রোজের পুষ্টিপূরণে অল্প পরিমাণে হলেও আমাদের চাই মাছ। ইদানীং নানা প্রজাতির মাছচাষ রাজ্যের সর্বত্রই নজরে পড়ে। বিশেষ করে নিবিড় মিশ্র মাছচাষ।

রোজের পুষ্টিপূরণে অল্প পরিমাণে হলেও আমাদের চাই মাছ। ইদানীং নানা প্রজাতির মাছচাষ রাজ্যের সর্বত্রই নজরে পড়ে। বিশেষ করে নিবিড় মিশ্র মাছচাষ।
সাধারণত অগভীর ছোটপুকুর যেখানে অন্য মাছচাষ লাভজনক নয়, সেখানে অনায়াসে শিঙ্গি, মাগুরের চাষ করা সম্ভব। মাছ দুটিতে ফুলকো ছাড়াও অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র থাকায় এরা বাড়তি সুবিধা পায়।
প্রকৃতির অকৃপণদানে আমরা সততই সমৃদ্ধ হয়ে থাকি। যতরকম প্রাকৃতিক সম্পদ, আমাদের রয়েছে, তার মধ্যে বনজ সম্পদকে বাদ দিলে, জলজ জৈব সম্পদ, আমাদের প্রাকৃতিক খাদ্য ভান্ডার।
তেলাপিয়া মাছটির অনেক সুবিধা বরাবরই ছিল। যেমন, এর রোগবালাই সংক্রমণ হয় না বললেই চলে। যে কোনও জলাশয়েই যখন খুশি চাষ করা যায়।
আমাদের ছোটবেলায় পুকুরে ছিপ দিয়ে মাছ ধরবার সময়ে দু’ চারটে পুঁটি মাছ পাননি এমন বোধ হয় কেউ নেই। অন্তত দশ রকমের পুঁটি আমাদের রাজ্যের জলাশয়ে নিয়মিত পাওয়া যেত বছর দশেক আগেও।
অদূর ভবিষ্যতে যদি এগুলি প্রকৃতই ঘটে আহলে এটি নিশ্চিত যে, ভবিষ্যতে খাদ্যোৎপাদনে বিশেষত মাছচাষে ভূপৃষ্ঠের জল পুনর্ব্যবহারের মাধ্যমে এবং পরে তা বিভিন্ন ফিলটার প্রয়োগের মাধ্যমে পরিশোধন করে কাজে লাগানো যেতে পারে।
খাঁচা বা ঘেরি নির্মাণের জন্য সহজ সরল প্রযুক্তির ব্যবহার করে, স্থানীয় লোকজনের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এবং স্থানীয় সম্পদের ব্যবহার করে, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং পরিবেশগতভাবে টেকসই মাছ চাষ করা সম্ভব।
ইনার হাপায় যেন ডিম খুব বেশি না থাকে সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এতে কার্বন ডাই অক্সাইড ও অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে, যা ডিমপোনার বেঁচে থাকার জন্যে ক্ষতিকর।
ছোট প্রাণিপালনের থেকে রঙিন মাছ পালন কিছুটা স্বতন্ত্র। জলে ওদের বিচরণ দেখে অনাবিল আনন্দ পাওয়া যায়।
এই বাহারি মাছটিকে বাদ দিয়ে অ্যাকোয়ারিয়ামে কেন যে অনেকে বিদেশি রঙিন মাছ রাখেন তার যুক্তি খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
আইকোসানয়েকস অতিরিক্ত পরিমাণে তৈরি হলে তা আমাদের ধমনীতে রক্ত চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় ও সমস্যা সৃষ্টি করে।
মাছের তেল যে মাছ বা মাছের কোষকলার মতো উপকারী সে কথা হয়তো অনেকেরই অজানা থাকতে পারে। মাছের দেহ কোষের সঙ্গেই থাকে তেল।
প্রবালের প্রলেপ জোয়ার ভাটা খেলার জায়গায় নিমজ্জিত তটভূমি অঞ্চলে বিশেষত পশ্চিম উপকূল অঞ্চলে প্রবাল বৈচিত্র্য বিশেষ কিছু প্রাণীর মধ্যে সীমাবদ্ধ। প্রবাল বাস্তবে প্রাণী। গাছের সংস্পর্শে থাকে এবং এর মধ্যেই বেঁচে থাকে।
অতলান্তিক পৌঁছে ক্রমশ সমুদ্রের গভীরে চলে যায়। একটু জিরিয়ে নিয়ে তারপরে ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে, ডিম সম্পৃক্ত হয়ে, বাচ্চা বের হয়। আর সেই জায়গাটা ঈল-শিশুতে ভরে ওঠে।
মূলত বর্ষার মরশুমে জুলাই থেকে অক্টোবর এবং পরবর্তীকালে আবার ফেব্রুয়ারির কাছাকাছি সময়ে ইলিশ মাছ, নদীতে ডিম পাড়তে চলে আসে। ডিম পাড়ার ঠিক পরেই শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত হয় সেই ডিম।