মানসিক টানাপড়েনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় কম-বেশি সকলকেই। যার প্রভাব খুব বেশি করে পড়ে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর।

মানসিক টানাপড়েনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় কম-বেশি সকলকেই। যার প্রভাব খুব বেশি করে পড়ে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর।
ছোট থেকে উজ্জ্বল চুলের জন্য অনেকেই আপনাকে বাঁকা চোখে দেখত কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা কারণে সেই চুল আর নেই। বয়স ৩০-এর ঘরে পৌঁছতেই চুলের দফারফা।
যাঁরা স্বাস্থ্য সচেতন, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁরা সাধারণত কম ক্যালরিযুক্ত খাবারের সন্ধান করেন। তাঁদের জন্য গাজর ভালো একটি বিকল্প হতে পারে।
বিছানায় শুয়ে পায়ের সাহায্য কোমর থেকে নিতম্ব পর্যন্ত তুলুন। হাত দু’টি শরীর স্পর্শ করে পাশে রাখুন। কোমরের মেদ কমাতে সাহায্য করে ‘হিপ ব্রিজ’।
এখন পাড়ায় পাড়ায় বিয়ের অনুষ্ঠান। আর বিয়ের অনুষ্ঠানে এখন অনেকের কাছেই সাবেকি সাজ অগ্রাধিকার পায়। নেহরু জ্যাকেট, মোদি কোট দিয়ে ইন্দো-ওয়েস্টার্ন সাজে সাজিয়ে তুলতে পারেন নিজেকে।
শীতকাল এলেই অনেকের শ্বাসকষ্ট বাড়ে। অনেকের ঠান্ডা লেগে বুকে কফ জমে যায়। সকালে নিয়মিত এই চায়ে চুমুক দিলে অনেক আরাম পাবেন। সর্দি-কাশির সমস্যা অচিরেই দূর হবে।
আপনি জানেন কি, ফ্রিজের ঠান্ডায় জমিয়ে রাখা মাংস কিংবা সেই মাংস দিয়ে তৈরি কোনও খাবার মাইক্রোওয়েভ অভেন কিংবা এয়ার ফ্রায়ারে গরম করে খেলে অনেক সময় দেখা দিতে পারে বিষক্রিয়া।
অনেকেই মনে করেন চন্দন কাঠের তেল রক্তক্ষরণ আটকাতে পারে। তা ছাড়া, বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর সংক্রমণও কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
আলোর দিকে তাকাবেন না। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও অনেকেরই অতিরিক্ত আলোয় হাঁচির সমস্যা বেড়ে যায়। একে ‘ফোটিক স্নিজিং’ বলে। এই সমস্যা সাধারণত বংশগত হয়ে থাকে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মহিলাদের ওভিউলেশনের (ডিম্বস্ফোটন) সময় তাঁদের মধ্যে সঙ্গমের ইচ্ছা প্রবল হয়। যাঁদের ঋতুচক্র স্বাভাবিক দিনে হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে সাধারণ ভাবে ২১-৩৫ দিনের মধ্যেই ঋতুস্রাব হয়।
মাটিতে বসে খাবার খেলে আমাদের অজান্তেই সুখাসন, স্বস্তিকাসন কিংবা সিদ্ধাসনের মতো কয়েকটি যোগাসন আমাদের অজান্তেই করা হয়ে যায়। সুখাসনে হজমের ক্ষমতা বাড়ে। মেরুদণ্ডের নমনীয়তা বাড়ে।
অফিস হোক বা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডা, হালকা মেকআপ করতে চাইলে ‘ন্যুড’ শেডের লিপস্টিক ভালো লাগে আপনার। হালফিলের ফ্যাশনে নো মেকআপ লুকের সঙ্গে ‘ন্যুড’ শেডের লিপস্টিক বেশ জনপ্রিয়!
ডায়েট থেকে কার্বোহাইড্রেট সম্পূর্ণ ভাবে বাদ দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। তবে খেয়াল রাখুন আগামী এই এক মাস যেন জটিল কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারই খাওয়া হয়।
যন্ত্রসঙ্গীত শেখার ক্ষেত্রে আঙুল এবং মস্তিষ্ক দুই-ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে পিয়ানো শেখার ক্ষেত্রে। আঙুলের সঙ্গে মাথার মেলবন্ধন না হলে কোনও যন্ত্রসঙ্গীতই শেখা সম্ভব নয়।
উলের তৈরি পোশাক সোয়েটার বা মাফলার দোকানে না দিয়ে বাড়িতে ধোওয়াই ভালো। বিশেষ লিক্যুইড ব্যবহার করতে পারেন, যাতে উলের পোশাক ভালো থাকে।