শ্যামসুন্দর বেনেগলের নির্মিত ছবিগুলির মধ্যে অঙ্কুর, নিশান্ত, মন্থন, ভূমিকা, জুনুন, কলযুগ, মন্ডি, সুরজ কা সাতয়াঁ ঘোড়া, মাম্মো এবং সরদারি বেগম ‘ক্ল্যাসিকস’ পর্যায়ে উন্নীত। দেখানোর স্বাভাবিকতা ও ক্যামেরার অসাধারণ কাজ সহজেই দর্শককে বিষয়ের গভীরে নিয়ে যায়। পিতা শ্রীধর বি বেনেগল একজন আলোকচিত্রী হওয়ায় ছোটবেলা থেকেই শ্যামের ক্যামেরার সঙ্গে পরিচয় ঘটে।
বিনোদন
@এই মুহূর্তে
নক্ষত্রপতন! প্রয়াত পরিচালক শ্যাম বেনেগাল
চলচ্চিত্র জগতে নক্ষত্রপতন। প্রয়াত হয়েছেন পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। মৃত্যুকালে পরিচালকের বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধে ৬টা বেজে ৩০ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
প্রয়াত কিংবদন্তি তবলাবাদক, সঙ্গীতজ্ঞ, অভিনেতা উস্তাদ জাকির হুসেন, শোকস্তব্ধ সঙ্গীতকুল
জাকির হুসেনের প্রয়াণে শোকস্তব্ধ সঙ্গীতকুল। স্তব্ধ হল তবলায় জাদুস্পর্শ। রবিবার কিংবদন্তি তবলাবাদক, সঙ্গীতজ্ঞ, অভিনেতা উস্তাদ জাকির হুসেন সান ফ্রান্সিসকোর হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। কিংবদন্তি র প্রয়াণের খবর নিয়ে নানা বিভ্রান্তি ছড়িয়েছিল। যদিও সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, তবলাবাদক উস্তাদ জাকির হুসেন প্রয়াত হয়েছেন।
মুভি রিভিউ: চিদম্বরম: অরবিন্দনের কাব্যময় চিত্রনাট্যে স্মিতা পাতিলের অসামান্য অভিনয়
১৯৭০-এ স্মিতা পাতিল বম্বে দূরদর্শন কেন্দ্রের সংবাদপাঠিকা ছিলেন। এরপর ১৯৭৬-এ শ্যাম বেনেগলের ‘মন্থন’ ছবিতে ২১ বছর বয়সে প্রথম আত্মপ্রকাশ। ১৯৮৪ নাগাদ স্মিতার ভূমিকা, চক্র, অর্থ, সদ্গতি, বাজার, মান্ডি, মির্চ মশালা, ওয়ারিস এরকম অসংখ্য ছবিতে একাধিক জাতীয় পুরস্কার ফিল্মফেয়ার-সহ একাধি পুরস্কার পাওয়া হয়ে গিয়েছে। ১৯৮৫-তে পদ্মশ্রী পুরস্কার পেয়েছেন স্মিতা পাতিল।
ঋষির মৃত্যু বা নিজে কন্যাসন্তানের বাবা হওয়া, কোনও কিছুরই প্রস্তুতি ছিল না: রণবীর
২০২০ সালে ক্যানসারে প্রয়াত হয়েছিলেন অভিনেতা ঋষি কাপুর। সেই আকস্মিক ঘটনা জীবনকে নতুন চোখে দেখতে শিখিয়েছিল রণবীর কাপুরকে। আগের রণবীর আর পিতৃহারা রণবীরের মধ্যে তখন আকাশপাতাল পার্থক্য। সে কথা মনে পড়লে বিমর্ষ হয়ে পড়েন ঋষি-পুত্র রণবীর। তবে শিক্ষণীয় দিকগুলি তিনি মনে রেখে দিয়েছেন বলেই জানান।
উত্তম কথাচিত্র
পর্ব-৬৩: বাবু ডাক্তার ও ‘ডাক্তারবাবু’
উত্তম কুমারের অত্যন্ত অনালোচিত এবং দুষ্প্রাপ্য ছবি ‘ডাক্তারবাবু’। কারণ ছবিটির প্রিন্ট আর পাওয়া যায় না। আর নতুন প্রজন্মের কাছে এরকম অদেখা ছবির আকর্ষণ খুব বেশি নেই। কিন্তু সালতামামির নিরিখে ১৯৫৮ সালে উত্তমবাবু যে সব ছবি করেছেন তার মধ্যে এই ছবিটির গুরুত্ব অনেক অংশে দেখা যায়।
পর্ব-৬২: ধনময়ী জ্ঞানময়ী-র পাশে ‘মানময়ী গার্লস স্কুল’
ছবিটিতে নায়িকার ভূমিকা সুযোগ পেয়েছিলেন অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়। এ ছাড়া ছবিটির অন্যান্য অংশে চাঁদেরহাট বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পুরুষদের মধ্যে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, জহর গঙ্গোপাধ্যায়, জহর রায়, ধীরাজ ভট্টাচার্য, তুলসী চক্রবর্তী এবং প্রেমাংশু রায়—কে ছিলেন না ছবিটিতে!
