তাজা রসালো ফল। যা তেষ্টাও মেটাবে পাশাপাশি শরীরকে বাড়তি পুষ্টিও জোগাবে। তরমুজ সেই ধরনের ফলের তালিকায় অন্যতম। কিন্তু তার আর কী কী গুণ আছে জানেন কি? তারুণ্য ● তরমুজের পুষ্টিগুণ ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখার উপাদান কোলাজেন তৈরি করতে সাহায্য করে।আরও পড়ুন: হজম ● তরমুজে শরীরকে আর্দ্রতা জুগিয়ে হজমে সহায়তা করে। তা...
বাসি ভাত ফের ফুটিয়ে খান? এমন অভ্যাস অবশ্য খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। অনেকেই এরকম করেন। বহুল পরিচিত ঘটনা হল, অনেকেই ফ্রিজে রাখা ভাত মাইক্রোঅয়েভে গরম করেও খান। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমাদের এই অভ্যাস কি স্বাস্থ্যকর? এর ফলে শরীরের কোনও ক্ষতি হয় কি?
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে জলে ভেজানো কাঠাবাদাম খেয়ে থাকেন। এটি একটি ভালো অভ্যাস। কাঠবাদামে ভিটামিন ই, ভালো ফ্যাট, ক্যালশিয়াম এবং রাইবোফ্ল্যাভিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। এই সব উপাদান হার্ট, ত্বক, হাড়ের যত্ন নেয়। সার্বিক ভাবে শরীর ভালো রাখতেও এই সব উপাদান সাহায্য করে।
কোনও জায়গায় হঠাৎ ব্যথা অনুভব হলে এবং ফুলে গিয়ে থাকলে সেখানে বরফের সেঁক দেওয়া উচিত। এতে শিরা-উপশিরাগুলো সংকুচিত হয়। ফলে ব্যথার মাত্রা ও ফোলাভাব ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে একটানা ২০ মিনিটের বেশি সেঁক দেবেন না। এক ঘণ্টা পর পর লেগে যাওয়া জায়গায় মিনিট পনেরোর বেশি গরম সেঁক দেওয়া উচিত নয়।
চড় চড় করে বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ, এখনও দেখা নেই কালবৈশাখীর। তীব্র তাপপ্রবাহে শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা থাকে খুবই বেশি৷ অল্পবয়সি মানুষের ক্ষেত্রে সমস্যার আশঙ্কা তাও কিছুটা কম থাকে। কিন্তু বয়স বেশি হলে, বিভিন্ন অসুখে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। তাই, ষাট পেরিয়ে অবসর জীবন কাটানো মানুষদের এই সময়টাই বেশি সতর্ক থাকতে হবে। সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির লোকজনকেও।
আজ বাদে কাল দোল উৎসব৷ সর্বস্তরের মানুষ মেতে উঠবেন এই রং-উৎসবে৷ কিন্তু এই উৎসব যেন কারও ক্ষতির কারণ না হয়ে ওঠে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
বসময় ডাক্তারের কাছে গিয়ে ওষুধ খাবার প্রয়োজন নেই। কিছু বিষয় ঘরোয়া টোটকা বা প্রাকৃতিক উপায়েও কমিয়ে ফেলা সম্ভব। দুশ্চিন্তা বা হতাশার ক্ষেত্রে এমনই কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
রান্নায় গলদ খোঁজা বা পরিবর্তন আনার কোনও দরকার নেই। খাওয়া নিয়ে খুদের এই আচরণের মধ্যে তেমন কোনও অস্বাভাবিকতা নেই।
আপনার সন্তান কি অমনোযোগী? পরামর্শ দিয়েছেন সাহেলী গঙ্গোপাধ্যায়, কনসালট্যান্ট ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট, আমরি হাসপাতাল, কলকাতা। উত্তর জানতে ভিডিয়ো ক্লিপটি দেখুন।
বহু মানুষ বডি শেমিংয়ের অভিঘাতে জর্জরিত। এর মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা বহু বছর বাদে অনুধাবন করতে পারেন যে, তাঁরাও বডি শেমিংয়ের শিকার হয়েছিলেন।
অবসাদের লক্ষণগুলির মধ্যে ঘুমের সমস্য এবং খিদেকমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া লক্ষণও যুক্ত হতে পারে। আপনার সাধারণ ঘুম ভাঙ্গার সময়ের অনেক আগেই ঘুম ভেঙে যাওয়া। ভোরের দিকে অসম্ভব মন খারাপের অনুভূতি।
