ছবি প্রতীকী
বাংলাদেশ সরকার দাম বাড়াল পেট্রোপণ্যের। এক টাকা-দু’টাকা নয়, এক ধাক্কায় একেবারে ৩০-৪০ টাকা দাম বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ লিটার প্রতি ৪৪ টাকা করে বেড়েছে পেট্রলের দাম। ফলে এক লিটার পেট্রলের দাম ৮৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৩০ টাকা। শুধু পেট্রোল নয়, ডিজেল, অকটেন এবং কেরোসিনেরও দাম বেড়েছে।
ডিজেল এবং অকটেনের দাম বাড়ানো হয়েছে যথাক্রমে ৩৪ টাকা এবং ৪৬ টাকা। আগে এক লিটার ডিজেলের দাম ছিল ৮০ টাকা, এখন বেড়ে হল ১১৪ টাকা। অকটেন ছিল ৮৯ টাকা, এখন বেড়ে হল ১৩৫ টাকা। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রক শুক্রবার বিজ্ঞপ্তিতে জারি করে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর কথা ঘোষণা। এই নতুন দাম কার্যকর হয়ে শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে।
ডিজেল এবং অকটেনের দাম বাড়ানো হয়েছে যথাক্রমে ৩৪ টাকা এবং ৪৬ টাকা। আগে এক লিটার ডিজেলের দাম ছিল ৮০ টাকা, এখন বেড়ে হল ১১৪ টাকা। অকটেন ছিল ৮৯ টাকা, এখন বেড়ে হল ১৩৫ টাকা। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রক শুক্রবার বিজ্ঞপ্তিতে জারি করে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর কথা ঘোষণা। এই নতুন দাম কার্যকর হয়ে শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রক জানিয়েছে, গত ছয় মাসে পেট্টোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) পেট্রোপণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে ৮ হাজার ১৪ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি করেছে। তাই এখন আন্তর্জাতিক তেলের বাজারে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তার জন্য আমদানি স্বাভাবিক রাখতেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে হয়েছে সরকারকে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পেট্রোপণ্যের দাম কমানো সম্ভব কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।
এর আগে ২০২১-এর নভেম্বরে পেট্রোপণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছিল। সেই সময়ে প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১৫ টাকা করে বাড়ানো হয়েছিল। পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির ফলে বিপাকে পড়তে চলেছে সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি এই মূল্যবৃদ্ধির আঁচ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের উপর এসে পড়তে পারে।
এর আগে ২০২১-এর নভেম্বরে পেট্রোপণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছিল। সেই সময়ে প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১৫ টাকা করে বাড়ানো হয়েছিল। পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির ফলে বিপাকে পড়তে চলেছে সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি এই মূল্যবৃদ্ধির আঁচ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের উপর এসে পড়তে পারে।