পর্ব-৬১: ‘বন্ধু’ তোমার পথের সাথী
বাঙালি জনমানসে দীর্ঘ কয়েক বছরের যাত্রা পথে এ ধরনের ঘটনা জল ভাত হয়ে গিয়েছিল। উত্তমকুমারের আগে বা উত্তমকুমারের পরে কোনও মূল ধারার বাণিজ্যিক ছবির নায়কের কপালে এ জয় টিকা দেখা যায়নি।
পর্ব-৬০: নতুন পথে রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত
ছবিটির পরিচালক হরিদাস ভট্টাচার্যের এক অনবদ্য রূপায়ণ এ ছবির প্রতিটি অংশ। ওস্তাদ জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের সুরে সেই মাদকতা ছিল যা শরৎকাহিনীতে দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিটি পর্বে ফুটে উঠেছে পরেরটিকে ছাপিয়ে এগিয়ে যাবার চেষ্টা।
পর্ব-৫৯: হারিয়ে যাওয়ার ‘জীবন তৃষ্ণা’
উত্তম কুমারের ক্যারিয়ারের সমস্ত ছবি আলোচনা করলে দেখা যাবে বেশিরভাগ ছবিতেই তার অভিনয় বাকচাতুর্যে ভরা। কিন্তু যে ধরনের চরিত্র পেলে একজন অভিনেতা অভিব্যক্তি দিয়ে তা ফুটিয়ে তুলতে পারেন সে ধরনের চরিত্র সে সময় তাঁকে কেউ দেয়নি।
লাইট সাউন্ড ক্যামেরা অ্যাকশন
পর্ব-৮: ইতালিয়ান নিওরিয়ালিজম এবং ডি সিকার বাইসাইকেল থিভস
১৯৪৫ সালে চিয়ারিনির ছাত্র রসালিনি তৈরি করেন ‘রোম, ওপেন সিটি’ নামে তাঁর প্রথম বিখ্যাত ছবি। এই ছবি নিওরিয়ালিসমে মূল জোয়ার আনে ইতালিয়ান ছবির জগতে।
পর্ব-৭: গোদারের ব্রেথলেস ও প্যারিসের শঁসেলিজে
ছবির শুরুতে সে চুরি করা গাড়ি চালাতে চালাতে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে দর্শকের সঙ্গে কথা বলে। মানে গোদার প্রথমেই সচেতনভাবে চলচ্চিত্রের চিরায়ত প্রথা যা ক্যামেরার অস্তিত্বকে অস্বীকার করা শেখায় তাকে ভেঙে ফেলেন।
পর্ব-৬: হিচককের সাইকো—ম্যারিয়নের স্নান ও নর্মা-র মৃতদেহ
খুনের দৃশ্য ৪৫ সেকেন্ডের। কিন্তু এই ৪৫ সেকেন্ডের ফুটেজের জন্যে শুটিং চলে টানা এক সপ্তাহ এবং কাজে লাগানো হয় ৭০টি ক্যামেরা। ম্যারিয়ানের হাত, কাঁধ ও মাথার সঙ্গে জোড়া হয় অন্য এক সদৃশ ব্যক্তির দেহ।
পর্ব-৫: হিচককের লন্ডন, হিচককের সিরিয়াল কিলার
হিচকক স্বীকার করেন, একটি জরুরি উপদেশ মারনো ও তাঁর বেবেলসবার্গের সহকর্মীদের থেকে উনি পেয়েছেন, তা হল ছবির মূল মাধ্যম দৃশ্য, কথা নয়। শব্দের আধিক্য ছবিকে দুর্বল করে।
পর্ব-৪: জার্মান অভিব্যক্তিবাদ ও মারনোর নসফেরাতু
মারনোর নসফেরাতু জন্ম দেয় দুটি ভিন্ন সিনেমাটিক ভ্যামপায়ার প্রথার। একটিতে ভ্যামপায়ার কুৎসিত ও ঘৃণ্য। আরেকটিতে সে ভয়াবহ কিন্তু আকর্ষণীয়।
পঞ্চমে মেলোডি
পর্ব-৭০: জন্মান্তরের সুরসাধক আরডি বর্মন