বয়সকালে পড়ে যাওয়া অনেক ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধকতার কারণও। বয়সকালে পড়ে যাওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। তার মধ্যে অনেক কারণই আমরা সচেতন হলে প্রতিরোধ করতে পারি।
অনেকেই তীব্র রোদ থেকে এসে ঠান্ডা পানীয়তে চুমুক দেয়৷ এটা খুব বিপজ্জনক৷ চট করে ঠান্ডা লেগে তার থেকে নিউমোনিয়া পর্যন্ত হতে পারে।
প্রতিদিন খাবারে শীতের শাক-সব্জি, বিশেষ করে গাজর, টম্যাটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি রাখুন। তবে নিষেধাজ্ঞা থাকলে তা মেনে চলতে হবে।
শীতকালে যেহেতু হাঁটা চলা তুলনামূলক কম হয় এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রে অনেকে জলপান কম করেন তার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা এ সময় বাড়তে থাকে।
বয়স্ক লোকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে আলঝেইমার-সহ ডিমনেশিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও। বিশ্বে এ জাতীয় রোগীর সংখ্যা ২০৩০ সালে দাঁড়াবে ৭ কোটি ৬০ লক্ষ। এখন ভারতে এই সংখ্যাটি ৪০ লক্ষেরও বেশি।
প্রথমত রক্তের কিছু পরীক্ষা করে নিলেই বিয়ের আগে সাবধান হওয়া যায়। এছাড়া ব্লাড প্রেসার, চেস্ট এক্সরে, ইসিজি, রুটিন আই চেকআপ করিয়ে নিলেও মন্দ হয় না। পাত্র-পাত্রী উভয়েরই কিন্তু এগুলো করাতে হবে।
ছোটবেলায় শুনতাম বেশি ঘুমোলে নাকি ব্রেন ‘ডাল’ হয়ে যায়। কথাটা যে একেবারে মিথ্যে নয়, ডাক্তার হয় সেটা পরবর্তীকালে বুঝেছি। একটা প্রাচীন প্রবাদ আছে, ‘কাজের মধ্যে দুই, খাই আর শুই’।
হাঁটা ছাড়া যে সুস্থ থাকার কোনও শর্টকাট ওয়ে নেই, এটা এখন সবাই জানেন। কিন্তু কোন সময় হাঁটাটা শরীরের পক্ষে বেশি উপকারি, এটা জিজ্ঞাস্য অনেকেরই।
এখনও জমিয়ে শীত পড়ল না, কিন্তু দই খাওয়ার উপর বিধি নিষেধ ইতিমধ্যেই আরোপিত হয়েছে অনেক পরিবারেই। শীতকালে দই কিংবা কলা—আঁতকে ওঠেন অনেকেই। ওগুলো খেলে তো ঠান্ডা লাগবে, হাঁচি-কাশি বাড়বে। কিন্তু সত্যিই কি তাই!
বুকে জ্বালা হলেই আমরা ধরে নিই খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম থেকে বদহজম হয়েছে। তবে এই লক্ষণ কিন্তু হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গও হতে পারে, সেটাও জানা দরকার। ব্যথার ধরন বুঝে সতর্ক হবেন কী ভাবে?
জিনঘটিত কারণেও ডায়াবিটিস বাসা বাঁধতে পারে। এর অর্থ হল, পরিবারে কারও ডায়াবিটিস থাকলে বাড়ির ছোট সদস্যদেরও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই যে পরিবারে বড়রা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত সেই পরিবারের ছোটদের প্রতি বাড়তি সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন।
আক্রান্ত শিশু রাগারাগি করলে তাকে বকুনি দেওয়ার পরিবর্তে তার সঙ্গে ভালোবেসে কথা বলে ভালো-মন্দ বোঝাতে হবে।
যেকোনও টনসিল গ্রন্থির সংক্রমণ হলেই সেটাকে ‘টনসিলাইটিস’ বলে। টনসিল লাল হয়ে যায়, ফুলে ওঠে। প্যালেটাইন টনসিল ও অ্যাডিনয়েড টনসিল সংক্রমণের ফলে বড় হয়ে যাওয়া শিশুদের ক্ষেত্রে খুব স্বাভাবিক ঘটনা।
উপসর্গ অনুযায়ী— জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল সিরাপ বা ট্যাবলেট শিশুদের ওজন অনুযায়ী দিতে হবে। প্যারাসিটামল শুধু জ্বরই কমায় না —ক্ষতের জন্য যে ব্যথা হয়, তাও কমায়।
বাজি-পটকা পোড়ানোর মানে হল— আগুন নিয়ে খেলা। এই আগুন নিয়ে খেলার সময় শিশুদের এমন সাবধানে রাখতে হবে যাতে কোনও অঘটন না ঘটে। এখন দেখা যাক সে জন্য কী কী সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন।
ত্বকের হারানো আর্দ্রতা ফিরে পেতে শীতে কী ভাবে নেবেন ত্বকের যত্ন?
