আধুনিক বিজ্ঞানের মতে, এই রোগ উৎপত্তির মূল কারণ স্পষ্ট নয়। তবে আমাদের মস্তিষ্ক থেকে আগত ‘ক্রেনিয়াল নার্ভ’গুলির মধ্যে ৭ নম্বর ক্রেনিয়াল নার্ভের অসুস্থতার কারণে বা ফেসিয়াল নার্ভের সমস্যার জন্যই এই রোগ হয়।

আধুনিক বিজ্ঞানের মতে, এই রোগ উৎপত্তির মূল কারণ স্পষ্ট নয়। তবে আমাদের মস্তিষ্ক থেকে আগত ‘ক্রেনিয়াল নার্ভ’গুলির মধ্যে ৭ নম্বর ক্রেনিয়াল নার্ভের অসুস্থতার কারণে বা ফেসিয়াল নার্ভের সমস্যার জন্যই এই রোগ হয়।
আয়ুর্বেদে কুষ্ঠ রোগকে বিভিন্ন ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেমন কুষ্ঠ একটি রক্তজ বিকার, কুষ্ঠ একটি মহাগদ বা মহাব্যাধি। মহর্ষি সুশ্রত কুষ্ঠকে ঔপসর্গিক বা ইনফেকশাস ডিজিজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যত ধরনের অ্যালার্জি, যেমন শ্বাসকষ্ট বা খাদ্যদ্রব্য সংক্রান্ত অ্যালার্জি আছে তার মধ্যে ত্বকের চুলকানিতে প্রায় ৪৭ শতাংশ মানুষ ভোগেন।
আয়ুর্বেদ মতে, এটি একটি ক্ষুদ্র রোগ, যা ব্যঙ্গ নামেই পরিচিত। লেনটিগিনস আবার কালো কালো ধূসর বাদামি রঙের স্পট, যা প্রায়শ গোলাকার কালচে দাগ, মুখ প্রদেশ ছাড়াও শরীরের যে কোন স্থানে দেখা যেতে পারে।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে যদি শরীরের ওজন তার স্বাভাবিক অবস্থা থেকে ২০ শতাংশ কমে যায় তবে তাকে ইমাসিয়েশন বলা হয়।
শরীরের দোষগুলিকে বাইরে বার করা বা বায়ো পিউরিফিকেশন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে বমন, বিবেচন, নিরুহ বা কষায় বস্তি এবং কর্ষণ কারক নস্য প্রয়োগকরা হয়ে থাকে।
সাধারণত যে সমস্ত পুরুষ মৈথুন করতে অসমর্থ্য তাদেরকে নপুংসক বলা হয় এবং নপুংসকতার ভাবকে ক্লৈব্য বলা হয়। কথ্য ভাষায় অনেকে এই অবস্থাকে ধ্বজভঙ্গ বলে।
সাধারণত দু’ রকমের মধুমেহী দেখা যায়, যেমন স্থূল মধুমেহী অর্থাৎ যারা মোটা এবং মেদবহুল। দুই, কৃশমেহি যারা অত্যন্ত কৃশ বা পাতলা ও দুর্বল।
আজকাল প্রায়শই শোনা যায় ডায়াবিটিসের কথা। এই ডায়াবেটিস ভয়ঙ্কর রূপ নিচ্ছে সারা পৃথিবী জুড়ে। ভারতকে ডায়াবিটিক ক্যাপিটাল বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে।
এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, সারা ভারতে প্রায় ২৬ কোটি মানুষ এই কৃমির দ্বারা আক্রান্ত। অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার প্রতি ৫ জন মানুষের মধ্যে প্রায় একজন মানুষকে এই কৃমিতে সংক্রমিত হতে দেখা যায়।
অরুচি হল এমন একটি অবস্থা যেখানে অন্নের প্রতি বা খাদ্য খাবারের প্রতি রুচি না থাকা বা অনিহা। খাদ্য খেলেও সেই খাবারের আস্বাদ উপভোগ না করা।
মলাশয় বা রেকটাম এবং মলদ্বার বা পায়ুর শিরাগুলিতে ফোলা, ব্যথা ও কখনও কখনও রক্তপাত হওয়ার ঘটনা ঘটলে তাকে আমরা সাধারণত অর্শ বা পাইলস বলে থাকি। এটি অত্যন্ত কষ্টকর একটি সমস্যা।
শাস্ত্রে পরিষ্কার ভাবে বলা হয়েছে যে, যদি প্রথম সাত রকম উদর রোগ ঠিকমতো চিকিৎসা না করা হয় তাহলে এই কষ্টসাধ্য বা অসাধ্য জলোদর রোগ দেখা দেবে।
প্রোস্টেট গ্রন্থি সাধারণত একজন যুবকের ক্ষেত্রে ২৫ গ্রাম হয়ে থাকে। যত বয়স বাড়ে বিশেষ করে ৪০ বা ৫০ বছরের পর থেকে এই গ্রন্থি বাড়ে।
সাধারণত ই-কোলাই বা ইসকেরেসিয়া কোলাই নামে এক জীবাণুর সংক্রমণ থেকে এই ধরনের রোগ উৎপন্ন হয়।