পরের দিন যে আমার শ্যুটিং নেই সেটা আগেই জেনে গিয়েছিলাম। হোটেলে বেলা করে ঘুম থেকে উঠলাম। ব্রেকফাস্ট করে কিছুক্ষণ হোটেলের আশপাশে ঘুরে বেরিয়ে প্রোডাকশনের গাড়ি চেপে শ্যুটিং লোকেশনে গিয়ে পৌঁছলাম। মিঠুন চক্রবর্তী এলেন একটু পরেই৷ খোলা মাঠে শ্যুটিং৷ মাঠের বুক চিরে পিচঢালা রাস্তা৷ প্রচুর ক্রাউড নিয়ে শ্যুটিং শুরু হল। মাঠের মধ্যে বিশাল তাঁবু খাটিয়ে আর্টিস্টদের বসার ব্যবস্থা, মেকআপ, এমনকী খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল৷ মিঠুনের সঙ্গে এর মধ্যে হাই-হ্যালো হয়ে গেছে। সবাই মিলে একসঙ্গে লাঞ্চ করার ফাঁকে আবদার করলাম ওঁর...
