জল্পনার অবসান। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি বিরাট কোহলি এবং অনুষ্কা শর্মার দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয়েছে। মেয়ে ভামিকার পর তাঁদের কোল আলো করে এসেছে পুত্রসন্তান।
বিচিত্রা
খেলাধুলা
নিজের সংসার ভেঙেছে, এ বার বিবাহিত তরুণীদের কী পরামর্শ দিলেন সানিয়া?
সবার আগে আত্মসম্মান। টেনিস সুন্দরী সানিয়া মির্জার মনে করেন, ঘর ভাঙলেও নিজের আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে সম্পর্ক থাকার কোনও অর্থ হয় না। সম্প্রতি পাকিস্তানি ক্রিকেটার শোয়েব মালিকের সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়েছে। সানিয়া এ বার সদ্যবিবাহিত তরুণীদের বিশেষ পরামর্শ দিলেন।
স্ত্রী মা হওয়ার আগেই প্রতিশ্রুতি, অনুষ্কাকে কী কথা দিয়েছিলেন বিরাট?
বিরাট-অনুষ্কার প্রথম দেখা হয়েছিল ২০১৩ সালে একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে। ভক্তদের কথায় , ‘লভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট’। তাঁরা কয়েক বছর প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর ২০১৭ সালে বিয়ে করেন।
সারার হাতে শুভমনের ব্যাট? ভিডিয়ো দেখে অনুরাগীদের কৌতূহল সপ্তমে
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচের আগেই শুভমন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। খবর, তাঁকে হাসপাতালেও ভর্তি করানো হয়েছিল। শুভমন এ বার প্রেমদিবসে সমাজমাধ্যমের পাতায় কিছু ইঙ্গিতবাহী ছবি পোস্ট করেছেন।
ডেঙ্গিতে আক্রান্ত শুভমন, তড়িঘড়ি কী করলেন সচিন-কন্যা সারা!
লন্ডনের ওই ক্যাফের ছবি কি একেবারেই কাকতালীয়? না কি সত্যিই শুভমন ও সারা প্রেম করছেন? শুভমন ছবি পোস্ট করার পর থেকেই এই নিয়ে চর্চা শুরু হয়ে যায়।
বইয়ের দেশে
দেশবন্ধুকে নিয়ে দুর্লভ সংখ্যার পুনরুদ্ধার
শুধু রবীন্দ্রনাথ নন, দেশের সাধারণ মানুষও দেশবন্ধুর মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছিলেন। তিনি ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ ব্যারিস্টার। খ্যাতি, প্রভাব-প্রতিপত্তি আর অগাধ অর্থ। সব ছেড়েছুড়ে চিত্তরঞ্জন ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন অসহযোগ আন্দোলনে। তাঁর সেই অসামান্য ত্যাগের সংবাদ নিমেষে ছড়িয়ে পড়েছিল দিগ্বিদিকে।
মন বলতে চায়: কার মন? কেন বলতে চায়?—একটি নারীবাদী পাঠ
‘মন বলতে চাই’ এর গল্পগুলি এক অস্থির সময়ের গল্প, নারী মনের হতাশা, দুঃখ, যন্ত্রনার গল্প, যার সাক্ষী হয়ে, সমস্যার সমাধান খুজে না পেয়ে আপনার মন অস্থির হবেই। আর এখানেই বুঝি ‘মন বলতে চাই’ এর স্বার্থকতা।
সময়ে আপডেটসের লেখা দীপ প্রকাশন থেকে বই হয়ে বের হল পয়লা বৈশাখে
