সাধারণত প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ব্যক্তির প্রয়োজন অনুযায়ী এক থেকে দেড় লিটার পর্যন্ত জল খেতে বলা হয়। দুধ, চা, অন্যান্য পানীয় সবমিলিয়ে হিসাব করা হয়।

সাধারণত প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ব্যক্তির প্রয়োজন অনুযায়ী এক থেকে দেড় লিটার পর্যন্ত জল খেতে বলা হয়। দুধ, চা, অন্যান্য পানীয় সবমিলিয়ে হিসাব করা হয়।
যাঁরা বাড়তি ওজন কমানোর জন্য এন্তার প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট নিচ্ছেন, সাবধান। অতিরিক্ত প্রোটিন মানেই অতিরিক্ত ক্যালরি, যা ঠিকমতো খরচ না হলেই ওজন কমার বদলে বাড়বে।
মাঝে মাঝেই পিঠে বা কোমরে অসহ্য ব্যথা করছে। আর আপনি ভাবছেন শোয়ার দোষেই হয়তো এরকম হচ্ছে। যদি এরকম ঘটনা দীর্ঘদিন ধরে হয়, তাহলে আপনার হাড়ের দুর্বলতা কারণেও এরকম হতে পারে।
ডেঙ্গির সঙ্গে লড়াই করার জন্য শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং পুষ্টি বাড়ানো প্রয়োজন। এই সংক্রমণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য আমাদের শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকতে হবে।
খাবারের মাধ্যমেই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবার আছে যেগুলি নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। পাশাপাশি জীবনযাত্রায়ও কিছু জরুরি পরিবর্তন আনতে হবে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার কোষের গঠনে বিশেষভাবে সাহায্য করে। ডিম, মাছ, মাংস, ডাল ইত্যাদি প্রোটিনের ভালো উৎস। তাই পিরিয়ডের সময় এই সব খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
শীতকালে এমনিতেই আমরা কম জল খাই। কিন্তু এই সময় ত্বক ও চুলকে স্বাস্থ্যকর রাখার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস জলপান করতে হবে।
বাচ্চাদের টিফিন খাওয়ার উৎসাহ বাড়ানোর জন্য একটু বেশি টিফিন দিতে হবে, যাতে বাচ্চারা বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে খেতে পারে। এতে তাদের ভাগ করে খাওয়ার অভ্যাসও তৈরি হবে।
শিশুর মস্তিষ্কের অন্যতম উপাদান কলায় উপস্থিত। কলাতে থাকা পটাসিয়াম মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। এতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ঠিক থাকে।
মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। তবে আপনি চাইলে কিছু ঘরোয়া পন্থাও অবলম্বন করতে পারেন। এমন কিছু ডায়েট আছে, যা মাইগ্রেনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
অনেকেই শারীরিক গঠন নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকেন। কারও চিন্তা শরীর কিছুটা মোটা হয়ে গিয়েছে। কেউ আবার তাঁকে বড্ড রোগা লাগছে ভেবে চিন্তিত।
দিনের যেকোনও সময় খাওয়া যায় চিয়া। প্রথমে জলের মধ্যে আধঘণ্টার মতো ভিজিয়ে রাখুন। আধ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে সেটা ফুলে একটু জেলির মতো আকার নেবে। তখন সেই জল পান করতে পারেন।
বাড়ির বয়স্ক সদস্য, দিদিমা-ঠাকুমারা বলেন, শ্রাবণ মাসে বা বর্ষাকালে দই খেতে নেই। সত্যি কি তাই? কী বলছে আয়ুর্বেদ?
ওটসের ফাইবার পাকস্থলীকে দীর্ঘক্ষণ সন্তুষ্ট রাখবে। আবার সারা দিন শর্করাজাতীয় খাবার গ্রহণ করার প্রবণতাও কমাবে। ক্যালরি কম গ্রহণ করলে ওজন কমানোও সহজ হবে।
পেট ভুলে যাওয়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার আকার ধারণ করে। তাই এর কারণগুলো জেনে নেওয়া খুবই জরুরি। আসুন দেখে নিই পেট ফুলে যাওয়ার কারণগুলো কী কী।