শুঁটকি মাছের বিপুল চাহিদা উত্তর-পূর্ব ভারতের আটটি রাজ্যেই। যার প্রায় সবটাই আমাদের রাজ্য থেকে যায়। কারণ, আমরাই সেই সব রাজ্যের কাছের উপকূলবর্তী রাজ্য।
‘জেব্রা ফিশ’ এখন আন্তর্জাতিক খ্যাতি লাভ করেছে। এই খ্যাতি অর্জন করেছে এমন মাছের সংখ্যা কিন্তু বেশি নেই। মাছটির দৈর্ঘ্য ৫-৬ সেন্টিমিটার বা ২ ইঞ্চির মতো হয়।
১৯৯৩ সালে শুরু হয়েছিল যে গবেষণা, তা এখনও চলছে। আরও উন্নতি লাভ করছে। যেমন এই ‘জয়ন্তী রুই’-র রোগপ্রতিরোধের ক্ষমতা অনেকটা বেড়ে গিয়েছে।
মার্চ-এপ্রিল মাসে পরিণত পুরুষ ও স্ত্রী ট্যাংরা মাছ সংগ্রহ করা হয়। সাধারণত পরিণত স্ত্রী মাছের ওজন হয় ২৫ গ্রাম। আর পরিণত পুরুষ মাছের ওজন হয় কমবেশি ১৫-২০ গ্রাম।
আমাদের দেশে সমুদ্র উপকূল আছে প্রায় ৭০০০ কিলোমিটার। পৃথিবীর খুব কম দেশেই সমুদ্রের ব্যপ্তি এমন দেখা যায়। যার মধ্যে মাত্র ২০০ কিলোমিটার পড়ছে আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে।
ভারত নদীমাতৃক দেশ। গঙ্গা হতে ব্রহ্মপুত্র, কাবেরী হতে তিস্তা প্রভৃতি নদীগুলি আমাদের দেশকে নদীমাতৃক করে তুলেছে। দেশে অনেক নদ-নদী থাকলেও গঙ্গার একটি বিশেষ ভূমিকা আছে আমাদের কাছে।
গ্রাম থেকে শুরু করে মফস্বলের মাছের বাজারে রুই, কাতলা, মৃগেলের সম্ভার অন্যান্য মাছের তুলনায় অনেকটাই বেশি থাকে। বছরের কিছু নির্দিষ্ট সময়ে সামুদ্রিক মাছগুলি ওই সমস্ত বাজারে ভিড় জমালেও বেশিরভাগ সময়ই কিন্তু পোনামাছদের বিচরণ থাকে। আর এই পোনামাছের পাশাপাশি বাজারে দেখা যায় যে মাছ, তা হল— চুনোপুঁটি। চুনোপুঁটি বলা হয় এই কারণেই যে, এই মাছগুলিকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হতো না বা এখনও হয় না। সেই চুনোপুঁটির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল পুঁটি, মৌরলা, চাঁদা প্রভৃতি। আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়—পুঁটি। এখানে সাধারণত তিন ধরনের পুঁটিমাছ...
ভিন্ন ভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীদের নিয়ে সমৃদ্ধ এই প্রকৃতির আঙিনা। স্থলভাগ ও জলভাগ জুড়ে থাকে যাদের বিচরণ। সেই জলভাগেরই একটি গুরুত্বপূর্ণ জলজ পোকা হল ‘চিংড়ি’।
জাগতিক বস্তু ক্রয়ের মধ্য দিয়ে আমরা পেতে পারি সুখের সন্ধান। কিন্তু শান্তির খোঁজ মেলে না জাগতিক দ্রব্যসামগ্রীর বেড়াজালে। তাই মানুষ সুখের আলোয় সমৃদ্ধ হলেও শান্তির অন্বেষণে ব্যস্ত থাকে সতত। আমাদের আজকের আলোচনা সেই রূপ এক অকৃত্রিম শান্তি। মিষ্টি জলের মাছ, নোনা জলের মাছ, ঠান্ডা জলের মাছ প্রভৃতির উৎপাদন দেশের মানচিত্রে ভারতের স্থান খুবই ওপরের দিকে। এমনকি আমাদের রাজ্যেও পুকুর, খাল-বিল থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায় কিছু না কিছু মাছ চাষ হয়ই। কিন্তু এগুলি সবই তো খাবারের জন্য, রসনা তৃপ্তির জন্য উৎপাদন হয়। বর্তমানে রসনা তৃপ্তি...
‘ক্যাট ফিশ’ যাতে ব্যাপক ভাবে আমাদের রাজ্যে চাষ হয়, সে বিষয়ে আমাদেরই উদ্যোগী হতে হবে। কারণ, সাধারণ মানুষের কাছে এই মাছ বড় পছন্দের।
প্রকৃতির অপার রহস্য ভেদ করা মানুষের সাধ্যাতীত। রহস্যের আকর এই প্রকৃতির বিভিন্ন প্রকৃতিজাত উপাদান মানুষের জীবন ও জীবিকার কারণ হয়।
স্বাস্থ্যই সম্পদ। এ সম্পদকে রক্ষা করতে আমাদের বিশেষ যত্নবান হতে হবে। গ্রামাঞ্চল হোক বা শহরাঞ্চল অধিকাংশ বাচ্চাদের মধ্যে দেখা যায়, তারা সাধারণত মাছ খাওয়ার বিষয়ে বিশেষ আসক্ত হয় না। কিন্তু দেখা গিয়েছে, শিশু এবং কিশোরদের পুষ্টিপূরণে মাছের বিশেষ প্রয়োজনীয়তা আছে। তাই তাদের মাছ খাওয়ানো আবশ্যক। বাড়ির ছোটদের মধ্যে মাছ খাওয়া নিয়ে যে অনিহা তা কীভাবে স্বাদ বদলের মাধ্যমে তাদের কাছে আকর্ষণীয় করে তোলা যায় তা দেখা মায়েদের কর্তব্য। কখনও কখনও মায়েদের মধ্যেও দেখা যায়, তারা সন্তানকে মাছ খাওয়ানো নিয়ে ততটা উৎসাহ দেখান না। কারণ...
আমাদের জলজ সম্পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মাছ। নদীমাতৃক দেশে সভ্যতার অগ্রগতিতে যার অবদান অনস্বীকার্য। বিদেশ থেকে বহু মাছ আমাদের আমাদের দেশে এসেছে, তার মধ্যে কিছু মাছকে আমরা বলবো ‘ওয়েলকাম ফিশ’।
বিধাতার সৃষ্ট এ ভুবনে সকলই সুন্দর। সৌন্দর্য পিপাসু মন বরাবরই করে এসেছে সুন্দরের আরাধনা। প্রকৃতিজাত বিভিন্ন সম্পদ প্রকৃতি ও মানুষকে করেছে ঐশ্বর্যশালী। পৃথিবীর প্রাণীকুলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মাছ।
প্রকৃতির প্রকৃতজাত উপাদানগুলি প্রকৃতির সৌন্দর্যায়নে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। সেই সৌন্দর্যে থাকে না কোনও কৃত্রিমতা, থাকে শুধু অকৃত্রিম মধুরতা।
