রূপসজ্জার জন্য আলাদা করে আর প্রসাধনী ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। যোগব্যায়ামের সাহায্যেই ত্বকের পুরোনো জেল্লা আবার ফিরিয়ে আনুন।

রূপসজ্জার জন্য আলাদা করে আর প্রসাধনী ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। যোগব্যায়ামের সাহায্যেই ত্বকের পুরোনো জেল্লা আবার ফিরিয়ে আনুন।
নেলপলিশ ব্যবহার করেন না এমন মহিলাকে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। যদি খুব ভুল না হই তাহলে, নয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে সিঙ্গাপুর ও প্যারিসে আমাদের দেশে প্রচলিত রঙের বাইরেও আরও নানান ধরনের রঙিন নেলপলিশ দেখি। তখন আমার কাছে এটা অবাক হওয়ার মতো একটা ঘটনা ছিল। সাধারণত আমরা লাল, গোলাপি, মেরুন রঙের নেলপলিশ ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি। কিন্তু এমন হলুদ, সবুজ, নীল, কালো, সাদা, গোল্ডেন, সিলভার প্রভৃতি এখন যত রকমের নেলপলিশ দেখা যায়, ততো রকমই সেখানে দেখেছিলাম। দামটাও ছিল তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। ফ্রান্স বা সিঙ্গাপুরে ডলারে পরিবর্তন করলে...
প্লাস্টিকে থাকা বিসফেনল-এ এবং বিসফেনল-এস-এর মতো ক্ষতিকারক রাসায়নিক ডায়াবেটিস, ওবেসিটির মতো অসুস্থতার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়।
রোজ রাতে ঘুমানোর আগে এক চামচ মধুর সঙ্গে দারচিনিরগুঁড়ো মিশিয়ে খেলে শ্বাসকষ্ট কমে যেতে পারে। তাছাড়া সর্দি-কাশিতেও খুব আরাম পাওয়া যায়।
করোনার প্রভাবে শিশুদের থেকে খেলাধুলা, গান-বাজনা সব চলেছিল অনলাইনে। ফলে বাড়িতে থেকে তাদের মধ্যে দেখা দিচ্ছে ওজন বাড়ার সমস্যা।
● বাথটাবে গরম জলের প্রয়োজন হলে তা যেন ইষদুষ্ণই হয়। কারণ, অতিরিক্ত গরম জলে শরীর হঠাৎ করে ডুবিয়ে দিলে কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। ● বাথটাবে পা পিছলে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। তাই বাথরুমের মেঝেতে রাবার ম্যাট পেতে রাখতে পারেন। ● বাথটাবে কখনওই দুই-তৃতীয়াংশের বেশি জলভর্তি করবেন না। কারণ জলে নামলেই জলের মাত্রা এমনিতেই বেড়ে যায়। ফলে পিছলে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ● বাথরুমের ধারে কাছে হেয়ার ড্রায়ার, রেজার প্রভৃতি বৈদ্যুতিন সামগ্রী রাখবেন না। যেকোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। ● ছোটদের কখনওই বাথটাবে একা যেতে দেবেন...
গরমের কথা মাথায় রেখেই ‘পোশাকি’ নিয়ে এসেছে একেবারে নতুন ধরনের ট্রেন্ডি লুকের শাড়ি, ব্লাউজ, কুর্তি, দোপাট্টা, ইন্দো-ওয়েস্টার্ন, কিউলোটস প্রভৃতি।
বাড়ির কাজের ফাঁকে ফাঁকেই সেরে নিতে পারেন কিছু ব্যায়াম, যা কখনওই শরীরচর্চার থেকে কোনও অংশে কম হবে না।
প্রতিদিন আমরা ব্রেকফাস্টে সাধারণত ডিম, কলা, মাখন, পাউরুটি খেয়ে থাকি। কিন্তু মনের মধ্যে কখনও কখনও সন্দেহ বাধা বাসা বাঁধে যা খাচ্ছি তা আমাদের শরীরে পুষ্টি জোগাচ্ছে তো? সেগুলি সব খাঁটি তো? জেনে নিন খাঁটি জিনিস চেনার সহজ পদ্ধতি।
আমরা অনেকেই জানি না, ঘাম থেকে কিন্তু দুর্গন্ধ ছড়ায় না। সাধারণত ত্বকের উপরে থাকা ব্যাকটেরিয়া ও ঘামের অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়ার ফলে দুর্গন্ধ ছড়ায়। শরীরচর্চা, কায়িক পরিশ্রম বা রোদে বেরলে স্বভাবতই আমরা ঘামে ভিজে যাই। আবার কিডনি বা লিভারের সমস্যা থেকেও অনেক সময় শরীর থেকে দুর্গন্ধ বরতে পারে। কারণ কিডনি বা লিভার ঠিকমত কাজ না করলে রক্তে এবং পরিপাক যন্ত্রে টক্সিন জমতে থাকে। এর থেকে দেহে দুর্গন্ধ হয়। এর জন্য আপনার ডায়েটে সামান্য পরিবর্তন করে দেখতে পারেন। বেশি ভাজাভুজি বা মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। তার বদলে ডায়েটে...