ঠাকুরবাড়ি নিয়ে গল্পের মালা। মিথ্যে বানানো গল্প নয়, ষোলোআনা সত্যি। কত ধরনের ঘটনা, কোনওটি আনন্দ-সুখের, আবার কোনওটি বা দুঃখ-বিষাদের। সেসব গল্প প্রতি রবিবার ‘সময় আপডেটস’ এ লেখেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। হ্যাঁ, লেখাগুলি বের হয় ‘গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি’ নামে। সময় আপডেটসের সেই সূচনালগ্ন থেকে নিয়মিত লিখছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
আট থেকে আশির সুস্থ্য থাকার হ্যান্ডবুক ‘খাবার নিয়ে ভাবনা’
ডাঃ অমিতাভ ভট্টাচার্য তাঁর ‘খাবার নিয়ে ভাবনা’ বইয়ে বিজ্ঞানসম্মত ও পরিশীলিত ভাষায় পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেছেন। ‘খাবার নিয়ে ভাবনা’ বইটি প্রতি পরিবারে রাখার মতো একটি বই।
নববর্ষে দীপ প্রকাশনের নব চমক: প্রকাশিত হল দুর্লভ পত্রিকার মূল্যবান সংগ্রহ
শান্তিনিকেতনের আশ্রম-বিদ্যালয়ের উন্নতি-সাধনের হেমলতার ভূমিকা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে হয়। তিনি একটি পত্রিকাও দু’ দশকের বেশি সময়কাল ধরে সম্পাদনা করেছিলেন। সে পত্রিকার নাম ‘বঙ্গলক্ষ্মী’।
বিশেষ নিবন্ধ
বিপন্ন বাংলার রাজ্যপশু বাঘরোল
সন্ধ্যায় পাখির কলকাকলি আর শিয়ালের ডাক শুনতে শুনতে বাংলার চাষির দল বা রাখালবালক গরুর পাল নিয়ে গ্রামে নিজের গৃহে ফিরছে—এ দৃশ্যা আর খুব বেশি দেখা যায় না।
ধর্মমঙ্গল খ্যাত বল্লুকা আজ নিজেই অখ্যাত
বর্ধমান গবেষক যজ্ঞেশ্বর চৌধুরীর মতে, বল্লুকা নদী মেমারি থানার অন্তর্গত রুকুনপুরের কাছে বর্তমানের বেহুলা নদী থেকে উৎপত্তি হয়েছে। পরে নদীটি শ্রীধরপুর, বানেশ্বর, শ্রীরামপুর, মাদপুকুর গ্রামের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
পরিবেশ চিন্তায় রামায়ণ ও মহাভারত
ভারতের দুই মহাকাব্য রামায়ণ ও মহাভারত। বিষয়ের নতুনত্বে এবং লেখনীর গুণে এই দুই মহান কাব্য কেবলমাত্র মহা ভারতে নয়, সমগ্র পৃথিবীতে মহাবিস্ময়ের বিষয়।
ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে তারাপীঠ পুণ্যভূমির পবিত্র নদী দ্বারকা
ময়ূরাক্ষীর প্রায় ১০ মাইল উত্তরে অবস্থিত এই দ্বারকা নদী সাঁওতাল পরগনা থেকে উৎপন্ন হয়ে বীরভূমে প্রবেশ করেছে। শেষে ফতেসিং পরগনা পার করে, ভাগীরথীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে।
বুদ্ধং শরণং…
গৌতম বুদ্ধ শুধু বৌদ্ধ ধর্মের সূচনা করেননি। অথবা বলা যায়, শুধু একটি ধর্মীয় অনুশীলন হিসেবে বৌদ্ধধর্ম শুরু করেননি।
সম্পাদকীয়
জগতে আনন্দ যজ্ঞে…
"তোমার প্রকাশ হোক কুহেলিকা করি উদঘাটন সূর্যের মতো।"যে কোনও যাত্রারম্ভের সূচনাই হোক এমনতরো, সূর্যরশ্মির মতো প্রখর অথচ ঋণাত্মকতায় পরিপূর্ণ আর তার যাত্রাকালের পরিক্রমাটুকু হয়ে থাকুক চিরভাস্বর। আমাদের যাত্রার সূচনালগ্নে তাই চিরভাস্বরতার প্রার্থনা করেই আমরা আমাদের সর্বাধিক প্রিয় পাঠকদের উদ্দেশে এই খোলা চিঠিটি রাখলাম। সময়ের সঙ্গে আমাদের যাত্রা আরম্ভ হল আজ থেকে। আমাদের নতুন ওয়েব নিউজ পোর্টাল www.samayupdates.in সময়ে, অসময়ে, সবসময়ে তার পাঠকদের কাছে বিশ্বের প্রতিটি কোনার খুঁটিনাটি প্রয়োজনীয় সংবাদ পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হয়েছে।...
