আপনাকে কি প্রতিদিন রোদে বেরতে হয়? রোদে পুড়ে ত্বকে কালো ছোপ পড়ে গিয়েছে? চোখের নীচে বলিরেখা? চামড়া যেন দিন দিন জেল্লা হারাচ্ছে? তাই আপনি ছুটলেন বিউটি পার্লারে। কিন্তু প্রচুর টাকা খরচ করেও, লাভ হল না কিছু। বরং কেমিকেলের কারণে ত্বকের আরও দফারফা।

আপনাকে কি প্রতিদিন রোদে বেরতে হয়? রোদে পুড়ে ত্বকে কালো ছোপ পড়ে গিয়েছে? চোখের নীচে বলিরেখা? চামড়া যেন দিন দিন জেল্লা হারাচ্ছে? তাই আপনি ছুটলেন বিউটি পার্লারে। কিন্তু প্রচুর টাকা খরচ করেও, লাভ হল না কিছু। বরং কেমিকেলের কারণে ত্বকের আরও দফারফা।
কারও একটু রোদে বের হলেই মাথা ধরে যায়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে বেশিরভাগ মানুষই দোকান থেকে মলম কিনে মাথায় লাগান। সামান্য একটু মলম লাগালেই অনেকখানি আরাম বোধ হয়। কিন্তু সেই আরাম তো ক্ষণস্থায়ী। তার চেয়ে বরং বাড়িতে নিজেই তৈরি করে ফেলুন মাথাব্যথার মোক্ষম ওষুধ।
নিজেকে একদম ফিট রাখতে হলে সাজসজ্জার দিকে নজর দিতেই হবে। আর তার জন্য শুধু মুখের সাজসজ্জা নয়, নজর দিতে হবে আপনার ঠোঁট এবং নখের দিকেও। নখ একটু বড় হলেই ভেঙে যায়, এমন সমস্যার সম্মুখীন হতে হন বেশিরভাগ মহিলাকেই। নখের প্রতি যত্ন না নেওয়াই এর মূল কারণ। তাই ত্বকের সঙ্গে যত্ন নিন নখেরও।
বেড়াতে যেতে কে না ভালোবাসে? কর্ম-ব্যস্ততার মধ্যে বেড়াতে যাওয়ার মজাটাই আলাদা। কিন্তু বেড়াতে গিয়ে অনেক সময়ই ঠিকমতো শরীরচর্চা করা হয় না। আর খুব স্বাভাবিকভাবেই খাবারদাবারের ক্ষেত্রেও সব সময় ততটা নিয়ম মানা যায় না। ফলে বাড়ি ফিরে ওজন বেড়ে গেলে চিন্তাও বেড়ে যায়। তাই জেনে নিন ছুটে বেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কীভাবে ওজনকে বশে রাখবেন তার কয়েকটি টিপস। হাঁটুন ● বেড়াতে গেলে নিয়মিত শরীরচর্চা করা সম্ভব হয় না। উপরন্তু খাওয়া-দাওয়াতেও অনিয়ম হয়। তাই এই সময় হাঁটার উপরে জোর দিন। হাঁটা খুব ভালো কার্ডিও এক্সারসাইজ।...
