ব্রাজিলের আরজে শহরের পাঁউ গ্রান্ডি অঞ্চলে ২৮ অক্টোবর ১৯৩৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন ম্যানুয়েল ফ্রান্সিস্কো দস সান্তোস। বিশ্ব ফুটবলে গ্যারিঞ্চা নামে বিখ্যাত।

ব্রাজিলের আরজে শহরের পাঁউ গ্রান্ডি অঞ্চলে ২৮ অক্টোবর ১৯৩৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন ম্যানুয়েল ফ্রান্সিস্কো দস সান্তোস। বিশ্ব ফুটবলে গ্যারিঞ্চা নামে বিখ্যাত।
স্ট্যানলিকে বলা হয় ইংল্যান্ডের সর্বকালের একজন মানবিক এবং মেহনতী জনতার আদর্শ ফুটবলার। তাঁকে মাঠে নামতে দেখলেই দর্শকরা আনন্দে আত্মহারা হতেন।
ইয়াসিনের গোলকিপারের জীবনে সবচেয়ে বড় আলোচিত বিষয় এই যে, বিশ্বকাপের ১২টি খেলার মধ্যে চারবার কোনও গোল তাঁকে স্পর্শ করেনি।
আজকের প্রজন্ম তাঁর নামই হয়তো শোনেননি। তিনি বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে সেরা ১০০ জনের তালিকার মধ্যে তো আছেনই। এমনকি ফরাসি দেশের জীবন্ত কিংবদন্তি ছিলেন তাঁর সময়কালে। তাঁর নাম রেমন্ড কোপা।
সেনাবাহিনীর দল হওয়ায় তাঁর নাম হয় গ্যালোপিং মেজর। গ্যালোপের অর্থ দ্রুত ছোটা। বল পায়ে তাঁর দ্রুত ছোটা সতীর্থরা তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করতেন আর খেলতে খেলতেই হাঁক মারতেন, ‘সাবাস গ্যালোপ, সাবাস মেজর’।
বেকেনবাওয়ার প্রথম বিশ্বকাপ খেলেন ১৯৬৬ সালে। এ যেন, তিন এলেন দেখলেন এবং জয় করলেন। কোয়ার্টার আর সেমিফাইনালে তাঁর একটি করে গোল এখনও অনেকের মনের ফ্রেমে বাঁধানো আছে।
সালে ইউরো কাপ জেতানোর মূল নায়ক ছিলেন প্লাতিনি। তারও আগে ১৯৭৮ সালে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে বুলগেরিয়াকে ৩-১ গোলে হারায় ফ্রান্স।
আগে ছিলেন রাইট ব্যাক। ডিসেঞ্জার কোচ জিওভান বাতিস্তা তাঁকে স্ট্রাইকার পজিশনে খেলাতে শুরু করেন। মাত্র কুড়ি বছর বয়সে ডিসেঞ্জারের হয়ে প্রথম গোল পান।
চার বোনের পর মারাদোনার জন্ম। পরে তাঁর আরও দুই ভাই আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবলে সুনাম অর্জন করেছিলেন। ১২ বছর বয়সে মারাদোনা ছিলেন বুয়েনস আইরেসের ক্লাব ফুটবল দল আর্জেন্টিনোস বোকা জুনিয়র্সের বল বয়।
অচিরেই জারজিনহো তাঁর স্কিল এবং দুরন্ত ড্রিবলিংয়ের জন্য জাতীয় দলে সুযোগ করে নেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯।
মাথা ভর্তি ঝাঁকড়া চুল, ব্যান্ড পরিহিত। এক মুখ দাড়ি-গোঁফ। মাত্র ১৭ বছর বয়সে বোটাফোগোতে তিনি তাঁর ক্লাব ফুটবলের কেরিয়ার শুরু করেন।
শৈশবে মাত্র আট বছর বয়সে বাবাকে হারানোর পর অসহনীয় দারিদ্র্যের মধ্যে দিয়ে বড় হতে থাকেন। মোজার ভিতরে কাগজ ঢুকিয়ে বল তৈরি করে বন্ধুদের সঙ্গে খেলতেন।
পেলেকে দেখিয়ে ডি ড্রিতো সান্তোসের কর্মকর্তাদের বলেন, ‘একদিন এই পনেরো বছরের কিশোরটি বিশ্বসেরা ফুটবলার হবে।’