‘১৯৪২ এ লাভ স্টরি’র কাজ তো সম্পন্ন হল। এ যেন নতুন করে তাঁর জীবনের একটি টার্নিং পয়েন্ট। তাঁর সতীর্থদের এবং ঘনিষ্ঠ মহলের উচ্ছসিত প্রশংসা অর্জন করলেন তো বটেই। নিজেও কোথাও যেন নিজেকে প্রশংসিত করার কারণ খুঁজে পেলেন। বেশ বুঝতে পারলেন যে দ্বিতীয় ইনিংস আরম্ভ হয়ে গিয়েছে। সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পরার পালা এ বার। ‘উপেক্ষিত’ পঞ্চম এ বার যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। তবু স্বাস্থ্য খুব একটি ভালো যাচ্ছিল না। কিছু বছর আগে, অর্থাৎ ১৯৮৯ সালের শেষ দিকে সুদূর লন্ডনে পাড়ি দিতে হয়েছিল বাইপাস সার্জারির জন্য। অপারেশন...
পর্ব-৬৯: এক লড়কি কো দেখা তো অ্যায়সা লগা
কুমার শানু রেকর্ডিং স্টুডিয়োতে পৌঁছে গিয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পঞ্চম এবং তাঁর সতীর্থরা। শানুর কথায়, সেদিন নিজের আবরণ সম্পর্কে খুব একটি যত্নবান হয়ে রেকর্ডিং করতে যাননি। গাল ভর্তি দাঁড়ি। মাথার চুল উস্কোখুস্কো। পোশাকও খুবই নৈমিত্তিক। পঞ্চম লক্ষ্য করেন সেটি। শানুকে আরডি বলেন, সেদিন রেকর্ডিং হবে না।
পর্ব-৬৮: কুছ না কহো, কুছ ভি না কহো…
হঠাৎ একদিন বিধু বিনোদ চোপড়া দেখা করতে এলেন পঞ্চমের সঙ্গে। পরিচারক পঞ্চমের অনুমতি নিয়ে তাঁকে নিয়ে গেলেন মিউজিক রুমে। পঞ্চম এর দু’চোখে তখন কিছুটা বিস্ময়, আর বাকিটা জিজ্ঞাসা। কেন এসেছেন বিধু? এটি কি নিছকই সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ? নাকি তিনি অন্য কোনও বার্তা নিয়ে এসেছেন?
পর্ব-৬৭: দিল লেনা খেল হ্যায় দিলদার কা…
‘জয় শিবশঙ্কর’ ছবির আনন্দ বকশির লেখা ‘তু অন্দর ক্যায়সে আয়া চোর দরওয়াজে সে’ গানটি শুনেছেন কখনও? একবার শুনে দেখতে পারেন। অসাধারণ অ্যারেঞ্জমেন্ট! এ যেন ঠিক সেই পুরোনো দিনের পঞ্চম।
পর্ব-৬৬: সিলি হাওয়া ছুঁ গয়ি, সিলা বদন…
এতদিন ধরে সংগীতের আঙিনায় শতসহস্র সুগন্ধি ফুল ফোটাবার পরেও তাঁকে কি আবার নতুন করে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হবে? এই প্রশ্নই যেন পঞ্চমকে কুড়ে কুড়ে খেতে থাকে। তিনি তো যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়েই চলতে চেয়েছেন। বহুক্ষেত্রে তাঁর রচিত সুর সময়ের থেকে এগিয়ে থেকেছে।
পর্দার আড়ালে
পর্দার আড়ালে, পর্ব-৬২: সত্যজিৎ রায় রুপটান শিল্পীকে বলেছিলেন, উত্তমকুমারের কোনও মেকআপ করার দরকার নেই
‘নায়ক’ ছবিতে উত্তমকুমারের মুখে পক্সের দাগ ছিল। সেই অবস্থায় শুটিং করতে তিনি রাজি হচ্ছিলেন না। কিন্তু কীভাবে মেকআপ ছাড়া শট টেকিং করা হল সেই তথ্য আমাদের জানিয়েছেন চলচ্চিত্রাভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্দার আড়ালে, পর্ব-৬১: এই আরজি কর হাসপাতালেই ময়নাতদন্তের জন্য ছবি বিশ্বাসের দেহ নিয়ে আসা হয়েছিল