উৎসবের মরসুমে সবাই আপনারা কমবেশি ঠাকুর দেখে বেরোন। কেউ সারা দিন ধরে ঠাকুর দেখেন। কেউ বা দিন-রাত ভাগ করে আবার কেউ সারারাত ধরে ঠাকুর দেখেই অভ্যস্ত।
কারও যদি ত্বক স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি শুষ্ক হয় তাহলে সিন্থেটিক কাপড়ের বদলে সুতির পোশাক পরতে হবে। কারণ সিন্থেটিক পোশাকে ত্বকে একপ্রকার জ্বালা বা চিড়চিড়ে ভাব আসতে পারে।
বর্ষাকালে কলকাতায় বড়দের মতো ছোটদের হাতে, পায়ে, মুখের ভেতরে, হাঁটুতে, ছোট ছোট লাল লাল দানার মতো কিংবা ছোট ছোট ফোস্কার মতো দেখা দিচ্ছে। এতে ছোট বাচ্চারা খেতে পারছে না।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে নানান সমস্যা দেখা দেয়। ধীরে ধীরে ত্বক কুঁচকে যেতে থাকে। মুখের চোয়াল ঝুলতে শুরু করে। ছোপ, বলিরেখা, মুখে ব্রণ এবং কালো দাগ থেকে শুরু করে স্কিনের রঙেও পরিবর্তন হয়।
দুধে যতই গুণ থাকুক ল্যাকটোজ ইনটলারেন্সের জন্য অনেকেরই তা সহ্য হয় না। কিন্তু দুধে যে উপাদানগুলি থাকে সেগুলি শরীরে খুবই প্রয়োজনীয়। সে ক্ষেত্রে দুধের বদলে ছানা খাওয়া যায়।
গরমকালে অধিকাংশ বাঙালির রোজকার পাতে থাকে টক দই। আবার সারা বছরই টক দই খাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকের। গরমে সুস্থ থাকতে টক দই ওষুধের মতো কাজ করে। পেট ঠান্ডা রাখতে এবং ওজন কমাতে চাইলে ভরসা হতে পারে টক দই।
বাসি ভাত ফের ফুটিয়ে খান? এমন অভ্যাস অবশ্য খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। অনেকেই এরকম করেন। বহুল পরিচিত ঘটনা হল, অনেকেই ফ্রিজে রাখা ভাত মাইক্রোঅয়েভে গরম করেও খান। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমাদের এই অভ্যাস কি স্বাস্থ্যকর? এর ফলে শরীরের কোনও ক্ষতি হয় কি?
কোলাজেন এক ধরনের প্রোটিন। আমাদের ত্বকের গঠন ঠিক রাখতে, কোমলতা ও স্থিতিস্থাপকতা ধরে রাখে কোলাজেন নামের এই প্রোটিন। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছর এই কোলাজেন তৈরির পরিমাণ কমতে থাকে। এই কারণে ত্বক কুঁচকে যায়। বয়সের আগেই যেন বয়স বৃদ্ধির ছাপ বোঝা যায়।
বাঙালি মানেই মিষ্টি। এমনিতে বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। পুজো মানেই মিষ্টিমুখ করা। আর বাঙালি মানেই কম বেশি মিষ্টি খেতে ভালোবাসে। তবে মিষ্টি খাওয়ার আগে নিজের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। একটা বিষয় খেয়াল করে দেখেছেন কি, মিষ্টি খাওয়ার পরে আমাদের খুব জল খেতে ইচ্ছে করে। যদিও মিষ্টি খাওয়ার পরে জল খাওয়ায় কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু মিষ্টি খাওয়া পরে জলপান কি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো? কী বলছেন পুষ্টিবিদ? মিষ্টি খাওয়ার পরে জল খেলে কী কী উপকার মিলবে? শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থেকে ● মিষ্টি...
