একটি নাটকের দল চালাচ্ছেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেড় দশক ধরে। দলের নাম বেলঘরিয়া থিয়েটার অ্যাকাডেমি এবং চিকিৎসকের নাম অমিতাভ ভট্টাচার্য। ইএনটি বিশেষজ্ঞ। ১৫ বছরে এরা ১২টি প্রযোজনা করেছেন।

একটি নাটকের দল চালাচ্ছেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেড় দশক ধরে। দলের নাম বেলঘরিয়া থিয়েটার অ্যাকাডেমি এবং চিকিৎসকের নাম অমিতাভ ভট্টাচার্য। ইএনটি বিশেষজ্ঞ। ১৫ বছরে এরা ১২টি প্রযোজনা করেছেন।
বিনোদুনিয়ার ফের নক্ষত্র পতন। প্রয়াত ওড়িয়া সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেতা উত্তম মহান্তি। ওড়িশি বিনোদন দুনিয়ার জনপ্রিয় অভিনেতার বয়স হয়েছিল ৬৬ বছর।
প্রয়াত বর্ষীয়ান সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। দীর্ঘ দিন তিনি রোগভোগ ভুগছিলেন। আজ শনিবার ভোরে প্রতুল মুখোপাধ্যায় প্রয়াত হয়েছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। চলতি বছরের শুরু থেকেই প্রতুলবাবু অসুস্থতায় ভুগছিলেন। এসএসকেএম হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
শ্যামসুন্দর বেনেগলের নির্মিত ছবিগুলির মধ্যে অঙ্কুর, নিশান্ত, মন্থন, ভূমিকা, জুনুন, কলযুগ, মন্ডি, সুরজ কা সাতয়াঁ ঘোড়া, মাম্মো এবং সরদারি বেগম ‘ক্ল্যাসিকস’ পর্যায়ে উন্নীত। দেখানোর স্বাভাবিকতা ও ক্যামেরার অসাধারণ কাজ সহজেই দর্শককে বিষয়ের গভীরে নিয়ে যায়। পিতা শ্রীধর বি বেনেগল একজন আলোকচিত্রী হওয়ায় ছোটবেলা থেকেই শ্যামের ক্যামেরার সঙ্গে পরিচয় ঘটে।
চলচ্চিত্র জগতে নক্ষত্রপতন। প্রয়াত হয়েছেন পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। মৃত্যুকালে পরিচালকের বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধে ৬টা বেজে ৩০ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
যাঁরা উত্তম কুমার-কে কমার্শিয়াল ছবির কেতাদুরস্ত অভিনেতা ভাবতে অভ্যস্ত, যাঁর মধ্যে সমান্তরাল কোনও উচ্চমেধা সম্পন্ন ছবির নায়ক হবার ছিটেফোঁটা গুণাবলীও নেই ভেবে মানসিক তৃপ্তি পান তাঁদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল ‘বিচারক’ ছবিতে পরিচালকের উত্তমায়ন দেখে।
১৯৫৯ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেল ‘চাওয়া পাওয়া’ এবং যখন সাফল্য পেল ভাবতে অবাক লাগে, টানা আটটি ছবির সাফল্য হাতের মধ্যে। মনে হওয়া স্বাভাবিক এই জুটির কাছে সাফল্য হল হাতের মুঠোয় থাকা আমলকি মাত্র। ঠিক তখনই ১৯৫৯ এ ১লা মে আরেক ছুটির দিনে মুক্তি পেল অসিত সেনের ‘দীপ জ্বেলে যাই’। নায়িকা সুচিত্রা। নায়ক উত্তম নন, ‘ভগবান শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য’-র নায়ক বসন্ত চৌধুরী। এবং এ ছবি ব্যবসা করল ৪০০ শতাংশ।