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
এক ভিন্ন স্থপতিবিদ রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
১৮৫৪ সালের ২৩ জুন ২৪ পরগনার এক গন্ডগ্রাম ভ্যাবলাতে জন্মগ্রহণ করেন রাজেন্দ্রনাথ। বাবা ভগবানচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ও মা ব্রহ্মময়ী দেবীর সন্তান ছিলেন তিনি। বাবা পেশায় ছিলেন মোক্তার। পিতার চাকুরীস্থল ছিল বারাসতে। মাত্র ছয় বছর বয়সে তিনি পিতৃহারা হন।
জাপানি রেইকি কী? এই থেরাপি কীভাবে রোগ নিরাময় সাহায্য করে?
রেইকি থেরাপি বহুকাল পূর্ব থেকেই জাপান, তিব্বত এবং চিনে প্রচলিত ছিল। রেইকি শব্দটি দুটি শব্দ্যাংশ দ্বারা তৈরি। ‘রেই’ এর মানে হল ‘গডস উইজডম’ বা ‘ভগবানের জ্ঞান’ এবং ‘কি’ এর মানে হল-‘ভাইটাল এনার্জি’ বা ‘জীবনী শক্তি’।
নাচ যখন থেরাপি
ভারতের শিক্ষা পদ্ধতিতে শৈশব থেকে যৌবন পর্যন্ত আমরা সকলে মিলেমিশে হয় বিদ্যালয়, না হয় মহাবিদ্যালয়, অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা করি। এখানে আমাদের মনের অনুভূতি ভাগ করে নেওয়ার অনেক বন্ধু পাওয়া যায়।
এটিএম যখন রোগের আঁতুড়ঘর
রাতবিরেতে বিপদ, প্রয়োজন টাকার। ব্যাঙ্ক খোলা থাকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। বাড়িতে বেশি টাকা রাখাও সম্ভব নয়। মানুষের প্রয়োজন হল বিজ্ঞানের। বিজ্ঞানলক্ষ্মী তার বরপুত্রদের সাহায্যে তৈরি করালেন এমন এক যন্ত্রের, যা মানুষকে সবসময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল।
বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রথম বাঙালি অধিকর্তা ড. কালিপদ বিশ্বাস
শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন যা বর্তমানে ‘আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু ইন্ডিয়ান বোটানিক গার্ডেন’ হিসেবে বিখ্যাত, তার প্রাক্তন অধিকর্তা তথা ইংরেজ আমলে প্রথম ভারতীয় অধিকর্তা ছিলেন ড. কালিপদ বিশ্বাস। তিনি আপন কর্মদক্ষতায়, প্রতিভায় ও ব্যক্তিত্বে ভারতীয় বিজ্ঞানীমহলে আজও সমাদৃত।
আমার সেরা ছবি
মুছিয়ে দিই গো অশ্রু মা তোর পান পাতাটি দিয়ে…
সাদায় কালোয় মাকে দেখা…
উত্তর কলকাতার একটি মণ্ডপে মায়ের অনন্য রূপ…
প্রস্তুতি তুঙ্গে…
মা চলেছেন সাইকেলে!
শরতে শ্রাবণী আকাশ…
* আমার সেরা ছবি (Photography) : পর্ণা চৌধুরী (Parna Chowdhury) ইংরেজির শিক্ষিকা, গভঃ বেসিক কাম মাল্টিপারপাস স্কুল, বাণীপুর।
ফোটো ফিচার
এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে কী উৎসবের লগনে…
মঙ্গলদীপ জ্বালাও আজি।হিমের রাতে ওই গগনের দীপগুলিরে।জ্বালাও আলো, আপন আলো, শুনাও আলোর জয়বাণীরে।যাক অবসাদ বিষাদ কালো, দীপালিকায় জ্বালাও আলো...অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো, সেই তো তোমার...
দীপালিকায় জ্বালাও আলো!
আলোকের এই ঝর্ণাধারা…
জমে উঠেছে ধনতেরসের বাজার!
মায়ের পায়ের জবা হয়ে ওঠ না ফুটে মন।ঝেঁটিয়ে হবে অলক্ষ্মী বিদায়। জমে উঠেছে ধনতেরসের বাজার!লক্ষ্মীর পশরা সাজিয়ে বসে...
