এক সমীক্ষা দেখা গিয়েছে, ঘুম কম হলে মানুষ স্বল্পায়ু হন। সেই সঙ্গে আরও কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। কী কী, দেখে নিন একঝলকে।

এক সমীক্ষা দেখা গিয়েছে, ঘুম কম হলে মানুষ স্বল্পায়ু হন। সেই সঙ্গে আরও কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। কী কী, দেখে নিন একঝলকে।
বয়স যদি একটু বেশি হয়, তা হলে এ সময়ে শরীর বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। সর্দি-জ্বর থেকে মুক্তি পেতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খান অনেকে।
শরীরে পুষ্টির অভাব ঘটলে অনেক সময়েই নখ ভেঙে যাওয়া, চুল পড়ে যাওয়ার মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্য নজর দিতে হবে দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের ওপর।
মুখের ত্বক ভালো রাখতে আমরা প্রত্যকেই নিয়মিত ক্রিম মাখা, স্ক্রাবিং করা ইত্যাদি নানা পরিচর্যা তো করে থাকি। কিন্তু হাতের কথা তেমন ভাবে গুরুত্ব দিই না। ঘন ঘন জল ঘাঁটা, হাতের যত্ন না নেওয়া এই সব কারণে অকালেই হাতে পড়ে যায় বয়সের ছাপ। এমনকি হাতের চামড়াও কুঁচকে যেতে পারে।
পেশাগত কারণেও অনেককে সারা রাত জেগে কাজ করতে হয়। বিশেষ করে স্বাস্থ্যকর্মী বা বহুজাতিক সংস্থায় যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা নিয়মিত রাত জেগে থাকতে বাধ্য হন। আমরা হয়তো জানি না যে, এক-দু’দিন রাত করে ঘুমোনো আর দিনের পর দিন টানা রাত জাগার মধ্যে অনেক ফারাক আছে। দীর্ঘ সময়ে এই রুটিনে চললে, তাঁর প্রভাব স্বাস্থ্যের উপর পড়বেই। তাই এই সময় খাওয়া-দাওয়ার উপর বিশেষ নজর দিতে হবে।হালের সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, রাত জেগে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের মাঝরাতে রক্তে শর্করার মাত্রা ইঠাৎ বেড়ে যেতে দেখা যায়। ডায়াবিটিস বা হৃদরোগের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার...
স্ত্রীরোগ-চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, এখন মহিলাদের মধ্যে যে রোগটি বেশি নজরে পড়ছে, তা হল হরমোনের তারতম্যে তৈরি হওয়া পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা পিসিওএস। রোগটি দুরারোগ্য না হলেও একে নিয়ে বিস্তর ভুল ধারণা রয়েছে মানুষের মধ্যে। সে সব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন চিকিৎসকরাই।
চিকিৎসকেদের একাংশের পরামর্শ, গলা ভেজাতে হলে প্রাকৃতিক পানীয়ের শরণাপন্ন হন। কারণ কৃত্রিম স্বাদযুক্ত বা প্রক্রিয়াজাত পানীয়ের থেকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর প্রাকৃতিক পানীয়। কী কী প্রাকৃতিক পানীয় খাওয়া যেতে পারে?
ইউরিক অ্যাসিডে ভুগলে কি আম খাওয়া যায়? আমের সঙ্গে ডায়াবিটিসের একটা সম্পর্ক আছে। ডায়াবিটিসে ভুগলে বুঝেশুনে আম খেতে হয়, এ কথা কমবেশি অনেকেই জানেন। তবে ইউরিক অ্যাসিড যাঁদের বেশি, তাঁরা আম খেলে সমস্যা আরও বাড়বে কি না, ইতিমধ্যেই এ নিয়ে নানা গবেষণা হয়েছে।
আদা চা প্রায় প্রতিটি ঘরেই হয়ে থাকে। এই চা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। জ্বর-সর্দি হলে তো কথাই নেই। আদা চায়ের মতো আরাম খুব কম পানীয় হতে পারে।
এখন যেকোনও বয়সেই কোলেস্টেরসের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ফলে এই ক্রনিক অসুখ যেকোনও বয়সে জাঁকিয়ে বসতে পারে। মূলত অত্যধিক পরিমাণে বাইরের খাবার খাওয়া, তেল-মশলাদার খাবার খাওয়া, মদ্যপান করা, শরীরচর্চা না করা— এসব কারণেই আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তবে সে কারণ যাই হোক, রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলকে বাড়তে দেওয়া মানে আসলে শরীরেরই ক্ষতি। এটা প্রায় সবারই জানা যে, কোলেস্টেরল হৃদ্রোগেরও ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। সে কারণে আগাম সতর্ক থাকতে কোলেস্টেরলকে বশে রাখতেই হবে। তবে অনেক সময় ওষুধ খেয়েও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে...
এই সব ঘরোয়া পদ্ধতি বা টোটকায় আটকানো যেতে পারে হাঁচি।
দেখে আন্দাজ করা সম্ভব না হলেও, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে টুথব্রাশ নষ্ট হয়ে যায়। কারণ, এতে নানান জীবাণু বাসা বাঁধে, যা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
রান্নায় এলাচ দিলে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ শরীরে যায়। কিন্তু এলাচের গুণ আরও বেশি মাত্রায় পাওয়া সম্ভব। যদি আপনি রোজ সকালে খালি পেটে এলাচ ভিজিয়ে জল খান তাহলে অনেক উপকার হবে।
গান আড্ডা খাওয়াদাওয়ায় মজে অনেকেই শরীরের কথা ভাবতে ভুলে যান। ব্যস! বেশি খেয়ে ফেললেই শরীরে অস্বস্তি শুরু হয়ে যায়। তখন বাকি আড্ডাটাই মাটি হবার জোগাড়। তাই অস্বস্তি এড়াতে বরং উপায় রেখে দিন হাতের কাছেই।
রোজ একটি করে আপেল খেলে রোগবালাই আপনাকে ছেড়ে চিরতরে চলে যাবে। এই অত্যন্ত পরিচিত কথাটি আমরা সকলেই জানি। আপেলের নানা গুণ সত্যিই আমাদের শরীরে রোগপ্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু রোজ যদি তিন-চারটি করে আপেল খান, তা হলে কী হতে পারে?