ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
মূকাভিনয় হল আঙ্গিক অভিনয়। দৈহিক অঙ্গভঙ্গির মধ্য দিয়ে লোকশিক্ষা দিয়ে থাকে যে শিল্প সেইরূপ শিল্পই হল মূকাভিনয়। সম্প্রতি বাংলাদেশের মাইম চর্চার অনেকগুলি দিক উঠে এসেছে। ঢাকাসহ সারা দেশের বহু তরুণ-তরুণীকে এই মূকাভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত থাকতে দেখা যায়। সমাজের নানাস্তরের শিক্ষামূলক দিক থেকে শুরু করে বিভিন্ন অসংগতিকে মূকাভিনয়ের মাধ্যমে জনসমক্ষে নিয়ে আসার চর্চা বেশ পুরোনো।
যৌন নির্যাতনের শিকার হলে আত্মহত্যা না করার আবেদন জানিয়ে ঢাকা ইউনিভার্সিটির মাইম অ্যাকশন দ্বারা প্রযোজিত ‘হ্যাশট্যাগমিটু’ দারুণভাবে সাড়া ফেলেছিল। এই দলের সদস্য সংখ্যা কুড়ি থেকে ত্রিশ জন। এই দলে কর্মরত সকল শিল্পীই শিক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে অনেকেই পড়াশোনার পাশাপাশি এই মূকাভিনয় চর্চা করে চলেছেন।
সাধারণ কথাকে সরলভাবে বলা এবং কোনও বিষয়কে অন্যভাবে উপস্থাপন করার শক্তি এই মূকাভিনয়ের মধ্যেই রয়েছে। আর এই শিল্পের শিক্ষা জীবনের প্রতিটি পথ চলতে সাহায্য করে। তরুণ শিল্পী খায়রুল বাশার এমনটাই মনে করেন।
কথা না বলেও, ভাষার উচ্চারণ না করেও আমরা অনেক কথা বলি, যা ভাষা উচ্চারণের চেয়েও অনেক বেশি প্রকট ও শক্তিশালী। এগুলিকেই বলা হয় বডিল্যাঙ্গুয়েজ। আর এই সম্মিলিত শিল্পই হল মূকাভিনয় শিল্প। এমন ভাবেই ব্যাখ্যা করেন মূকাভিনয় শিল্পী পার্থপ্রতিম মজুমদার।
শহিদুল মুরাদ উচ্চতর ডিগ্রি নেন ভারতের ন্যাশনাল মাইম ইনস্টিটিউট থেকে। ভারতের অরঙ্গবাদের সরস্বতী বিদ্যা ইউনিভার্সিটির নাট্যকলা বিভাগের খণ্ডকালীন মূকাভিনয়ের শিক্ষক হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তাঁর কথায় নাটকসহ মাইমকেও গুরুত্ব দিলে মাইমের পাশাপাশি শিল্প মাধ্যমও লাভবান হবে বলে তিনি মনে করেন।
যৌন নির্যাতনের শিকার হলে আত্মহত্যা না করার আবেদন জানিয়ে ঢাকা ইউনিভার্সিটির মাইম অ্যাকশন দ্বারা প্রযোজিত ‘হ্যাশট্যাগমিটু’ দারুণভাবে সাড়া ফেলেছিল। এই দলের সদস্য সংখ্যা কুড়ি থেকে ত্রিশ জন। এই দলে কর্মরত সকল শিল্পীই শিক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে অনেকেই পড়াশোনার পাশাপাশি এই মূকাভিনয় চর্চা করে চলেছেন।
সাধারণ কথাকে সরলভাবে বলা এবং কোনও বিষয়কে অন্যভাবে উপস্থাপন করার শক্তি এই মূকাভিনয়ের মধ্যেই রয়েছে। আর এই শিল্পের শিক্ষা জীবনের প্রতিটি পথ চলতে সাহায্য করে। তরুণ শিল্পী খায়রুল বাশার এমনটাই মনে করেন।
কথা না বলেও, ভাষার উচ্চারণ না করেও আমরা অনেক কথা বলি, যা ভাষা উচ্চারণের চেয়েও অনেক বেশি প্রকট ও শক্তিশালী। এগুলিকেই বলা হয় বডিল্যাঙ্গুয়েজ। আর এই সম্মিলিত শিল্পই হল মূকাভিনয় শিল্প। এমন ভাবেই ব্যাখ্যা করেন মূকাভিনয় শিল্পী পার্থপ্রতিম মজুমদার।
শহিদুল মুরাদ উচ্চতর ডিগ্রি নেন ভারতের ন্যাশনাল মাইম ইনস্টিটিউট থেকে। ভারতের অরঙ্গবাদের সরস্বতী বিদ্যা ইউনিভার্সিটির নাট্যকলা বিভাগের খণ্ডকালীন মূকাভিনয়ের শিক্ষক হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তাঁর কথায় নাটকসহ মাইমকেও গুরুত্ব দিলে মাইমের পাশাপাশি শিল্প মাধ্যমও লাভবান হবে বলে তিনি মনে করেন।