যেহেতু হৃদয় প্রদেশে ব্যাথার অনুভূতি হয়, তাই একে হৃদশূল বা হৃচ্ছূল বলে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে অভিহিত করা হয়েছে। মহর্ষি সুশ্রুত, মাধব কর এবং ভাব মিশ্র তাদের গ্রন্থে এই বিশেষ সমস্যাকে বিশদে উল্লেখ করেছেন।

যেহেতু হৃদয় প্রদেশে ব্যাথার অনুভূতি হয়, তাই একে হৃদশূল বা হৃচ্ছূল বলে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে অভিহিত করা হয়েছে। মহর্ষি সুশ্রুত, মাধব কর এবং ভাব মিশ্র তাদের গ্রন্থে এই বিশেষ সমস্যাকে বিশদে উল্লেখ করেছেন।
নাসারন্ধ্র থেকে শ্বাসযন্ত্র পর্যন্ত ঊর্ধ্ব ভাগের শ্বাসনালীতে জীবাণু সংক্রমণের কারণে শ্বাস প্রশ্বাস যাতায়াতের রাস্তায় অবরোধ তৈরি হয়ে কাশি হয়।
শ্বাস রোগে বিশেষ করে ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা ও ব্রঙ্কাইটিস অত্যন্ত কষ্টদায়ক ক্রনিক দুরারোগ্য ব্যাধি। পৃথিবী জুড়ে অ্যাজমা একটি ভয়ংকর সমস্যা।
আমে থাকা ডায়েটারি ফাইবার বা তন্তু কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে কমিয়ে দিতে পারে। অন্যান্য ভিটামিন ও খনিজ লবণ শরীরকে পোষণ জোগাতে সাহায্য করে।
বারবার পাতলা পায়খানা হলে আমরা তাকে আধুনিক বিজ্ঞানের ভাষায় ডায়েরিয়া বলে থাকি। এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য সমস্যা।
অম্ল গ্যাস বদ হজম কোষ্ঠকাঠিন্য বা পাতলা পায়খানা, পেট ফাঁপা, পেটে ব্যথা ইত্যাদি পেটজনিত সমস্যায় বেশিরভাগ মানুষই জর্জরিত।
বাইরে যাঁরা কাজ করেন তাঁরা বড় বড় গাছের ছায়ায় বা জলা জায়গার পাশে বিশ্রাম নেবার ব্যবস্থা করবেন। মহুর্মুহু শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে ঢোকা ও বেরোনো উচিত নয়।
আয়ুর্বেদ মতে প্রথম চিকিৎসাই হল রোগ হওয়ার কারণ গুলি বর্জন করা। সুতরাং অজীর্ণের যে খাদ্য খাবার, আচার-আচরণ দায়ী বলে উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলোকে ত্যাগ করতে হবে।
সাধারণত জন্ডিসে চোখ, চামড়া, মুখের ভিতরের অংশ হলুদ হয়ে যায়। মূত্র ও মলের রঙ ও বদলে গিয়ে গাঢ় হয়, বিশেষত মূত্র লালচে বা হলদে হয়। আধুনিক বিজ্ঞানের মতে, সাধারণত চার রকমের জন্ডিস দেখা যায়।
প্রতি ১০ জন গ্রামীণ মানুষের মধ্যে তিনজন এবং প্রতি ৫ জন শহরবাসী মানুষের মধ্যে একজন এই রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার শিকার।
আয়ুর্বেদ মতে রোগের কারণ বা নিদানকে বাদ দেওয়া প্রধান চিকিৎসা, তাই রোগৎপত্তির ক্ষেত্রে যে যে কারণগুলি বলা হয়েছে তার থেকে রোগীকে বিরত রাখাটাই প্রধান কাজ।
আয়ুর্বেদের চিকিৎসাতে নিদান বা রোগের কারণ গুলিকে বাদ রাখা প্রথম কর্তব্য। তাই রোগীকে উপরে বলা যে সমস্ত আহার সম্বন্ধীয় এবং জীবনশৈলী সম্পর্কিত কারণ গুলি বলা আছে তা পরিবর্জন করতে হবে।
১৬ বছর বয়স থেকে ৬০ বছর বযস্ক মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে। সারা ভারতে প্রায় দেড় কোটির বেশি মানুষ এই রোগে ভুগছেন। পুরুষের চেয়ে মেয়েদের ভোগার হার প্রায় তিন গুণ বেশি।
অস্থি সন্ধির সমস্যা একটি পরিচিত কষ্টকর বিকার। ভারতে প্রায় ৬ কোটি মানুষ এই রোগে ভোগেন। শতকরা ১৮ জন মহিলা এবং প্রায় ১০ জন পুরুষ সন্ধিবাত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।