অ্যালঝাইমার্স রোগের ক্ষেত্রে বায়োলজিকাল ক্লক বা জৈবিক ঘড়ির স্বাভাবিক ছন্দের ব্যাঘাতে রোগের চিকিৎসায় এবং উপসর্গ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকতে পারে।
বার্ধক্য আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। একে এড়ানোর কোনও উপায় নেই। তবে ভবিষ্যতে হয়তো বার্ধক্য আমাদের জীবনে নাও আসতে পারে।
বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এই তিন অঙ্গের মধ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগ আছে। যেহেতু লিভার পুষ্টি প্রক্রিয়াকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ওষুধ খাওয়ার পরও প্রায় ৬৮ শতাংশ মানুষ প্রথম সারির অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট চিকিৎসায় প্রতিক্রিয়া জানাতে ব্যর্থ হয়। ১৫-৩০ শতাংশ ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষার পরেও তেমন সাড়া দেয় না।
নিউরোলজিস্ট ডাঃ উইলিয়াম বাক্সটনের মতে, সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন একাকী পুরুষেরা মহিলাদের তুলনায় শারীরিকভাবে কাজকর্ম কম করে থাকেন, যা কিনা হাড়ের স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
নিউরোফাইব্রোমা। এটি একটা স্নায়ুর টিউমার। তা জন্মগত হতেও পারে, পরবর্তী কালেও হতে পারে। এটি ত্বকে বা নীচে নরম বাম্প বা পিন্ড তৈরি করে।
তার নাম থেকেই রোগটাকে কিছুটা বোঝা যায়। গ্রিক ভাষায় অ্যাঙ্কাইলস শব্দের অর্থ বেঁকে যাওয়া। আবার অ্যাঙ্কাইলোসিস বলতে বোঝায় শক্ত হয়ে যাওয়া। আর স্পন্ডিলস হল মেরুদণ্ড।
ব্যাপক হারে কমছেছে পুরুষের যৌন ক্ষমতা। শুধু শুক্রাণু উৎপাদনে ঘাটতিই নয়, একই সঙ্গে যৌন সম্পর্কের সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত না হতে পারার সমস্যার পরিমাণও বাড়ছে।
শরীরের রক্তবহনকারী নালীর দেওয়ালে ট্রাইগ্লিসারাইড জমতে থাকে। ওই নালিগুলি সরু হতে হতে রক্ত চলাচলও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। হৃদ্রোগের মূলে থাকতে পারে এই অতিরিক্ত ট্রাইগ্লিসারাইড।
কারও কারও পায়ের শিরা ফুলে যায়। সেই সব শিরা গাঢ় নীলচে রঙের রেখা চামড়ার উপরে ফুটে ওঠে। একেই চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় ভেরিকোজ ভেইন রোগ বলা হয়।
আধুনিক বিজ্ঞানের মতে, এই রোগ উৎপত্তির মূল কারণ স্পষ্ট নয়। তবে আমাদের মস্তিষ্ক থেকে আগত ‘ক্রেনিয়াল নার্ভ’গুলির মধ্যে ৭ নম্বর ক্রেনিয়াল নার্ভের অসুস্থতার কারণে বা ফেসিয়াল নার্ভের সমস্যার জন্যই এই রোগ হয়।
আয়ুর্বেদে কুষ্ঠ রোগকে বিভিন্ন ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেমন কুষ্ঠ একটি রক্তজ বিকার, কুষ্ঠ একটি মহাগদ বা মহাব্যাধি। মহর্ষি সুশ্রত কুষ্ঠকে ঔপসর্গিক বা ইনফেকশাস ডিজিজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যত ধরনের অ্যালার্জি, যেমন শ্বাসকষ্ট বা খাদ্যদ্রব্য সংক্রান্ত অ্যালার্জি আছে তার মধ্যে ত্বকের চুলকানিতে প্রায় ৪৭ শতাংশ মানুষ ভোগেন।
আয়ুর্বেদ মতে, এটি একটি ক্ষুদ্র রোগ, যা ব্যঙ্গ নামেই পরিচিত। লেনটিগিনস আবার কালো কালো ধূসর বাদামি রঙের স্পট, যা প্রায়শ গোলাকার কালচে দাগ, মুখ প্রদেশ ছাড়াও শরীরের যে কোন স্থানে দেখা যেতে পারে।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে যদি শরীরের ওজন তার স্বাভাবিক অবস্থা থেকে ২০ শতাংশ কমে যায় তবে তাকে ইমাসিয়েশন বলা হয়।
অঘ্রাণ মাসে শীতের শুরুতে গ্রাম বাংলার কাঁচা মাটির রাস্তা ধরে চড়ুইভাতিতে বা দু-তিন দিনের ছোট্ট ছুটির ফাঁকে আপনারা অনেকেই পরিবার বা বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে জমায়েত হন সুদূর গ্রামগঞ্জে। জমিয়ে আড্ডা আর কষিয়ে খাওয়া দাওয়ার মাঝে শীতমাখা রৌদ্যজ্জ্বল সকালের প্রেক্ষাপটে ধরা দেয় কঙ্কালসম উঁচু উঁচু শিমুল বৃক্ষ। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন, এই পর্বের লেখার বিষয় হল শিমুল। সারা বছর উঁচু উঁচু গাছগুলো সুন্দর সবুজ পাতায় ঢাকা থাকলেও শীতের শেষে সব পাতা ঝরে গিয়ে নগ্ন শাখা প্রশাখা আর কাঁটা সমদেহ যেন এক কঙ্কালেরই প্রতিচ্ছবি হয়ে...
