অনেকেরই হয় তো জানা নেই, নাশপাতি বয়সজনিত চোখের নানা সমস্যাও দূরে রাখে। তাই নিয়মিত নাশপাতি খেলে চোখের জ্যোতি বাড়বে।

অনেকেরই হয় তো জানা নেই, নাশপাতি বয়সজনিত চোখের নানা সমস্যাও দূরে রাখে। তাই নিয়মিত নাশপাতি খেলে চোখের জ্যোতি বাড়বে।
কাঁচা হলুদে থাকে সাইক্লোঅক্সিজেনেজ ২, যা শরীরের যে কোনও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও কাঁচা হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন আমাদের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। কাঁচা হলুদ পেশীর প্রসারণেও সাহায্য করে।
পুষ্টিগুণে হোক বা স্বাদে, ডাবের জলের জুড়ি মেলা ভার। ডাবের জলে ক্যালোরির পরিমাণও বেশ কম। এক গ্লাস ডাবের জলে ক্যালোরির পরিমাণ মাত্র ৪৫। ডাবের জল সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক-সহ নানা খনিজে সমৃদ্ধ। কিন্তু তাই বলে কি, ডাবের জল সবার জন্যই ভালো? কোন কোন অসুখে ভুগলে ডাবের জল খাওয়া অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠতে পারে, তা জেনে রাখা জরুরি।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কিছুই নেই, কিন্তু পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মন খারাপ হয়ে গেল। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখলেন গালে, কপালে বিশালাকার ব্রণর উদয় হয়েছে। এমনিতে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বছরভর মুখে ব্রণ হয়ে থাকে। কিন্তু পুজোর আগে যদি এমন গাল ও কপাল ভর্তি ব্রণ হয়, তা হলে তো মুশকিল!
এই বৃষ্টি হচ্ছে তো, এই কড়া রোদ! এরকম অদ্ভুত আবহাওয়ায় অনেকেই জ্বর এবং সর্দি-কাশিতে ভুগছেন। তবে এমন আবহাওয়ায় শরীর চাঙ্গা রাখতে দারচিনিতে ভরসা রাখতে পারেন।
নিয়মিত মৌরি খেলে শরীরের উপকার হয় এটা সবারই জানে। কিন্তু সেই সঙ্গে অনেক রোগ থেকেও বাঁচায় মৌরি আমাদের বাঁচায়। কারণ মৌরিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন এক টেবিল চামচ মৌরি খেলে উপকার পাওয়া যাবে। একঝককে জেনে নিন, রোজ দিন নিয়মিত মৌরি খেলে শরীরের কী কী উপকার হয়?
হরেক রকম ব্যায়ামের বিভিন্ন ধরন আমাদের রক্তচাপ কমাতে পারে। তবে ‘প্ল্যাঙ্ক’ বা ‘ওয়াল সিট’-এর মতো ‘আইসোমেট্রিক এক্সারসাইজ’ আবার রক্তচাপের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। প্রায় দ্বিগুণ।
ডায়াবিটিস ধরা পড়লে চিকিৎসকেরা সাধারণত উচ্ছে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। নিয়মিত উচ্ছে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়। যদিও শুধু শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ নয়, এই শব্জি যে চুলের হরেক সমস্যাও সমাধান করতে পারে, তা হয়তো অনেকেই জানা নেই।
চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদরা এ বিষয়ে একমত যে, ‘পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম’ (পিসিওএস) হয়েছে বলে এ তো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। ‘পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম’ (পিসিওএস) একটি সাধারণ হরমোনজনিত শারীরিক সমস্যা। মূলত বয়ঃসন্ধির সময়েই এই অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
অনেকেই পেটের মেদ কমাতে খাওয়াদাওয়ায় সবার আগে আগে রাশ টেনে দেন। আর দ্রুত রোগা হওয়ার তাড়া থাকলে তো প্রায় দিনই উপবাস শুরু করে দেন কেউ কেউ। পুষ্টিবিদদের আপত্তি ঠিক এখানেই।
হলুদে রয়েছে কারকিউমিন। প্রদাহ নাশক হিসাবে এই উপাদান যথেষ্ট কাজের। অ্যান্টিঅক্সিড্যআন্টে ভরপুর হলুদ রোগ প্রতিরোধ শক্তি উন্নত করতেও সাহায্য করে। হজমের গোলমাল থাকলেও রাতে খাবার খাওয়ার কিছু ক্ষণ পর হলুদ মেশানো দুধ খেতে পারেন।
ভালো ত্বকের জন্য শুধু ক্রিম মাখা বা ফেসিয়াল করলেই চলবে না, সঙ্গে ডায়েটের দিকে সমান মনোযোগী হতে হবে। একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা সহজেই ধরে রাখবে।
কেবল ঈষদুষ্ণ জলে লেবুর রস নয়, এক চামচ নুন মিশিয়ে নিন। এই জল খেলে বেশ কিছু উপকার পাওয়া যাবে। সেগুলি কী কী?
এখনকার ছোট পরিবারে একটি বা দুটি সন্তান। বেশিরভাগ বাবা-মা কর্মরত হন। তাঁদের অফিসে গিয়ে কাজ করতে হয়, না হলে বাড়িতে বসেই কাজের ফিরিস্তি। ফলে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না তাঁদের সন্তানদের। এর জন্য বাবা-মারা অনেক সময় অপরাধী মনে করেন নিজেদের।