ঘুম এবং খাওয়া-দাওয়া নিয়ম মতো না হওয়ায় পেটে গ্যাস ও হজমের সমস্যা দেখা যায়। তাই পুজোর কটা দিন এবং তার পরে আরও বেশ কিছুদিন খাদ্য তালিকায় কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি। সেই সব খাবার পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। পাতে কী কী রাখবেন?

ঘুম এবং খাওয়া-দাওয়া নিয়ম মতো না হওয়ায় পেটে গ্যাস ও হজমের সমস্যা দেখা যায়। তাই পুজোর কটা দিন এবং তার পরে আরও বেশ কিছুদিন খাদ্য তালিকায় কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি। সেই সব খাবার পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। পাতে কী কী রাখবেন?
বাড়ির বড়দের কাউকে চা খেতে দেখলেই মুশকিল। সঙ্গে সঙ্গে চা খেতে ছুটে আসে পরিবারের ছোট সদস্যরা। ব্যস, শুরু হয়ে যায় তাঁদের চা খাওয়ার আবদার। তবে শিশুকে দুধ এবং চিনি দিয়ে ফোটানো গরম চা দেওয়া উচিত নয়। শুধু তাই নয়, ওদের লিকার চা বা কফি খাওয়ানোও সঠিক সিদ্ধান্ত নয়। কেউ কেউ খুদের আবদার অদের মেটাতে গ্রিন টি খেতে দিয়ে থাকেন।
যে কোনও উৎসবের সঙ্গে মিষ্টিমুখের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। উৎসব দিনে মিষ্টি না খেলে অসম্পূর্ণ থেকে যায়। যদিও যাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা বিপদসীমা অতিক্রম করেছে, তাঁদের মনে মিষ্টি খাওয়ার আগে মনে একটা দুর্ভাবনা তৈরি হয় বৈকী।
পুজো আসন্ন। তার আগে তো সাজুগুজু নিয়ে একটি সতর্ক হতে হবে, তাই না? লিপস্টিক পরলেই ঠোঁটের চারপাশে ছড়িয়ে যায়। অধিকাংশ মহিলাই এমন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। পুজো, বিয়েবাড়ি হোক বা কর্মক্ষেত্রে সাজসজ্জার একেবারে শেষ পর্যায়ে থাকে লিপস্টিক। এটা ছাড়া সাজ সম্পূর্ণই হবে না।
আজকালকার কর্মব্যস্ততার দিনে নিজের জন্য ফুরসত নেই বললেই চলে। তবুও কি রোজকার কাজের ফাঁকে হাতে কিছুটা সময় পেয়ে থাকেন? এই ধরুন আধ ঘণ্টা খানেক? যদি সময় বের করতে পারেন তাহলে কাজ লাগান। জিমে যাওয়ার সময় বা ইচ্ছে না থাকলে বাড়িতেই কিছুটা শরীরচর্চা করুন। কিন্তু বুঝতে পারছেন না সুস্থ থাকার জন্য হাঁটবেন নাকি দৌড়োবেন? রইল টিপস।
রাতে ঘুম ঠিক মতো হচ্ছে না? হাজার চেষ্টা করেও চোখের পাতা এক করতে পারছেন না? এখনকার দিনে অনেকেই এই সমস্যায় ভোগেন। নানারকম পন্থাও নিয়ে থাকেন। কিন্তু সব কিছু অনুসরণ করার পরও ঘুম নিয়ে সমস্যা থেকেই যায়। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, অনেক সময় ভুল পোশাক পরে রাতে ঘুমতে গেলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। তাই রাতে শোয়ার সময় সঠিক পোশাক পরা খুবই জরুরি।
আপনি কি মনে করেন সন্তান বেশি আদর করলে ও বিগড়ে যায়? যত বেশি শিশুকে আদর দেবেন, ততই আদরে বাঁদর হয়ে উঠবে? আর যত দূরে দূরে রাখবেন তত স্বাবলম্বী হতে শিখবে বাচ্চা? ওহায়োর ন্যাশনাল চিলড্রেন’স হাসপাতালের গবেষকরা কিন্তু অন্য ভাবে ভাবতে বলছেন।
শুষ্ক ও নিষ্প্রাণ ত্বককে নরম ও উজ্জ্বল করতে সরষে তেলের জুড়ি মেলা ভার। কারণ সরষে তেলের মধ্যে আছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ, যা আমাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে অনায়াসেই।
