দুই বাংলার উপন্যাস: বসুন্ধরা এবং..., পর্ব-৫০
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৪৫: রবীন্দ্রনাথ নিজের ডাক্তারি নিজেও করেছেন
ছবির সম্পাদনার মূহুর্তে সত্যজিৎ রায় সন্দীপ রায় ও চিত্রসম্পাদক দুলাল দত্ত। ছবি প্রতীকী: সংগৃহীত।
একঝলকে ‘পূর্বা আসছে’
সার্থক ফিল্ম এডিটর হলেও নিজের জীবনটা পিকচার পারফেক্ট করে গড়ে তুলতে পারেনি দেবাঞ্জন। অর্থ, সম্মান, খ্যাতি, যশ সব থাকা সত্ত্বেও সুখ-শান্তি কেন কীভাবে কোথায় হারিয়ে গেল? রোজ কোথায় যায়সে? কার কাছে? কেন যায় দেবাঞ্জন?… সেই নিয়েই জিৎ সত্রাগ্নি’র নতুন উপন্যাস ‘পূর্বা আসছে’। টানটান নাটকীয়তায় ভরা।
“তালা ভাঙার শব্দটা বাড়বে, ফুল ফেড ইন! ডায়লগ চ্যানেল ব্ল্যাঙ্ক থাকবে। কেকের দোকানের টুকরো শটটা বার কর বিদ্যুৎ! এখানে শুধু ভিস্যুয়াল যাবে। হ্যাঁ, আর— এখানে আবার কোন মিউজিক না ফেলে দেয়, খেয়াল রাখবি দেবা। দেবাঞ্জন চোখ বুজিয়ে আছে, দেওয়ালে পিঠ। দু’হাতে পুর্বার জন্মদিনের কেক ফুল। দেওয়াল ঘষটে নেমে যাচ্ছে দেবাঞ্জন।”
কোথায় পাওয়া যাবে
‘পূর্বা আসছে!’ ব্লু-রোজ পাব্লিশার্স কর্তৃক প্রকাশিত। অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট ও ব্লু রোজ স্টোর্স-এ পাওয়া যাচ্ছে। কেনার জন্য নিচের লিঙ্কে ক্লি করতে পারেন।