রং করার পর কী ধরণের শ্যাম্পু ব্যবহার করছেন তা অত্যন্ত জরুরি। সালফেটযুক্ত শ্যাম্পু চুলের পক্ষে বড্ড ক্ষতিকর। এই ধরণের শ্যাম্পু খুব তাড়াতাড়ি চুলের রং নষ্ট করে দেয়। তাই রং করানোর পর বিশেষ শ্যাম্পু পার্লারের পরামর্শে কেনাই ভালো।

রং করার পর কী ধরণের শ্যাম্পু ব্যবহার করছেন তা অত্যন্ত জরুরি। সালফেটযুক্ত শ্যাম্পু চুলের পক্ষে বড্ড ক্ষতিকর। এই ধরণের শ্যাম্পু খুব তাড়াতাড়ি চুলের রং নষ্ট করে দেয়। তাই রং করানোর পর বিশেষ শ্যাম্পু পার্লারের পরামর্শে কেনাই ভালো।
হাড় ভালো রাখতে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত হাঁটাহাঁটি, ব্যায়াম, যোগাসন করার অভ্যাস জরুরি। প্রতিদিনের শরীরচর্চায় এমন কিছু যোগাসন রাখতে হবে যা শরীরের হাড়কে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
সঠিক পদ্ধতিতে শাকসবজি সংরক্ষণ করা যায় তাহলে রান্না করা পর্যন্ত তার পুষ্টিগুণও যেমন বজায় থাকে তেমন সব্জি নষ্ট হওয়ারও সম্ভাবনা কম থাকে। কোন কোন উপায়ে শাকসব্জি সংরক্ষণ করলে তার পুষ্টিগুণ বজায় থাকবে, জেনে নিন।
বংশগত কারণ ছাড়াও আরও অনেক কারণে মাথার চুল পাকে। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে বা অভ্যাস পাল্টে ফেললে কিন্তু সমস্যা কিছুটা এড়ানো সম্ভব।
অনেকে অত্যধিক ঘাম এবং ক্লান্ত হয়ে পড়ার ভয়ে জিমে যাচ্ছেন না। আবার বাড়িতে হালকা শরীরচর্চায়ও অনেকের উৎসাহ নেই। তবে চিন্তা নেই, এক্ষেত্রে এই তীব্র গরমে নিয়মিত কিছু ঘরোয়া উপায়ে বানানো পানীয় খেলে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।
কোনও অবস্থাতেই মানসিক চাপ বাড়তে দেওয়া যাবে না। উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে গান শুনতে পারেন। সকালে হালকা ব্যায়াম বা যোগাভ্যাস করতে পারেন।
তুলসীপাতার নানা ধরনের উপকারিতার কথা অজানা নয়। অনেকেই সর্দি-কাশির হাত থেকে বাঁচতে তুলসীপাতা খান। ঠাকুমা-দিদিমারাও প্রতিদিন নিয়মিত সকালে খালি পেটে তুলসীপাতা খাওয়ার কথা বলতেন। আগে অনেকে নিয়মিত তুলসীপাতা খেতেনও। তবে এখন সেই অভ্যাস ছেড়েছেন অনেকেই।
ডাবের জল খেয়ে যেন আলাদা স্বস্তি বোধ হয়! শরীরও ভিতর থেকে ঠান্ডা হয়। এত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও রোজ দিন ডাবের জল খাওয়া উচিত নয় বলেই পুষ্টিবিদরা মনে করেন। কেন প্রতিদিন ডাবের জল খাওয়া উচিত নয়? কী কী সমস্যা হতে পারে?
ওজন কমছে না? আসলে নিয়ম মেনে খাবার খাচ্ছেন না বলেই কিন্তু ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছেন না। তবে চিন্তা নেই, এর উপায়ও রয়েছে। নিত্যদিন স্যালাড বা স্মুদির সঙ্গে কিছু বীজ খান। তাতেই চটজলদি ওজন কমবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এর মতে, খাদ্যাভ্যাসই বলে দেয় পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের হাল কেমন থাকবে। স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া বলতে ঠিক কী বোঝানো হয়? পরিবারের সবাইকেই একই রকম খাবার খেতে হবে? কোন বেশি নজর দেওয়া দরকার?
অনেকেই হয় তো জানেন না, ঘরোয়া উপায় নাক ডাকার সমস্যার সমাধান হতে পারে। সম্পূর্ণ ঘরোয়া উপাদানে তৈরি করা যায় এমন সুগন্ধি তেল, যা নিয়মিত ব্যবহার করলে অচিরেই মিলবে আরাম, কমে যেতে পারে নাসিকা গর্জনও।
ওজন কমানোর ইচ্ছা থাকলে যেসব খাবাররে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে যেমন ভাত, রুটি, পরোটা, ময়দার দিয়ে তৈরি যেকোনও খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে বা কম করতে হবে। কিন্তু ভাত, রুটি কম খেয়ে তার বদলে কি খেলে শরীর থাকবে সুস্থ তা অনেকেই বুঝতে পারেন না।
দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবারে এটি। তাই বাচ্চাকে খাওয়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সাথে নিজেও কখনো ব্রেকফাস্ট বাদ দেবেন না। রোজ সকালে নিয়ম করে একটি নির্দিষ্ট সময়ে সোনামণিকে ব্রেকফাস্ট খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।
ঘাম হওয়া ভালো। এতে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে। সমস্যা হল, আমাদের শরীরের চাপা অংশে অনেক সময় ঘাম জমে যাতে। আর এতেই ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়। ফল স্বরূপ র্যা শ এবং ঘামাচি বেরোতে থাকে। প্যাচপ্যাচে গরমে ত্বকের সমস্যা কী ভাবে সামলেবেন?
৪০-এর পর থেকেই ত্বক কেমন যেন বুড়িয়ে যেতে থাকে। ফলস্বরূপ অনেকেই চামড়া কুঁচকে যাওয়া, বলিরেখার সমস্যা, সারা মুখে কালচে ছোপ প্রভৃতি সমস্যায় জেরবার হতে থাকেন। তাই ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের সমস্যা শুরু হওয়ার আগে থেকেই যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।