নিয়মিত আমলকি খেলে সর্দি-কাশির মতো সমস্যা তো কমবেই, সেই সঙ্গে এতে থাকা ভিটামিন সি যে কোনও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করবে।

নিয়মিত আমলকি খেলে সর্দি-কাশির মতো সমস্যা তো কমবেই, সেই সঙ্গে এতে থাকা ভিটামিন সি যে কোনও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
খাদ্যাভাসে বদল এনে শরীরে কোলাজেনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। ত্বক ও চুল জেল্লা ধরে রাখতে কী খাবেন?
নখ বাড়াতে চাইছেন। কিন্তু বাড়ছে না? অল্প বড় হয়েই ভেঙে যাচ্ছে? শরীরে পুষ্টির অভাব ঘটলে নখ ভেঙে যাওয়া, চুল পড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা দূর করতে নিয়ম করে শরীরচর্চা ও যোগাসন করতে হবে। এ ছাড়া, কয়েকটি খাবার আছে, যেগুলি নিয়মিত খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
পনির আর টোফু দুটোই স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে পরিচিত হলেও দুটোর পার্থক্য বেশির ভাগ মানুষই জানেন না। পনির বা টোফু আলাদা করে চিনতেও পারেন না। অথচ দুটোর গঠন, পুষ্টিগুণেও রয়েছে হেরফের। জেনে নিন কী পার্থক্য, এবং আপনার জন্য কোনটা বেশি পুষ্টিকর।
ভিটামিন ডি হাড় মজবুত করতে, ত্বকের ব্যাধিতে, এমনকি ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধে উপকারী। এটি শরীরের পেশিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। সূর্যের আলো থেকেও শরীর ভিটামিন ডি পায়।
ভিটামিন ডি হাড় মজবুত করতে, ত্বকের ব্যাধিতে, এমনকি ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধে উপকারী। এটি শরীরের পেশিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। সূর্যের আলো থেকেও শরীর ভিটামিন ডি পায়।
ডায়েটে ফাইব্রাস ফুড কম পড়ে যাচ্ছে কি না তা আমরা খুব একটা মাথায় আনি না। অথচ এর হাত ধরেই বাসা বাঁধে কোষ্ঠকাঠিন্য। কী ভাবে প্রতিকার মিলবে জানেন?
শীত পড়ার সময়টায় খাদ্য তালিকায় বেশ কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন। এই সময় বাচ্চা থেকে বয়স্ক সবাই কমবেশি কাশি, গলা ব্যথা, গা-হাত-পায়ে ব্যথায় ভোগেন।
শীত পড়ার সময়টায় খাদ্য তালিকায় বেশ কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন। কারণ এই সময় বাচ্চা থেকে বয়স্ক সবাই কমবেশি কাশি, গলা ব্যথা, গা-হাত-পায়ে ব্যথায় ভোগেন।
ভালো স্বাস্থ্যের জন্য হজমশক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হজমশক্তি যদি বাধাপ্রাপ্ত হয় তাহলে তা আমাদের গোটা শরীরের ওপরে প্রভাব ফেলে। হজমশক্তি ভালো করতে গেলে শোষণ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করা প্রয়োজন।
অতিরিক্ত ফাস্টফুড খাওয়ার কারণে অল্পবয়সীদের মধ্যে জুভেনাইল ডায়াবিটিসের পরিসংখ্যান উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাচ্ছে। সপ্তাহে মাত্র দুই-তিন বার ফাস্টফুড খাওয়ার পরিণামেও ইনসুলিন রেসিস্টেন্টস বেড়ে গিয়ে টাইপ-টু ডায়াবেটিস-কে ডেকে আনতে পারে।
চিনি খাওয়া যতটা সম্ভব বন্ধ করে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আমরা সাধারণত যে সাদা চিনি খাই, তা হল পরিশোধিত। পরিশোধিত যেকোনও রকমের খাবার তা চিনি হোক বা শস্য আমাদের খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়াই উচিত।
শিশুর ওজন নির্ভর করে তার জন্মানোর সময় ওজনের ওপরে, তাই একই বয়সের সমস্ত শিশুর ওজন এক হতে পারে না। প্রত্যেকে আলাদা ওজন হয়।
ভাইরাল ফিভার থেকে শুরু করে ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার মতো বিভিন্ন ধরনের জ্বরের আক্রমণ ঠেকাতে হলে আগে থেকেই যথেষ্ট সাবধানতা নেওয়া উচিত, রদবদল ঘটানো উচিত দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায়।