রোজ দিন একেবারে নিয়ম মেনে শরীরচর্চা করছেন? একটুও উনিস-বিশ হতে দেন না ডায়েটে? তাও ওজন মাপার সময় মাথায় হাত? ওজন যন্ত্র এক এক সময়, এক রকম দেখাচ্ছে?

রোজ দিন একেবারে নিয়ম মেনে শরীরচর্চা করছেন? একটুও উনিস-বিশ হতে দেন না ডায়েটে? তাও ওজন মাপার সময় মাথায় হাত? ওজন যন্ত্র এক এক সময়, এক রকম দেখাচ্ছে?
এক একজনের চুল এক রকমের। কারও কোঁকড়ানো, কারও ঘন চুল। আবার কারও বা প্রচণ্ড পাতলা। চুলের এই রকমফেরের জন্য শ্যাম্পু করার পরিমাণও বদলে যায়।
যাঁদের কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাঁদের একটু বুঝে ডাবের জল খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত ডাবের জল পান করলে শরীরে খনিজের ভারসাম্য বিঘ্নিত হতে পারে। হাইপারক্যালেমিয়ার (পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়) সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঝকঝকে সাদা দাঁতে লুকিয়ে আছে সুন্দর হাসির রহস্যের চাবিকাঠি। তবুও দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না অনেকেই বোঝেন না। নিয়মিত অযত্নের ফলে দাঁতে হলুদ ছোপ বা কালো দাগ অনেক সময়ই লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা মানলে এই ধরনের দাগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব।
অনেকরই ঠোঁটের ওপরে, গালে এমনকী শরীরের বিভিন্ন অংশেও অবাঞ্ছিত লোম হয়। সমস্যার সমাধানে সৌন্দর্য সচেতনরা বিভিন্ন ধরণের বিউটি ট্রিটমেন্ট, ফেসিয়াল, থেডিং নানা রকম কৌশল অবলম্বন করেন। কিন্তু সবার পক্ষে এসব করা সব সময় সম্ভব হয় না।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে তার উপসর্গ আমাদের নানা অঙ্গে ফুটে ওঠে। আগে থেকেই সতর্ক হলে, কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমানো যায়।
এখন নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রায় প্রত্যেককেই কাজের জন্য বাইরে বেরোতে হয়। এর ফলে ক্ষতিকর সূর্যরশ্মির প্রভাবের জন্যে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। আর সৌন্দর্যকে বজায় রাখার জন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করা দরকার। আসুন তবে জেনে নিই সানস্ক্রিন ব্যবহার করার কিছু পদ্ধতি।
কাজে-অকাজে রোদ থেকে ফিরে এসি ঘরে ঢুকছেন, আবার এসি ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ছেন চাঁদি ফাটা রোদে। এর ফলে ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি লেগেই আছে। আর কাশি শুরু হলে তো কমতেই চায় না। বেশি হাঁচি-কাশির ফলে বুকও ব্যথা হয়ে যায়। সারা ক্ষণ নাকেও অস্বস্তি হয়। মরসুমি এই হাঁচি-কাশিকে জব্দ করতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়াতে হবে। তাই মুঠো মুঠো ভিটামিন ওষুধ খেয়ে ভরসা রাখা যায় আয়ুর্বেদে। ঘরোয়া কয়েকটি উপাদান নিয়ম করে খেলে এই মরসুমি এই হাঁচি-কাশির সমস্যা দূর হবে। আদা চা ● আদায় অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল এবং প্রচুর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে।...
বয়স ৪০ পেরোতে না পেরোতেই ত্বক ধীরে ধীরে তার স্বাভাবিক উজ্জলতা এবং মসৃণতা হারাতে শুরু করে। অবাঞ্ছিত ভাবেই আমরা পেয়ে যাই অনুজ্জ্বল খসখসে ত্বক। ক্রমশ বলিরেখা পড়তে দেখা যায়।
রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকের কালচে দাগও সহজে উঠতে চায় না। এমনকি ত্বকের ক্যানসার হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হল এই ক্ষতিকারক রশ্মি। কিন্তু রোদের ভয়ে ঘরে বসে থাকলেও তো কাজ বন্ধ থাকবে না। চিকিৎসকরা বলছেন, কিছু সতর্কতা মেনে চললে সূর্যের এই ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে বাঁচিয়ে রাখা যায়।
সাধারণত অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, ভাজাপোড়া তৈলাক্ত খাবার, অতিরিক্ত মদ্যপান ইত্যাদি কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হাজির হয়। কীভাবে অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন তার এই প্রতিবেদনে রইল কয়েকটি সহজ ঘরোয়া উপায়।
বেসনের উবটন দিয়ে তৈরি উপাদান ত্বকের পরিচর্যার জন্য উপকারী। এই উবটন ব্যবহার করলে ত্বককে ময়শ্চারাইজ থাকবে। ত্বকের মৃতকোষগুলিও দূর হয়। এই ঘরোয়া প্যাকের সাহায্যে ত্বকের নানান উপকার হয়। জেনে নিন, ত্বকের যত্নে কী ভাবে কাজে আসে বেসন।
ঘি খেতে কে না ভালোবাসে? তবে জানেন কি ঘি শুধু খেতে ভালো লাগে না, মাখলেও দারুণ উপকার পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, চুলের যত্নে ম্যজিকের মতো কাজ করে ঘি।
স্থূলতার হাত ধরে আমাদের দেহে একাধিক অসুস্থতা নিঃশব্দে হানা দেয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমরা তার টেরও পাই না। আর যখন বোঝা যায়, তখন অনেকটা বেড়ে যায়। এমন অসুস্থতার মধ্যে অন্যতম হল ফ্যাটি লিভার।
আজকাল অনেকই পিঠের যন্ত্রণায় জেরবার। চিকিৎসকদের মতে, অতিমারির কারণে চলাফেরা কম হওয়ার দরুনই এ ধরনের সমস্যা ক্রমশ বাড়ছে।