অনেক সময় রোগা হওয়ার সমস্ত নিয়মকানুন মেনে চলেও সুফল না পেয়ে ভেঙে পড়েন অনেকেই। আসলে কড়া নিয়মের ফাঁক গলেও অনেক সময় অনিয়ম হয়ে যায়।

অনেক সময় রোগা হওয়ার সমস্ত নিয়মকানুন মেনে চলেও সুফল না পেয়ে ভেঙে পড়েন অনেকেই। আসলে কড়া নিয়মের ফাঁক গলেও অনেক সময় অনিয়ম হয়ে যায়।
আমরা বন্ধ নাক খোলার জন্য নানা রকম ড্রপ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সে সবে যে সব সময়ে ভালো ফল পাওয়া যায়, এমনটাও নয়। তবে এই বন্ধ নাক খোলার জন্য কিছু ঘরোয়া কিছু উপায় আছে। যেগুলি মেনে চললে উপকার পাওয়া যাবে।
গরমের সময় শুধু ফল খেলেই হবে না, এমন ফলই খেতে হবে যাতে পর্যাপ্ত পুষ্টিগুণের সঙ্গে জলের পরিমাণও বেশি থাকবে। এমন সময় কী কী ফল খাওয়া যেতে পারে, রইল টিপস।
চাল ধোয়া জলের সঙ্গে বহু প্রয়োজনীয় উপাদানই বেরিয়ে যায়। চিন, জাপান, কোরিয়াতে চাল ভেজানো জল রূপচর্চার কাজে ব্যবহার করা হয়। তবে শুধু রূপচর্চা নয়, আরও অনেক কাজে লাগানো যায় চাল ভেজানো জলকে।
খুশকিই কিন্তু অকালে চুল ঝরে যাওয়ার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে। তবে কিছু সহজ উপায় আছে, যা মেনে চললে সারা বছরই আপনি খুশকির সমস্যা থেকে রাহাই পেতে পারেন।
আপনি যে জল কম খাচ্ছেন, শরীর কিন্তু বেশ কিছু লক্ষণের মাধ্যমে আমাদের বুঝিয়ে দেয়। সেগুলো কী কী? জেনে নিন একঝলকে।
ইউরিক অ্যাসিড মূলত হাড় ও কিডনির উপরেই বেশি প্রভাব ফেলে। তবে নিত্যদিনের খাওয়াদাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ আনলেই এই সমস্যা এড়ানো যায়।
গ্রীষ্মকালে ত্বকের চাই অতিরিক্ত যত্ন। তার জন্য বার বার বিউটি পার্লারে যাওয়ার দরকার নেই। কিছু নিয়ম মেনে চললেই ত্বকে বসন্তের ছোঁয়া লাগতে পারে।
মনোবিদেরা বলছেন, অবসর জীবনের কাছাকাছি পৌঁছনোর আগে থেকেই যদি প্রতি দিনের রুটিনে একটু একটু করে কিছু কাজ আমরা যোগ করতে পারি, তা হলে জীবনের গতি অনেকটা সাবলীল হয়।
শুধু মানুষই বা কেন, বাইরে থেকে দেখে বেদানার চরিত্রও বোঝা বেজায় মুশকিল! প্রায় সবাই জানেন, বেদনা স্বাস্থ্যকর উপাদানে ভরপুর একটি ফল। খেতেও সুস্বাদু।
আজ বাদে কাল দোল উৎসব৷ সর্বস্তরের মানুষ মেতে উঠবেন এই রং-উৎসবে৷ কিন্তু এই উৎসব যেন কারও ক্ষতির কারণ না হয়ে ওঠে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এখন অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের একটা অদ্ভুত শখ হচ্ছে, এমন রং মাখাতে হবে যেটা সহজে উঠবে না। বেশিক্ষণ লেগে থাকলে যে ত্বকেরও বেশি ক্ষতি হয় সেটা তারা ভাবেই না।
আমরা অনেক সময়ই গ্যাস হলে একটা ওষুধ খেয়ে নিই। এতে হয় তো সাময়িক ভাবে সমস্যার হয়। কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার সমাধানে ভরসা রাখতে পারেন কয়েকটি যোগাসনের উপর। এই যোগাসনগুলি নিয়ম মেনে করলে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া সম্ভব। কোন কোন যোগাসনে কী লাভ হবে, রইল হদিস।
মূলত যাঁদের গ্যাস-অম্বল নিত্যসঙ্গী, তাঁদের খাওয়াদাওয়া নিয়ে বাড়তি সতর্ক থাকতে হবে। সকালের জলখাবারে কোন কোন খাবার খেলে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা দূরে থাকবে?
পেটের গোলমাল হলে নুন-চিনির জল খাওয়া পরামর্শ দেন সবাই। কিন্তু শুধু নুন-চিনির জল খেলেই হয় না, পেট ভর্তি রাখতে কিছু খাবারও অতি অল্প পরিমাণে হলেও খেতেই হয়।