বিকাশ রায় এমন একজন পরিচালক যিনি গতানুগতিক কাহিনির বাইরে গিয়ে ছবি করতে পছন্দ করেছেন। ওনার পরিচালিত ছবিগুলির প্রাসঙ্গিকতা সেখানেই যে অংশগুলো যে চিন্তার ধারা সচরাচর পরিচালকরা করতে সাহস পেতেন না। বিকাশ রায় সেরকমই একটি কাহিনি নির্বাচন করে বসলেন। অবধূত-র লেখা ‘মরুতীর্থ হিংলাজ’। সবাই অবাক হয়ে গিয়েছিল।
প্রথমে বলে রাখা ভালো ১৯৫৪ সালে ‘অগ্নিপরীক্ষা’ পরবর্তী প্রতিবছর উত্তম-সুচিত্রা ক্রেজ এমন একটা জায়গায় পৌঁছেছিল যে, অগ্রদূতের পরিচালনায় প্রতিবছর তাঁদের দু’জনের একটা ছবি থাকতোই। যখন উত্তম-সুচিত্রা জুটি, কোনও এক অজানা কারণে প্রশ্নচিহ্নের মুখে তখনও পরীক্ষামূলকভাবে তৎকালীন হিট দেওয়া নায়িকাদের সঙ্গে নিয়ে অগ্রদূত গোষ্ঠী উত্তম বাবুর সঙ্গে ছবি করে গিয়েছেন।
স্ক্রিনে চিত্রনাট্য, শিল্প নির্দেশনা প্রভৃতি হাজারো অসুবিধা থাকলেও উত্তমবাবুর উপস্থাপন ভঙ্গিতে তা মুহূর্তেই যেন প্রাণ পেত। দেবী সরস্বতীর এমন এক আশীর্বাদ উনার উপর বিরাজ করতো যে প্রতিটা মুহূর্তকে ফ্রেমবন্দি করার একটা দুর্লভ সাহস উনি দেখাতে পারতেন।
১৯৪৫ সালে চিয়ারিনির ছাত্র রসালিনি তৈরি করেন ‘রোম, ওপেন সিটি’ নামে তাঁর প্রথম বিখ্যাত ছবি। এই ছবি নিওরিয়ালিসমে মূল জোয়ার আনে ইতালিয়ান ছবির জগতে।
ছবির শুরুতে সে চুরি করা গাড়ি চালাতে চালাতে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে দর্শকের সঙ্গে কথা বলে। মানে গোদার প্রথমেই সচেতনভাবে চলচ্চিত্রের চিরায়ত প্রথা যা ক্যামেরার অস্তিত্বকে অস্বীকার করা শেখায় তাকে ভেঙে ফেলেন।
খুনের দৃশ্য ৪৫ সেকেন্ডের। কিন্তু এই ৪৫ সেকেন্ডের ফুটেজের জন্যে শুটিং চলে টানা এক সপ্তাহ এবং কাজে লাগানো হয় ৭০টি ক্যামেরা। ম্যারিয়ানের হাত, কাঁধ ও মাথার সঙ্গে জোড়া হয় অন্য এক সদৃশ ব্যক্তির দেহ।
হিচকক স্বীকার করেন, একটি জরুরি উপদেশ মারনো ও তাঁর বেবেলসবার্গের সহকর্মীদের থেকে উনি পেয়েছেন, তা হল ছবির মূল মাধ্যম দৃশ্য, কথা নয়। শব্দের আধিক্য ছবিকে দুর্বল করে।
মারনোর নসফেরাতু জন্ম দেয় দুটি ভিন্ন সিনেমাটিক ভ্যামপায়ার প্রথার। একটিতে ভ্যামপায়ার কুৎসিত ও ঘৃণ্য। আরেকটিতে সে ভয়াবহ কিন্তু আকর্ষণীয়।
‘১৯৪২ এ লাভ স্টরি’র কাজ তো সম্পন্ন হল। এ যেন নতুন করে তাঁর জীবনের একটি টার্নিং পয়েন্ট। তাঁর সতীর্থদের এবং ঘনিষ্ঠ মহলের উচ্ছসিত প্রশংসা অর্জন করলেন তো বটেই। নিজেও কোথাও যেন নিজেকে প্রশংসিত করার কারণ খুঁজে পেলেন। বেশ বুঝতে পারলেন যে দ্বিতীয় ইনিংস আরম্ভ হয়ে গিয়েছে। সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পরার পালা এ বার। ‘উপেক্ষিত’ পঞ্চম এ বার যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। তবু স্বাস্থ্য খুব একটি ভালো যাচ্ছিল না। কিছু বছর আগে, অর্থাৎ ১৯৮৯ সালের শেষ দিকে সুদূর লন্ডনে পাড়ি দিতে হয়েছিল বাইপাস সার্জারির জন্য। অপারেশন...
