সন্ধ্যায় পাখির কলকাকলি আর শিয়ালের ডাক শুনতে শুনতে বাংলার চাষির দল বা রাখালবালক গরুর পাল নিয়ে গ্রামে নিজের গৃহে ফিরছে—এ দৃশ্যা আর খুব বেশি দেখা যায় না।

সন্ধ্যায় পাখির কলকাকলি আর শিয়ালের ডাক শুনতে শুনতে বাংলার চাষির দল বা রাখালবালক গরুর পাল নিয়ে গ্রামে নিজের গৃহে ফিরছে—এ দৃশ্যা আর খুব বেশি দেখা যায় না।
বর্ধমান গবেষক যজ্ঞেশ্বর চৌধুরীর মতে, বল্লুকা নদী মেমারি থানার অন্তর্গত রুকুনপুরের কাছে বর্তমানের বেহুলা নদী থেকে উৎপত্তি হয়েছে। পরে নদীটি শ্রীধরপুর, বানেশ্বর, শ্রীরামপুর, মাদপুকুর গ্রামের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
ভারতের দুই মহাকাব্য রামায়ণ ও মহাভারত। বিষয়ের নতুনত্বে এবং লেখনীর গুণে এই দুই মহান কাব্য কেবলমাত্র মহা ভারতে নয়, সমগ্র পৃথিবীতে মহাবিস্ময়ের বিষয়।
ময়ূরাক্ষীর প্রায় ১০ মাইল উত্তরে অবস্থিত এই দ্বারকা নদী সাঁওতাল পরগনা থেকে উৎপন্ন হয়ে বীরভূমে প্রবেশ করেছে। শেষে ফতেসিং পরগনা পার করে, ভাগীরথীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে।
গৌতম বুদ্ধ শুধু বৌদ্ধ ধর্মের সূচনা করেননি। অথবা বলা যায়, শুধু একটি ধর্মীয় অনুশীলন হিসেবে বৌদ্ধধর্ম শুরু করেননি।
রবীন্দ্রনাথ আমাদের প্রাণের ঠাকুর মনের মানুষ। আজ তাঁর ১৬৩তম জন্ম দিবস। বিশ্বের দরবারে তিনি আমাদের দেশের ধর্মচিন্তা সাহিত্য কাব্য অর্থনীতি ইত্যাদি পৌঁছে দিয়েছেন।
কিশোর রবীন্দ্রনাথ প্রথম জীবনে ‘ভানুসিংহ ঠাকুর’ ছদ্মনামে বৈষ্ণব কবিদের অনুকরণে কিছু পদ রচনা করেছিলেন। ১৮৮৪ সালে সেই কবিতা সংগ্রহই ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী নামে প্রকাশিত হয়।
জঙ্গলমহলের আদিবাসী মেয়েরা ফুল ভালোবাসে। পরবের দিন থেকেই তারা খোঁপায় শাল, মহুল ফুল দেয়। এই ভূখণ্ডের আদিবাসী সমাজ প্রকৃতিকে সঙ্গে নিয়ে বাঁচতে চায়।
সংস্কৃত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হওয়ার পর ইউনিভার্সিটি ইনস্টিউট হলে তাঁকে রাষ্ট্রীয় সংস্কৃত দিবসে ‘মহামহোপাধ্যায়’ উপাধি দেওয়া হয়। এই অনুষ্ঠান চাক্ষুষ করতে পেরে আমি ধন্য হয়েছি।
তাঁর পাণ্ডিত্য ছিল জগৎজোড়া। সপ্তাহে প্রতিটি দিন সকালে কিংবা বিকেলে তিনি ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে নানা বিষয়ের আলোচনায় মশগুল থাকতেন।
রাজ্যে পাট চাষের জমি প্রায় ২ লক্ষ হেক্টর কমেছে। অথচ দেশের মোট পাট উৎপাদনের বড় অংশই আসে পশ্চিমবঙ্গ থেকে।
শরৎচন্দ্রর পরে বিমল মিত্রকে আর একজন শ্রেষ্ঠ কথা বা ভাষ্য জাদুকর বা কথাসাগর এই অভিধায় চিহ্নিত করলে অত্যুক্তি হবে না।
নিজের পড়াশোনায় যেমন দূরদর্শী তেমন ছাত্র পড়ানোর ক্ষেত্রে। ক্লাসে কখনও বই হাতে ঢুকতেন না। পড়ানোর বয়ান সব মুখস্থ থাকত। ছাত্রদের পড়াতে পড়াতে কালিদাসের কালে নিয়ে যেতেন।
ডি লিট লাভের অনেক আগে ১৮৯৮ সালে ভারত সরকার শাস্ত্রী মহাশয়কে ‘মহামহোপাধ্যায়’ উপাধি দেয়।
শুধু কি সংস্কৃত? বাংলা? ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পরে বাংলাভাষার স্বচ্ছন্দ, স্বাভাবিক প্রয়োগ ও বিস্তারে তাঁর অবদান তো ভোলার নয়। তিনি মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।