এখন হাঁটু এবং কোমরের ব্যথা ঘরে ঘরে। মানবদেহের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল হাড়। তাই হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখা এবং জয়েন্টের পেশিকে শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাদ্য তালিকা রাখা প্রয়োজন।

এখন হাঁটু এবং কোমরের ব্যথা ঘরে ঘরে। মানবদেহের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল হাড়। তাই হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখা এবং জয়েন্টের পেশিকে শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাদ্য তালিকা রাখা প্রয়োজন।
কোলাজেন মূলত এক প্রকার প্রাণীজ প্রোটিন। ত্বকের জেলা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে চুলের গোড়া মজবুত করা সবেতেই এই প্রোটিনের প্রয়োজন হয়। এমন কিছু কিছু খাবার আছে যা, শরীরে কোলাজেন উৎপাদনের হার বাড়াতে সাহায্য করে।
সর্দিকাশি তো দূরে থাকেই, এমনকি ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের হাত থেকেও বাঁচায় আমলকি। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায়, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
এরকম আবহাওয়ার কারণে জ্বর-সর্দি-কাশির প্রকোপ বাড়ে। আমিষাশী খাবার অর্থাৎ মাছ, মাংস, ডিম তো খাদ্য তালিকায় থাকেই। আজকে আমরা আলোচনা করব পাঁচটা উদ্ভিজ্জ খাবার, যা বাচ্চাদের সুস্থ রাখতে খাদ্য তালিকায় রাখা আবশ্যক।
ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে এক গুরুত্বপূর্ণ জায়গা করে নিয়েছে খেজুর। প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতিদিন অন্তত দুটো করে খেজুর খাওয়া উচিত। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণ, হাড়ের গঠন, মস্তিষ্কের সুস্থতা, রক্তাল্পতা ইত্যাদি সমস্যার নিরাময়ে খেজুর ভীষণ উপকারী।
অনেকে গরমকালে রাত ও দুপুরে ভাত খান। বিশেষ করে পানতা খাওয়ার চল আবার নতুন করে ফিরছে। কিন্তু কাজের ফাঁকে টুকটাক খিদে পেলে, তখন কী করবেন? শরীর ঠিক রাখতে পুষ্টিকর কিছু খাবার খাওয়াও তো জরুরি। অল্প কিছু খেতে ইচ্ছা হলে এ সময়ে খাওয়া যায় কয়েক ধরনের ফল। আম, আঙুর, পাকা পেঁপে তো খাবেনই। তবে এই তালিকায় রাখতে পারেন আরও একটি ফল। তা হল বাতাবি লেবু।
ভালো ত্বকের জন্য শুধু ক্রিম মাখা বা ফেসিয়াল করলেই চলবে না, সঙ্গে ডায়েটের দিকে সমান মনোযোগী হতে হবে। একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা সহজেই ধরে রাখবে।
এখন অল্প বয়সেই ফ্যাটি লিভার দেখা দিচ্ছে। এই রোগে আক্রান্ত হলেই খাওয়াদাওয়ায় অনেক রকম বিধিনিষেধ চলে আসে। জেনে নিন, ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত হলে কী খাওয়া যাবে, আর কী খাওয়া যাবে না।
শীতের শুরুতে, গরমে বা বর্ষায় অনেকের মধ্যে ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা বা হাঁপানির কষ্ট বেড়ে যায়। ধোঁয়া, ধুলো, দূষণ, নিকেল ক্রোমিয়ম লিড জাতীয় ধাতুর প্রভাব, ফাঙ্গাস, তুলো এমনকি মাছ, মাংস, ডিম, গম, টম্যাটো, দুধ, বাদাম বা মাশরুমের মতো কিছু খাবার থেকেও বাড়তে পারে অ্যাজমার প্রকোপ।
কিশমিশ খাওয়া উপকারী জেনেও এখন খেতে ভয় পান। কারণ, বহু দিন ধরেই রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি। কিন্তু কিশমিশ খেলে কি সত্যিই রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়?
ত্বক ভালো রাখতে উজ্জ্বল রঙের সবজি, টকজাতীয় খাবার, পরিষ্কার পানীয়, প্রোটিন ও ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশ কার্যকর। কোনও কারণে এগুলো পাওয়া না গেলে ভিটামিন সি ট্যাবলেট, মাছের তেলের ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে।
ছানায় প্রোটিন থাকে ভাল মাত্রায়। তবে শুধু ছানাতেই নয়, ছানার জলেও রয়েছে অনেক গুণাগুণ। দুধ কাটিয়ে ছানা তৈরি করার পরে সেই জল সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়। খেতে ভাল না হলেও, এতেই রয়েছে বেশ কয়েকটি উপকারী বিষয়।
সর্দি-কাশি এমনিতেই সংক্রামক ব্যাধি। খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় আবহাওয়ার কারণে অসুস্থতার ঝুঁকি বাড়ায়। বর্ষাকালে বাচ্চা থেকে বড় প্রত্যেকেই জ্বর, সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা, জ্বর, ঠান্ডা লাগা, সর্দি, চোখ দিয়ে জল পড়ার মতো সমস্যায় ভোগেন।
ছোলা পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। ছোলার মধ্যে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন ফাইবার ভিটামিন ও বিভিন্ন খনিজ লবণ রয়েছে। এর প্রোটিনকে দ্বিতীয় শ্রেণির প্রোটিন বলা হয়। তবে উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মধ্যে ছোলা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ।
ঢ্যাঁড়স ভেজানো জল দিয়ে চুলের যত্ন নেওয়ার বেশ কিছু ভি়ডিয়ো ইদানীং সমাজমাধ্যমে চোখে পড়ছে। কিন্তু সেই জল যে খাওয়াও যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না।