প্রচণ্ড মাথা ধরলে এবং মাথার যন্ত্রণা হলে কুল গাছের কঁচি পাতা ও কচি ডগ বেটে কপালে প্রলেপ লাগিয়ে রাখলে এই যন্ত্রণার অনেকটা উপশম হয়।
রামায়ণের লব-কুশের এই গল্প অনেকেরই জানা কিন্তু জানেন বৈষ্ণবমতে কুশকে নারায়ণের কেশরাশি সঙ্গে তুলনা করা হয়। বিষ্ণু পুরাণ মতে ভগবান নারায়ণ কুর্ম অবতারে অর্থাৎ কচ্ছপ রুপে আবির্ভূত হওয়ার পরেই নাকি কুশের মর্তে জন্ম হয়।
আমাদের দেশের মধ্যে কেতকী গাছ কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র, কেরালা, উড়িষ্যা এবং আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে পরিলক্ষিত হয়। পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন উপকূলবর্তী অঞ্চলে কেয়া গাছের আধিক্য দেখা যায়।
"ও আয়রে ছুটে আয় পুজোর গন্ধ এসেছে...গাছে শিউলি ফুটেছে, কালো ভ্রমরা জুটেছে..." সলিল চৌধুরীর কথা ও সুরের লহোমায় সৃষ্ট ছোট্ট অন্তরার এই গান সকলকে জানান দেয় যে শরৎ এসেছে। শিশির ভেজা শিউলি যেন দেবীর আগমনীর সুর বয়ে নিয়ে আসে। স্বর্গের উদ্যান অমরাবতিতে বিরাজমান পারিজাত বৃক্ষই আসলে ধরাধামের শিউলি গাছ। শিউলির কমলা রঙের পুষ্পবৃন্তের ন্যায় দেবীর গাত্রবর্ণ হওয়ায় মা দুর্গার পুজো-অর্চনা ঝরে পড়া শিউলি দিয়েই হয়ে থাকে। যদিও ঝরে পড়া পুষ্প দিয়ে পুষ্পাঞ্জলি হয় না তবুও শিউলির ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। এ বার...
সুধাংশু শেখর দে। আইকনিক পাবলিশার অফ বেঙ্গল। দে’জ পাবলিশিং-এর কর্ণধার সুধাংশুবাবুর সাফল্যের মুকুটে আরেকটি নতুন পালক সংযোজিত হল সম্প্রতি।
আমার সৌভাগ্য যে রঞ্জিত মল্লিক এবং দীপঙ্কর দে-র মতো দু’জন প্রাজ্ঞ অভিনেতার সঙ্গেই আমি সিনেমাতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি, ব্যক্তিগত স্নেহ সান্নিধ্যও পেয়েছি। সম্পর্ক আজও রয়ে গিয়েছে এঁদের সঙ্গে।
অমলদার মৃত্যুর পর একটা কথা আমার বারবার মনে হয়েছে, এই মানুষটি তো আমাকে ভালোবেসে এত কিছু করেছেন আমার জন্য, কিন্তু আমি কি করেছি তার জন্য!
অবিচল মৃণালবাবু বললেন, আমার দেখা সত্যজিৎ রায়ের অন্যতম সেরা ছবি ‘অপরাজিত’। যে ছবির প্রতিটি দৃশ্যই আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দেয়, শুধু একটি দৃশ্য ছাড়া। সেটি হল হরিহরের মৃত্যু দৃশ্য।
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত আপনার প্রিয়জনকে কিন্তু মৃত্যুর মুখ থেকেও ফিরিয়ে আনতে পারে, যেটা আমরা বাসুর বেলায় পারিনি। এই আক্ষেপটা কিন্তু আমাদের বয়ে বেড়াতে হবে বাকি জীবন।
ভারতেও মাঙ্কিপক্স সংক্রমণের থাবা! উত্তরপ্রদেশের এক নাবালিকার দেহে মাঙ্কি পক্সের মতো একাধিক উপসর্গ থাকায় রক্তের পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য।