বিদায়ের করুণ সুরে রাঙানো দশমী
সিঁদুরখেলায় সীমন্তিনী। বিদায়বেলায় মেয়েকে বরণ। আবার আসিস মাগো ফিরে! বিসর্জন।
বিক্রান্ত তৈরিতে লেগেছে ২০ হাজার কোটি টাকা, দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরীর যাত্রা শুরু আজ থেকে
শুক্রবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী ‘আইএনএস বিক্রান্ত’-এর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্বোধনের পর আজ থেকে জলে ভাসবে।
২,৬০০ মেট্রিক টন স্টিলের পাইপ দিয়ে তৈরি, সাবরমতীতে পর্যটকদের অপেক্ষায় অটল সেতু
সেতুর মনভোলানো নকশা, এলইডি আলোর বাহার এবং পশ্চিম দিকে সাজানো ফুলের বাগান পর্যটকদের চোখ টানবেই।
ভিডিও গ্যালারি
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, আনন্দী—এক লড়াইয়ের নাম
শব্দ-ব্রহ্ম: ভুল
মেয়ের জন্য হেমন্তবালা কবির পরা জোব্বা নিয়েছিলেন
সংসারজীবন ও ধর্মজীবনের টানাপোড়েনে মনের অস্থিরতা তখন তীব্র, ঠিক তখনই রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে হেমন্তবালার যোগাযোগ। দিশাহীন জীবনে দিশা মেলে, ক্রমেই কবির প্রতি তাঁর নির্ভরতা বাড়ে। হেমন্তবালা লিখেছেন, ‘আমার প্রয়োজন ছিল একটা দৃঢ় অবলম্বন লাভ করবার। আমি তখন হাল-পাল-বিহীন নৌকার অবস্থায় আছি।’ রবীন্দ্রনাথ জীবনের শেষ-বেলায় হেমন্তবালাকে লেখা অজস্র চিঠিতে নিজেকে মেলে ধরেছিলেন। টানা দশ বছর চলছে এই পত্রচর্চা, পত্রের আদানপ্রদান।
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: রাধু— অবনীন্দ্রনাথের ‘পুরাতন ভৃত্য’
কবির পরম স্নেহভাজন অবনীন্দ্রনাথও বাড়ির কাজের লোকদের কতখানি স্নেহ করতেন, তা বললে গল্পকথার মতো শোনাবে! স্নেহ করতেন পরিণত বয়েসে, স্নেহ পেয়েছেন ছেলেবেলায়। সে-স্নেহ আত্মীয়স্বজনের থেকে কোনও অংশে কম নয়। শৈশবে-বাল্যে পদ্মদাসী শুনিয়েছে কত না গল্প-ছড়া! সমাজজীবনে ছড়িয়ে থাকা লোকায়ত ছড়া রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তিনিও সংগ্ৰহ করেছেন।
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: ভালোবাসার বাংলা ভাষা—অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর তখন নর্মাল স্কুলের ছাত্র। নিতান্তই বালক বয়সে তাঁর হয়েছিল এক নিদারুণ অভিজ্ঞতা। সাহেবসুলভ উচ্চারণে ‘পুডিং’কে ‘পাডিং’ না বলে প্রবলভাবে তিরস্কৃত হয়েছিলেন। বকাঝকা নয়, সাহেব-মাস্টারমশায়ের সেই হৃদয়হীন প্রহার পিতা গুণেন্দ্রনাথেরও মর্মযন্ত্রণার কারণ হয়ে ওঠে৷ ঢের হয়েছে, আর স্কুলে নয়, ব্যবস্থা হয়েছিল গৃহশিক্ষার। অবনীন্দ্রনাথের নিজেই বলেছেন, ‘এক ‘পাডিং’-এই ইংরেজি বিদ্যে শেষ।’
স্ত এবং স্থ এর ব্যবহার, সন্তানের জন্য জেনে নিন বাংলা বানান শেখার সহজ উপায়
ভবিষ্যবাণী
আপনার নামের প্রথম অক্ষর কি ‘এ’? তাহলে জ্যোতিষশাস্ত্র মতে আপনি কিন্তু এই সব গুণের অধিকারী
অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজের সন্তানের নামকরণের আগে জ্যোতিষের সাহায্য নেন মা-বাবা। তারপর সন্তানের জন্মের দিন, তারিখ, রাশি, নক্ষত্র বিচার করে তার নামের প্রথম অক্ষর চূড়ান্ত করেন জ্যোতিষীরা।
ভিন দেশে পাড়ি দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন? জেনে নিন গ্রহের কোন অবস্থানে আপনার বিদেশ যাত্রা পাকা হতে পারে
দ্বাদশ ভাবের সাথে লগ্ন, তৃতীয়, অষ্টম ,নবমভাবে সংযোগে এবং অশুভ রাহু যুক্ত হলে বিদেশে গিয়ে বিপদ বা ক্ষতি হওয়া নির্দেশ করে থাকে।
আপনার জীবনে বাস্তুশাস্ত্রের আটটি দিকের গুরুত্ব ঠিক কতটা? জেনে নিন একঝলকে
বাস্তুশাস্ত্র মতে, আটটি দিক আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে থাকে। বাস্তুশাস্ত্রের সঠিক প্রয়োগে এই প্রভাব মানব জীবনে সুখ-সমৃদ্ধি এবং শ্রীবৃদ্ধির সহায়ক হতে পারে। কোন দিকের প্রভাব কেমন?