আজ খবরের শিরোনামে যে ‘আর জি কর হসপিটাল’, সেখানেই আনা হয়েছিল ছবি বিশ্বাসের মৃতদেহ। কিন্তু বরেণ্য শিল্পীর ময়নাতদন্ত করা হয়নি। সেই সম্পর্কে জানাচ্ছেন অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৬০: অপরিচিত ছবিতে উত্তম-সৌমিত্রের মাঝে নজর কাড়েন অপর্ণা
অপর্ণা সেন যে ভাবে সলিল দত্তের ছবিতে ঢুকলেন ‘অপরিচিত’ ছবির মাধ্যমে সেই তথ্য আমাদের জানিয়েছেন প্রখ্যাত অভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫৯: কিশোর কুমার—জিন্দেগি কা সফর হ্যায়, এ ক্যায়সা সফর
প্রখ্যাত গায়ক-অভিনেতা কিশোর কুমার যে অসাধারণ রসিক মানুষ ছিলেন, সেই পরিচয়টি তুলে ধরেছেন স্বনামধন্য অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫৮: কালীর হাতে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে মহানায়ক বলেছিলেন, ‘কাউকে বলো না’
‘যদুবংশ’ ছবির শুটিং চলাকালীন এক অদ্ভুত ঘটনার মুখোমুখি হয়েছিলেন উত্তম কুমার। সেই প্রসঙ্গেই তুলে ধরেছেন অধ্যাপক-অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
নাট্যকার গিরিশচন্দ্রের সন্ধানে
পর্ব-৬৭: কলকাতায় কংগ্রেসের অধিবেশন উপলক্ষে গিরিশচন্দ্র ‘মহাপূজা’ নাটকটি রচনা করেছিলেন
গিরিশচন্দ্র ঘোষ আবার ফিরলেন স্টার থিয়েটারে। তখন তিনি একটি নাটক মঞ্চস্থ করলেন ‘মহাপূজা’। সে সম্পর্কে জানাচ্ছেন অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৬৬: গিরিশচন্দ্র ঘোষের ‘য্যায়সা কা ত্যায়সা’ মঞ্চস্থ হয়েছিল মিনার্ভা থিয়েটারে
মলিয়ারের নাটকের বঙ্গানুবাদ করে গিরিশচন্দ্র ঘোষ মিনার্ভা থিয়েটারে যা মঞ্চস্থ করলেন তার নাম দিলেন ‘য্যায়সা কা ত্যায়সা’। এই সম্পর্কে জানাচ্ছেন, অধ্যাপক-অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৬৫: মিনার্ভা ছেড়ে আবার ক্লাসিক থিয়েটারে ফিলেন গিরিশচন্দ্র
‘ক্লাসিক থিয়েটার’ এ গিরিশচন্দ্র আবার ফিরে এলেন ‘মিনার্ভা’র থিয়েটারকে পিছনে ফেলে রেখে। সেই ইতিহাসকে তুলে ধরেছেন প্রখ্যাত অভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৬৪: জন্মাষ্টমী উপলক্ষে ‘নন্দদুলাল’ গীতিনৃত্যনাট্য লিখেছিলেন গিরিশচন্দ্র
সামনেই জন্মাষ্টমী। সেই জন্মাষ্টমী নিয়ে গিরিশচন্দ্র ঘোষ একটি নাটক লিখেছিলেন ‘নন্দদুলাল’। সেই নাটক সম্পর্কে জানাচ্ছেন বিশিষ্ট অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৬৩: পৌরাণিক বিষয় নিয়েই ‘মনিহরণ’ গীতিনাট্যটি লিখেছিলেন গিরিশচন্দ্র
নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষ যে গীতিনাট্য লিখেছিলেন, তারই পরিচয় তুলে ধরেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক-অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।