ত্বকের যত্ন নিতে নানারকম প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার করে থাকেন মহিলারা। ত্বকের জেল্লা ফেরাতে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে বাজারে বিক্রি হয় সেইসব প্রসাধনী সামগ্রী। কিন্তু আপনি ত্বকের যত্ন নিতে কোন প্রসাধনী ব্যবহার করবেন, তা আপনাকেই ভাবতে হবে। আপনি কি শুধুমাত্র গন্ধ বা রং দেখে ত্বকের পরিচর্যা করার প্রসাধনী সামগ্রী কেনেন? তাহলে আজই সতর্ক হন। গন্ধ আর রং দেখে কখনও মোহে জড়াবেন না। প্রসাধনী কেনার আগে সবসময় কিছু কথা মাথায় রাখবেন। কোন জিনিস দিয়ে নিজের যত্ন নেবেন, কোন প্রসাধনী আপনার ত্বকের জন্য ভলো হবে, তা আগে থেকে বুঝে নিতে...
‘কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি’ অথবা ‘তন্বী শ্যামা শিখরদশনা’ —কবিরা শ্যামাঙ্গীর রূপ বর্ণনা যাই করুন আর সারা পৃথিবী কালো মেয়েদের রূপে এখন যতই ভুলুক, আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ‘সর্ব্বদোষ হরে গোরা’ এখনও প্রতিষ্ঠিত। ফর্সা রং হলে তার যে কোনও খুঁতই মাফ। নিম্ন বা মধ্যবিত্তের ঘরে কালো হওয়া মানে অপরাধ। আজও অনেক মেয়ে এই সমস্যায় ভুগতে ভুগতে বিষন্নতার অতলান্তে। আগে মেয়েদের ঘর থেকে বেশি বের হওয়ার রেওয়াজ ছিল না। কিন্তু এখন পড়াশুনা বা কাজের জন্য বাইরেই বেশি থাকতে হয়। ফলে যার যা গায়ের রং তা হারিয়ে যাচ্ছে, বিশেষ করে শরীরের খোলা...
মহিলারা আউটিংয়ে যেতে খুবই পছন্দ করেন। তাই আজ 'আমরা একসঙ্গে খাবো বা বেড়াতে যাবো'—এই একটি কথার মাধ্যমেই প্রিয়জনের মুহূর্তেই মন জিতে নিতে পারেন আপনি। প্রেমিকার মান ভাঙাতে শুধু তাঁকে বলুন—'তুমি যখন চাইবে আমি তখনই তোমার পাশে থাকবো' দেখুন কাজ হয় কি না, এমনই মত বিশেষদের। একবার প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীকে বলে দেখতেই পারেন, 'আজকের চা কিন্তু আমিই তৈরি করব' দেখুন এই মন্ত্র কেমন ম্যাজিকের মতো কাজ করে। সব সময় প্রেমিকা বা প্রিয়জনের কাজের প্রশংসা করুন। কারণ মেয়েরা সাধারণত তাঁদের পছন্দের পুরুষের কাছ থেকে সম্মান আশা করে। ভুলেও কখনও...
নিয়ম মেনে না খেলে কখনওই পেটের মেদ কমে না। তাই দিনে ৫-৬ বার অল্প অল্প করে খান। খাবারে বেশি করে রাখুন ফল ও সব্জির তরকারি। নজর দিন ফাইবারযুক্ত খাবারের দিকেও। ডায়েট থেকে চিনি এবং ময়দা বাদ দিয়ে দিন। দিনে অন্তত তিন চার লিটার জল পান করুন। এছাড়া ওয়েট ট্রেনিং করতে পারলেও পেশি সুগঠিত হয়। এতে শরীরের মেটাবলিজম-এর হার বাড়ে। ফলে সহজে ওজন কমে। তাই সাধারণ ব্যায়ামগুলি করার সময় কিছু ওজনও তুলুন। ওজন ট্রেনিং মানেই ডাম্বেল অভ্যাস করতে হবে তা নয়। প্রথমে ৫০০ মিলিলিটার এবং তার পরে এক লিটারের জলের বোতল দিয়ে এটি করতে পারেন।...
আমরা আমাদের পরিবারে বিভিন্ন আচার-আচরণ মেয়েদের ঠিক যতটা যত্নসহকারে শেখাই, বাড়ির ছেলেদেরকেও ঠিক সেইভাবেই শেখানো উচিত, এমনটা মনে করেন মনোবিদরা। ছেলে কিংবা মেয়ে প্রত্যেকেরই উচিত নিজের ঘর এমনকী বাড়ি বা ফ্ল্যাটকে যথাসাধ্য গুছিয়ে রাখা। ছোটবেলা থেকেই যদি সন্তানদের এগুলি শেখানো যায় তাহলে আর ঘর অগোছালো থাকে না। ছোটবেলা থেকেই নিজের খাবারের ব্যবস্থা নিজে করার নিয়মটি যদি সন্তানদের মধ্যে শেখানো যায় তাহলে বড় হয়ে তারা আর কোনও পরিস্থিতিতেই অসুবিধায় পড়ে না। তাই ছোট থেকেই ছেলে কিংবা মেয়ে সকলকেই রান্না করা শেখা উচিত।...