বিবাহিত? প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন? জেনে নিন গ্রহের স্থান কিরকম থাকলে সম্পর্ক মজবুত ও মসৃণ হয়
প্রেম করে বিয়ে? কোনও সম্পর্কের মধ্যে রয়েছেন? ঠিক আছে, এত চিন্তা না করে একবার মিলিয়ে দেখুন তো প্রেম ভালোবাসার ক্ষেত্রে নয়টি গ্রহ আপনার জন্মছকে কী প্রভাব ফেলেছে।
আনন্দে-সুখে ভরিয়ে তুলতে চান নিজেকে? রইল কয়েকটি সহজ উপায়
বাড়ির উত্তর-পূর্ব দিক অর্থাৎ ঈশান কোণে মাটি থেকে অন্ততপক্ষে এক ফুট উপরে ঠাকুর অথবা দেব দেবীর পুজো আরাধনা সংসারের পক্ষে সার্বিক কল্যাণকর। আর্থিক সুখ সমৃদ্ধির সহায়ক হয়।
রকম-রকম
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৫৫: মাঝখানে নদী ওই!
কবি বলেছেন, “সহে না যাতনা, দিবস গণিয়া গণিয়া বিরলে”… সোনার খাঁচায় ভরা একেকটা দিন একেকরকম। কোনওটা রঙিন, কোনওটা মলিন, কোনওটা বিষণ্ণ কিংবা বিপন্ন, কোনওটা ভাবগম্ভীর, তীক্ষ্ণ, অন্তর্ভেদী, কোনওটা খাঁচার বাইরে এসে ডানা ঝাপটায়।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৫৪: বিশ্বকর্মা
সেপ্টেম্বরের মাঝে আসেন বিশ্বকর্মা। বিশ্বকর্মা পুজো মানে আশ্বিনের শারদপ্রাতে অকাল বোধনের আগে সেমিফাইনাল। ইদানীং গণেশ পুজো একটা কোয়ার্টার ফাইনালের অবকাশ রাখে বটে, তবে বিশ্বকর্মার মেজাজ আলাদা। লোকে বলে, বিশ্বকর্মাই পরে একবার কাত্তিক হয়ে আসেন।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৫৩: সা বিদ্যা যা বিমুক্তয়ে
সেপ্টেম্বরের আট তারিখ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। জাতিপুঞ্জের মূল লক্ষ্যগুলির অন্যতম বিশ্বজুড়ে লিটারেসি বৃদ্ধি করা, আত্মমর্যাদার উপলব্ধি ও মানবাধিকার রক্ষায় সার্বিকভাবে সচেতন হয়ে ওঠা মানুষের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে মানুষ বলে চিনতে যাতে ভুল না হয় তার জন্য এ সবের আয়োজন।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৫২: পুলক রাখিতে নারি (কেল)
সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় দিনে বিশ্ব নারিকেল দিবস। সেই কবেই রবিগুরু বলেছেন, “নারিকেলের শাখে শাখে ঝোড়ো হাওয়া কেবল ডাকে, ঘন বনের ফাঁকে ফাঁকে বইছে নগনদী/ সাত রাজার ধন মানিক পাব সেথায় নামি যদি”…. এবং সেই কারণেই এই দিবস।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৫১: ভেলোটা দাঁড়িয়ে হোথা
আগস্টের চার তারিখে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসিসট্যান্স ডগস’ ডে। যে সব কুকুররা, মানে সারমেয়গণ আর্ত রোগীর চলাফেরায় সহায়ক হয়, তাদের কথা মনে রেখেই এদিনের উদযাপন। শুধু এটাই নয়, ছাব্বিশ তারিখে আন্তর্জাতিক সারমেয় দিবস।
কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।