কুমার শানু রেকর্ডিং স্টুডিয়োতে পৌঁছে গিয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পঞ্চম এবং তাঁর সতীর্থরা। শানুর কথায়, সেদিন নিজের আবরণ সম্পর্কে খুব একটি যত্নবান হয়ে রেকর্ডিং করতে যাননি। গাল ভর্তি দাঁড়ি। মাথার চুল উস্কোখুস্কো। পোশাকও খুবই নৈমিত্তিক। পঞ্চম লক্ষ্য করেন সেটি। শানুকে আরডি বলেন, সেদিন রেকর্ডিং হবে না।
হঠাৎ একদিন বিধু বিনোদ চোপড়া দেখা করতে এলেন পঞ্চমের সঙ্গে। পরিচারক পঞ্চমের অনুমতি নিয়ে তাঁকে নিয়ে গেলেন মিউজিক রুমে। পঞ্চম এর দু’চোখে তখন কিছুটা বিস্ময়, আর বাকিটা জিজ্ঞাসা। কেন এসেছেন বিধু? এটি কি নিছকই সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ? নাকি তিনি অন্য কোনও বার্তা নিয়ে এসেছেন?
‘জয় শিবশঙ্কর’ ছবির আনন্দ বকশির লেখা ‘তু অন্দর ক্যায়সে আয়া চোর দরওয়াজে সে’ গানটি শুনেছেন কখনও? একবার শুনে দেখতে পারেন। অসাধারণ অ্যারেঞ্জমেন্ট! এ যেন ঠিক সেই পুরোনো দিনের পঞ্চম।
এতদিন ধরে সংগীতের আঙিনায় শতসহস্র সুগন্ধি ফুল ফোটাবার পরেও তাঁকে কি আবার নতুন করে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হবে? এই প্রশ্নই যেন পঞ্চমকে কুড়ে কুড়ে খেতে থাকে। তিনি তো যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়েই চলতে চেয়েছেন। বহুক্ষেত্রে তাঁর রচিত সুর সময়ের থেকে এগিয়ে থেকেছে।
‘নায়ক’ ছবিতে উত্তমকুমারের মুখে পক্সের দাগ ছিল। সেই অবস্থায় শুটিং করতে তিনি রাজি হচ্ছিলেন না। কিন্তু কীভাবে মেকআপ ছাড়া শট টেকিং করা হল সেই তথ্য আমাদের জানিয়েছেন চলচ্চিত্রাভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
আজ খবরের শিরোনামে যে ‘আর জি কর হসপিটাল’, সেখানেই আনা হয়েছিল ছবি বিশ্বাসের মৃতদেহ। কিন্তু বরেণ্য শিল্পীর ময়নাতদন্ত করা হয়নি। সেই সম্পর্কে জানাচ্ছেন অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
অপর্ণা সেন যে ভাবে সলিল দত্তের ছবিতে ঢুকলেন ‘অপরিচিত’ ছবির মাধ্যমে সেই তথ্য আমাদের জানিয়েছেন প্রখ্যাত অভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
প্রখ্যাত গায়ক-অভিনেতা কিশোর কুমার যে অসাধারণ রসিক মানুষ ছিলেন, সেই পরিচয়টি তুলে ধরেছেন স্বনামধন্য অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
‘যদুবংশ’ ছবির শুটিং চলাকালীন এক অদ্ভুত ঘটনার মুখোমুখি হয়েছিলেন উত্তম কুমার। সেই প্রসঙ্গেই তুলে ধরেছেন অধ্যাপক-অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
গিরিশচন্দ্র ঘোষ আবার ফিরলেন স্টার থিয়েটারে। তখন তিনি একটি নাটক মঞ্চস্থ করলেন ‘মহাপূজা’। সে সম্পর্কে জানাচ্ছেন অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
মলিয়ারের নাটকের বঙ্গানুবাদ করে গিরিশচন্দ্র ঘোষ মিনার্ভা থিয়েটারে যা মঞ্চস্থ করলেন তার নাম দিলেন ‘য্যায়সা কা ত্যায়সা’। এই সম্পর্কে জানাচ্ছেন, অধ্যাপক-অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
‘ক্লাসিক থিয়েটার’ এ গিরিশচন্দ্র আবার ফিরে এলেন ‘মিনার্ভা’র থিয়েটারকে পিছনে ফেলে রেখে। সেই ইতিহাসকে তুলে ধরেছেন প্রখ্যাত অভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
সামনেই জন্মাষ্টমী। সেই জন্মাষ্টমী নিয়ে গিরিশচন্দ্র ঘোষ একটি নাটক লিখেছিলেন ‘নন্দদুলাল’। সেই নাটক সম্পর্কে জানাচ্ছেন বিশিষ্ট অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষ যে গীতিনাট্য লিখেছিলেন, তারই পরিচয় তুলে ধরেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক-অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।