খাবারের মাধ্যমেই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবার আছে যেগুলি নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। পাশাপাশি জীবনযাত্রায়ও কিছু জরুরি পরিবর্তন আনতে হবে।

খাবারের মাধ্যমেই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবার আছে যেগুলি নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। পাশাপাশি জীবনযাত্রায়ও কিছু জরুরি পরিবর্তন আনতে হবে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার কোষের গঠনে বিশেষভাবে সাহায্য করে। ডিম, মাছ, মাংস, ডাল ইত্যাদি প্রোটিনের ভালো উৎস। তাই পিরিয়ডের সময় এই সব খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
শীতকালে এমনিতেই আমরা কম জল খাই। কিন্তু এই সময় ত্বক ও চুলকে স্বাস্থ্যকর রাখার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস জলপান করতে হবে।
বাচ্চাদের টিফিন খাওয়ার উৎসাহ বাড়ানোর জন্য একটু বেশি টিফিন দিতে হবে, যাতে বাচ্চারা বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে খেতে পারে। এতে তাদের ভাগ করে খাওয়ার অভ্যাসও তৈরি হবে।
শিশুর মস্তিষ্কের অন্যতম উপাদান কলায় উপস্থিত। কলাতে থাকা পটাসিয়াম মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। এতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ঠিক থাকে।
মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। তবে আপনি চাইলে কিছু ঘরোয়া পন্থাও অবলম্বন করতে পারেন। এমন কিছু ডায়েট আছে, যা মাইগ্রেনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
অনেকেই শারীরিক গঠন নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকেন। কারও চিন্তা শরীর কিছুটা মোটা হয়ে গিয়েছে। কেউ আবার তাঁকে বড্ড রোগা লাগছে ভেবে চিন্তিত।
দিনের যেকোনও সময় খাওয়া যায় চিয়া। প্রথমে জলের মধ্যে আধঘণ্টার মতো ভিজিয়ে রাখুন। আধ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে সেটা ফুলে একটু জেলির মতো আকার নেবে। তখন সেই জল পান করতে পারেন।
বাড়ির বয়স্ক সদস্য, দিদিমা-ঠাকুমারা বলেন, শ্রাবণ মাসে বা বর্ষাকালে দই খেতে নেই। সত্যি কি তাই? কী বলছে আয়ুর্বেদ?
ওটসের ফাইবার পাকস্থলীকে দীর্ঘক্ষণ সন্তুষ্ট রাখবে। আবার সারা দিন শর্করাজাতীয় খাবার গ্রহণ করার প্রবণতাও কমাবে। ক্যালরি কম গ্রহণ করলে ওজন কমানোও সহজ হবে।
পেট ভুলে যাওয়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার আকার ধারণ করে। তাই এর কারণগুলো জেনে নেওয়া খুবই জরুরি। আসুন দেখে নিই পেট ফুলে যাওয়ার কারণগুলো কী কী।
অনিয়মিত জীবনযাপন আর খিদে পেলেই যখন তখন ফাস্ট ফুড, চাউমিন, বিরিয়ানিতে পেট ভরানোর যুগে ওবেসিটি আর ফ্যাটি লিভার খুবই পরিচিত অসুখ এখনকার দিনে ঘরে ঘরে।
সেই তালিকায় যেমন রয়েছে বাংলার শুক্তো, তেমনই আছে বিহারের ছাতুর মতো সহজলভ্য খাদ্যবস্তু। বেগুন, পেঁপে, কাঁচকলা, সজনে ডাঁটা এবং বড়ি দিয়ে তৈরি হয় বাঙালির শুক্তো।
পুষ্টিবিদরা আর্থারাইটিসের সমস্যা কমাতে একটি পানীয়ের খোঁজ দিয়েছেন। খাদ্যতালিকায় এই পানীয় বা স্মুদি রাখলে উপকার পাবেন দ্রুত। কীভাবে বানাবেন সেই জাদু পানীয়? রইল প্রণালী।
এখন বাতের সমস্যায় ভোগেন না এমন মানুষের সংখ্যাটা খুবই কম। বাড়ির বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে তো এই সমস্যা রয়েছেই। এখন আবার বয়স ৩০ পেরোলেই শুরু হয় বাতের ব্যথা।