তুলসীপাতার নানা ধরনের উপকারিতার কথা অজানা নয়। অনেকেই সর্দি-কাশির হাত থেকে বাঁচতে তুলসীপাতা খান। ঠাকুমা-দিদিমারাও প্রতিদিন নিয়মিত সকালে খালি পেটে তুলসীপাতা খাওয়ার কথা বলতেন। আগে অনেকে নিয়মিত তুলসীপাতা খেতেনও। তবে এখন সেই অভ্যাস ছেড়েছেন অনেকেই।

তুলসীপাতার নানা ধরনের উপকারিতার কথা অজানা নয়। অনেকেই সর্দি-কাশির হাত থেকে বাঁচতে তুলসীপাতা খান। ঠাকুমা-দিদিমারাও প্রতিদিন নিয়মিত সকালে খালি পেটে তুলসীপাতা খাওয়ার কথা বলতেন। আগে অনেকে নিয়মিত তুলসীপাতা খেতেনও। তবে এখন সেই অভ্যাস ছেড়েছেন অনেকেই।
ডাবের জল খেয়ে যেন আলাদা স্বস্তি বোধ হয়! শরীরও ভিতর থেকে ঠান্ডা হয়। এত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও রোজ দিন ডাবের জল খাওয়া উচিত নয় বলেই পুষ্টিবিদরা মনে করেন। কেন প্রতিদিন ডাবের জল খাওয়া উচিত নয়? কী কী সমস্যা হতে পারে?
ওজন কমছে না? আসলে নিয়ম মেনে খাবার খাচ্ছেন না বলেই কিন্তু ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছেন না। তবে চিন্তা নেই, এর উপায়ও রয়েছে। নিত্যদিন স্যালাড বা স্মুদির সঙ্গে কিছু বীজ খান। তাতেই চটজলদি ওজন কমবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এর মতে, খাদ্যাভ্যাসই বলে দেয় পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের হাল কেমন থাকবে। স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া বলতে ঠিক কী বোঝানো হয়? পরিবারের সবাইকেই একই রকম খাবার খেতে হবে? কোন বেশি নজর দেওয়া দরকার?
অনেকেই হয় তো জানেন না, ঘরোয়া উপায় নাক ডাকার সমস্যার সমাধান হতে পারে। সম্পূর্ণ ঘরোয়া উপাদানে তৈরি করা যায় এমন সুগন্ধি তেল, যা নিয়মিত ব্যবহার করলে অচিরেই মিলবে আরাম, কমে যেতে পারে নাসিকা গর্জনও।
ওজন কমানোর ইচ্ছা থাকলে যেসব খাবাররে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে যেমন ভাত, রুটি, পরোটা, ময়দার দিয়ে তৈরি যেকোনও খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে বা কম করতে হবে। কিন্তু ভাত, রুটি কম খেয়ে তার বদলে কি খেলে শরীর থাকবে সুস্থ তা অনেকেই বুঝতে পারেন না।
দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবারে এটি। তাই বাচ্চাকে খাওয়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সাথে নিজেও কখনো ব্রেকফাস্ট বাদ দেবেন না। রোজ সকালে নিয়ম করে একটি নির্দিষ্ট সময়ে সোনামণিকে ব্রেকফাস্ট খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।
ঘাম হওয়া ভালো। এতে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে। সমস্যা হল, আমাদের শরীরের চাপা অংশে অনেক সময় ঘাম জমে যাতে। আর এতেই ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়। ফল স্বরূপ র্যা শ এবং ঘামাচি বেরোতে থাকে। প্যাচপ্যাচে গরমে ত্বকের সমস্যা কী ভাবে সামলেবেন?
৪০-এর পর থেকেই ত্বক কেমন যেন বুড়িয়ে যেতে থাকে। ফলস্বরূপ অনেকেই চামড়া কুঁচকে যাওয়া, বলিরেখার সমস্যা, সারা মুখে কালচে ছোপ প্রভৃতি সমস্যায় জেরবার হতে থাকেন। তাই ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের সমস্যা শুরু হওয়ার আগে থেকেই যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
কাজের চাপে পার্লারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? বিভিন্ন ধরনে প্রসাধনী ব্যবহার করেও মিলছে ফল? তাহলে ঘারোয়া উপায় ত্বকের সমস্যার সমাধান করতে পারেন কাঁচা দুধকে ব্যবহার করে।
রোজ দিন একেবারে নিয়ম মেনে শরীরচর্চা করছেন? একটুও উনিস-বিশ হতে দেন না ডায়েটে? তাও ওজন মাপার সময় মাথায় হাত? ওজন যন্ত্র এক এক সময়, এক রকম দেখাচ্ছে?
এক একজনের চুল এক রকমের। কারও কোঁকড়ানো, কারও ঘন চুল। আবার কারও বা প্রচণ্ড পাতলা। চুলের এই রকমফেরের জন্য শ্যাম্পু করার পরিমাণও বদলে যায়।
যাঁদের কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাঁদের একটু বুঝে ডাবের জল খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত ডাবের জল পান করলে শরীরে খনিজের ভারসাম্য বিঘ্নিত হতে পারে। হাইপারক্যালেমিয়ার (পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়) সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঝকঝকে সাদা দাঁতে লুকিয়ে আছে সুন্দর হাসির রহস্যের চাবিকাঠি। তবুও দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না অনেকেই বোঝেন না। নিয়মিত অযত্নের ফলে দাঁতে হলুদ ছোপ বা কালো দাগ অনেক সময়ই লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা মানলে এই ধরনের দাগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব।
অনেকরই ঠোঁটের ওপরে, গালে এমনকী শরীরের বিভিন্ন অংশেও অবাঞ্ছিত লোম হয়। সমস্যার সমাধানে সৌন্দর্য সচেতনরা বিভিন্ন ধরণের বিউটি ট্রিটমেন্ট, ফেসিয়াল, থেডিং নানা রকম কৌশল অবলম্বন করেন। কিন্তু সবার পক্ষে এসব করা সব সময় সম্ভব হয় না।