এখনকার আবহাওয়া বোঝা দায়। এই প্রচণ্ড রোদ তো আবার খুব ঠান্ডা। তাই চুলের একেবারে দফারফা অবস্থা। তার উপর চুল পড়া, খুশকি, অকাল পক্কতার সমস্যা তো রয়েইছে! কিন্তু জানেন কি, এক পাতাতেই এসব সমস্যা দূর হবে খুব সহজেই। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন কারি পাতার কথা বলা হচ্ছে।
আপামর বাঙালি জমিয়ে খাওয়াদাওয়া করতে ভালোবাসে। আর উৎসবের দিন হলে কোনও কথাই নেই। বাঙালির পার্বণ মানেই উদ্যাপনের সিংহভাগ অংশ জুড়ে থাকে পেট পুরে কব্জি ডুবিয়ে খাওয়া। খাওয়াদাওয়া নিয়ে আলাদা একটা পরিকল্পনাও সব সময় আগে থেকে করা থাকে।
এখনকার শিশুদের সামান্য অসুখেই বাবা-মায়েরা অত্যন্ত চিন্তিত হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। চিকিৎসকদের একাংশ সমস্যার সমাধানে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ানোর পরামর্শ দেন। এর ফলে খুব তাড়াতাড়ি রোগ সেরে যায় ঠিকই, কিন্তু শিশু ভিতরে ভিতরে অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে।
কখনও কখনও এমন হয় যে অফিসে পৌঁছতে না পৌঁছতেই শরীরে ক্লান্তি এসে জড়ো হয়। কিছুতেই কাজে মন বসে না। চোখে ঘুম ঘুম ভাব। বহু মানুষেরই এমনটা হয়ে থাকে। মুশকিল হল এমন কেন হচ্ছে তা অনেকেই বুঝতে পারেন না।
ফলের পুষ্টিগুণ নিয়ে নতুন করে কিছু বলার আছে বলে মনে হয় নেই। যে কোনও ফলে যত ধরনের প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ উপাদান রয়েছে, তা অন্য কোনও খাবারের মধ্যে থাকে না। যদি পুষ্টিবিদদের কাছে হরেক রকম ফলের মধ্যে বেদানারই কদর সব থেকে বেশি। পুষ্টিগুণ বিচার বেদানার মধ্যে প্রায় ৯৩ ক্যালোরি রয়েছে। প্রোটিন রয়েছে। এতে প্রায় আড়াই গ্রামের মতো প্রোটিন পাওয়া যাবে। ফ্যাটের পরিমাণ খুবই কম। ফলে বেদানা রোজ দিন খেলেও ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয় নেই। পাশাপাশি বেদানায় এমন কিছু খনিজ উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পাওয়া যায়, যেগুলি সামগ্রিক ভাবে আমাদের...
ঝিঙে আমাদের শরীরের ওজন কমাতে ও চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সচরাচর ভালো সবজির কথা ভাবলে, এমনিতেই ঝিঙের কথা মনে পড়ে না। কিন্তু ঝিঙের এমন এমন সব ক্ষমতা আছে যেগুলি জানলেই আপনি অবাক হবেন।
পুজোয় জমিয়ে ভূরিভোজের পর ওজন নিয়ে চিন্তিত? রান্নাঘরেই কিন্তু লুকিয়ে রয়েছে ওজন কমানোর সহজ রাস্তা! ভাবছেন বুঝি খাবারদাবারের কথা বলছি? সে তো আছেই। তার পাশাপাশি মশলা ও পাতার কথা ভুললেও চলবে না। রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধি করতে যাদের ব্যবহার, তারাই হতে পারে ওজন কমানোর হাতিয়ার!
এখনও কারও কারও ওয়ার্ক ফ্রম হোম-এর কারণে জীবনের রুটিন অনেকটাই বদলে গিয়েছে। তাছাড়া কর্পোরেট হাউসে কাজ করার দৌলতের অনেককেই প্রায় রাত জেগে কাজ করতে হয়। তবে সমীক্ষা জানাচ্ছে, নিয়মিত রাত বেশি জাগলে হৃদ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এমনকী হতে পারে ডায়াবেটিসও
আমরা বাঙালিরা দুর্গা পূজোর সময় যতই রোদ বৃষ্টি ঝড় হোক না কেন সারাদিন ধরে ঠাকুর দেখাতে কোন কমতি নেই। কারণ মা এই কটা দিনের জন্যই আমাদের কাছে আসেন আর আমরা সারা বছর ধরে এই কটা দিনের আনন্দ করবার অপেক্ষায় অপেক্ষমান থাকি।
ঘুম এবং খাওয়া-দাওয়া নিয়ম মতো না হওয়ায় পেটে গ্যাস ও হজমের সমস্যা দেখা যায়। তাই পুজোর কটা দিন এবং তার পরে আরও বেশ কিছুদিন খাদ্য তালিকায় কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি। সেই সব খাবার পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। পাতে কী কী রাখবেন?
বাড়ির বড়দের কাউকে চা খেতে দেখলেই মুশকিল। সঙ্গে সঙ্গে চা খেতে ছুটে আসে পরিবারের ছোট সদস্যরা। ব্যস, শুরু হয়ে যায় তাঁদের চা খাওয়ার আবদার। তবে শিশুকে দুধ এবং চিনি দিয়ে ফোটানো গরম চা দেওয়া উচিত নয়। শুধু তাই নয়, ওদের লিকার চা বা কফি খাওয়ানোও সঠিক সিদ্ধান্ত নয়। কেউ কেউ খুদের আবদার অদের মেটাতে গ্রিন টি খেতে দিয়ে থাকেন।