আজকাল খুব কম বয়সে টাক পড়ে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। খুব কম বয়েসেই অনেকের মাথা ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। ফলে অল্প বয়সিরা ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন নানা রকম জিনিসপত্র ব্যবহার করতে। এতে গোড়ায় গলদ থেকে যাচ্ছে। এতে টাকা খরচ হলেও লাভের লাভ কিছুই হয় না।
সবাই চান উৎসবের ভিড়ে আলাদা করে নজর কাড়তে। সাজগোজের প্রস্তুতি তো চলেই, সঙ্রগে পুজোর আগে চলে রোগা হওয়ার পরিকল্পনাও থাকে। পুজোয় পছন্দমতো পোশাক পরতে শরীরের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ওজন কমানোর চেষ্টা চলে। কেউ জিম শুরু করেন, আবার কেউ কেউ পুজোর আগে প্রায় উপবাস পর্বে চলে যান।
শিশুদের জন্য আবার দুধ খাওয়ার আদর্শ সময় হল সকালবেলা। তবে রাতে ঘুমোনোর আগে দুধ খেলে অনিদ্রার সমস্যা যেমন দূর হয়, তেমনই শরীর অনেক বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে পারে।
সামনেই বাঙালির বড় উৎসব। উৎসবের আনন্দে কমবেশি সবারই অনিয়ম হবে। আর এই অনিয়মের প্রভাব শুধু শরীরে যে পড়ে তা নয়, ত্বকও তার স্বাভাবিক নিজের জৌলুস হারিয়ে ফেলে। কারণ, উৎসব মানেই তো সাজগোজ, বাজারচলতি প্রসাধনীর ব্যবহার। দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো, ভাইফোঁটা— পর পর উৎসবে রূপটানও পড়বে ভালো মতোই। ক্রমাগত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত প্রসাধনীর ব্যবহারে অনেকেরই ত্বকও নিষ্প্রাণ শুষ্ক হয়ে যায়।
দাঁতের যত্নে দিনে দু’ বার দাঁত মাজার সত্যিই কোনও বিকল্প নেই। কারণ খাওয়ার সময় আমাদের দাঁতের ফাঁকে খাবার জমে যায়। সেই সব খাবারের টুকরো ব্রাশ করলে ব্রাশের ধাক্কায় তা বাইরে বেরিয়ে আসে। এর ফলে মুখের ভিতর জীবাণুমুক্ত থাকে। দন্ত চিকিৎসকরা বলছেন,
মূলত মুখের দুর্গন্ধ এক ধরনের ব্যাক্টেরিয়াজনিত সমস্যার জেরেই হয়ে থাকে।
শীত হোক বা গ্রীষ্ম বারোমাস শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অনেকেই যোগা করে থাকেন। যোগা যেমন শরীর, স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে তেমন মন শান্ত রাখতেও সাহায্য করে যোগা। সারাদিনে যোগা করার পর যোগনিদ্রা করলে ৫ ঘণ্টার বিশ্রাম হয়ে যায় মাত্র ২০ মিনিটেই। হ্যাঁ, এটাই সত্যি।
সমাজমাধ্যমে রোজ দিন নানা রকম ‘রিল’ দেখতে পাওয়া যায়। পুষ্টিবিদ থেকে স্বাস্থ্যসচেতনেরা— অনেকেই দিন শুরু করেন কালো কিশমিশ ভেজানো জল বা কালো কিশমিশ খেয়ে। তবে পায়েস বা পোলাও ব্যবহারের জন্য বাজার থেকে যে কিশমিশ কেনা হয়, এগুলি কিশমিশ কিন্তু তেমন নয়। কিশমিশের রং কেমন হবে তা নির্ভর করে আঙুরের জাতের উপরেও। পুষ্টিবিদদের বক্তব্য, সাধারণ যে কিশমিশ আমরা খাই তার চেয়ে কালো কিশমিশের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। কালো কিশমিশে কী কী রয়েছে? হাড়, দাঁতের জোর বাড়াতে ● দাঁত এবং হাড়কে শক্তিশালী করতে ক্যালশিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। কালো...